খেলা
চ্যাম্পিয়ন লিভারপুলকে উড়িয়ে দিল ম্যানসিটি
স্পোর্টস ডেস্ক
৩ জুলাই ২০২০, শুক্রবার, ৬:৪৮ পূর্বাহ্ন
টানা দুইবারের চ্যাম্পিয়ন ম্যানচেস্টার সিটির আধিপত্য ভেঙে ৩০ বছর পর লীগ শিরোপা ঘরে তুলেছে লিভারপুল। বৃহস্পতিবার রাতে ইতিহাদ স্টেডিয়ামে ম্যাচ শুরুর আগে লিভারপুলকে ‘গার্ড অব অনার’ দেয় পেপ গার্দিওলার দল। মাঠের লড়াইয়ে সাবেক আর বর্তমান চ্যাম্পিয়নের লড়াইয়ের ঝাঁঝটা বোঝা যায়নি। লিভারপুলকে ৪-০ গোলে উড়িয়ে দিয়েছে সিটিজেনরা। ইংলিশ প্রিমিয়ার লীগে শিরোপা নিশ্চিতের পর এতবড় ব্যবধানে হারের ঘটনা এ নিয়ে দ্বিতীয়বার ঘটল। ১৯৯৭-৯৮ মৌসুমে শিরোপা নিশ্চিতের পর আর্সেনালকে ৪-০ গোলের লজ্জায় ডুবিয়েছিল লিভারপুল।
ম্যাচের শুরুতে আধিপত্য ছিল লিভারপুলের। তারা আটকে গেছে সিটির ব্রাজিলিয়ান গোলরক্ষক এডারসনের কাছে। পঞ্চম মিনিটে মোহাম্মদ সালাহ’র শট ফেরানোর পর রুখে দেন রবার্তো ফিরমিনোর ফিরতি শটও। ২০তম মিনিটে মোহাম্মদ সালাহ’র শট পোস্টে লেগে ফিরে আসে। ফিরতি বল একটুর জন্য নাগাল পাননি সাদিও মানে।
এরপরের গল্পটা সিটিজেনদের। ২৫ মিনিটে বক্সের ভেতর জাতীয় দলের সতীর্থ রাহিম স্টার্লিংকে ফাউল করে বসেন জো গোমেজ। স্পট কিক থেকে অ্যালিসনকে ভুল দিকে পাঠিয়ে বল জালে জড়ান ডি ব্রুইন। সিটিজেনদের জার্সিতে প্রতিদিনই নিজেকে অনন্য উচ্চতায় নিয়ে যাচ্ছেন তিনি। ২৯ বছর বয়সী এই বেলজিক মিডফিল্ডার গত ৩১ লীগ ম্যাচে করেছেন ১২ গোল ও ১৮ অ্যাসিস্ট। দশ মিনিট পর ফিল ফোডেনের বাড়ানো বলে স্কোরশিটে নাম তোলেন রাহিম স্টার্লিং। সাবেক ক্লাব লিভারপুলের বিপক্ষে নবমবারের চেষ্টায় গোলের দেখা পেলেন ২৫ বছর বয়সী ইংলিশ মিডফিল্ডার।
প্রথমার্ধের যোগ করা সময়ের প্রথম মিনিটে লিভারপুলের জালে তৃতীয় গোলটি করেন ২০ বছর বয়সী ফিল ফোডেন। ২০১৫ সালের মে-র পর লিভারপুলের মাঝ বিরতির আগেই ৩ গোলে পিছিয়ে পড়ার এটাই প্রথম ঘটনা। সিটিজেনদের মিডফিল্ডার লেরয় সানে চলমান মৌসুম শেষে যোগ দিতে পারেন বায়ার্ন মিউনিখে। তার অভাবটা যে সিটিজেনরা বুঝতে পারবে না সেটা দেখা যাচ্ছে ফোডেনের ধারাবাহিক পারফরমেন্সে। সম্ভাবনাময় এই ইংলিশ মিডফিল্ডার সব প্রতিযোগিতা মিলিয়ে ২৪ ম্যাচে প্রথম একাদশে মাঠে নেমেছেন। গোল করেছেন ৯টি ও ১০বার সতীর্থদের গোল করিয়েছেন।
২০০৮ সালে ড্যানিয়েল স্টারিজের পর সবচেয়ে কমবয়সী ইংলিশ ফুটবলার হিসেবে লীগ ম্যাচে গোল ও অ্যাসিস্টের কৃতিত্ব দেখালেন ইংল্যান্ড অনূর্ধ্ব-২১ দলের মিডফিল্ডার ফোডেন।
দ্বিতীয়ার্ধেও চলতে থাকে ম্যানসিটির আধিপত্য। ৬৬ মিনিটে ডি ব্রুইনের দারুণ পাস খুঁজে পায় স্টার্লিংকে। তার কোনাকুনি শট স্লাইড করে ঠেকাতে চেয়েছিলেন অ্যালেক্স-অক্সলেইড চেম্বারলেইন। এই ডিফেন্ডারের পায়ে লেগে দিক পাল্টে বল জড়ায় জালে। ১৯৩৭ সালের পর ঘরের মাঠে লিভারপুলের বিপক্ষে লীগে টানা তিন ম্যাচ জিতল ম্যানচেস্টার সিটি।
চ্যাম্পিয়নশিপ নিশ্চিতের পরই ৪-০ গোলের বড় হার। ম্যাচ শেষে লিভারপুল কোচ ইয়ুর্গন ক্লপকে প্রশ্ন করা হয়, ‘লিভারপুল কি খেলায় পুরোপুরি মনযোগী ছিল?’ এমন প্রশ্নে ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া দেখিয়েছেন এই জার্মান, ‘আপনি যদি লিভারপুল ম্যাচে মনযোগী ছিল না বলে নিউজ করতে চান; তাহলে তাই করুন।’
পেপ গার্দিওলার কন্ঠে চ্যাম্পিয়নদের হারানোর উচ্ছ্বাস, ‘আমরা চ্যাম্পিয়নদের হারিয়েছি। লিভারপুল অসাধারণ একটা দল। ম্যাচের শুরুর দিকে ওরাই বেশি সুযোগ পেয়েছে। আমরা ঘুরে দাঁড়িয়ে দারুণ পারফর্ম করেছি। আরো গোল করতে পারতাম আমরা।’
ম্যাচের শুরুতে আধিপত্য ছিল লিভারপুলের। তারা আটকে গেছে সিটির ব্রাজিলিয়ান গোলরক্ষক এডারসনের কাছে। পঞ্চম মিনিটে মোহাম্মদ সালাহ’র শট ফেরানোর পর রুখে দেন রবার্তো ফিরমিনোর ফিরতি শটও। ২০তম মিনিটে মোহাম্মদ সালাহ’র শট পোস্টে লেগে ফিরে আসে। ফিরতি বল একটুর জন্য নাগাল পাননি সাদিও মানে।
এরপরের গল্পটা সিটিজেনদের। ২৫ মিনিটে বক্সের ভেতর জাতীয় দলের সতীর্থ রাহিম স্টার্লিংকে ফাউল করে বসেন জো গোমেজ। স্পট কিক থেকে অ্যালিসনকে ভুল দিকে পাঠিয়ে বল জালে জড়ান ডি ব্রুইন। সিটিজেনদের জার্সিতে প্রতিদিনই নিজেকে অনন্য উচ্চতায় নিয়ে যাচ্ছেন তিনি। ২৯ বছর বয়সী এই বেলজিক মিডফিল্ডার গত ৩১ লীগ ম্যাচে করেছেন ১২ গোল ও ১৮ অ্যাসিস্ট। দশ মিনিট পর ফিল ফোডেনের বাড়ানো বলে স্কোরশিটে নাম তোলেন রাহিম স্টার্লিং। সাবেক ক্লাব লিভারপুলের বিপক্ষে নবমবারের চেষ্টায় গোলের দেখা পেলেন ২৫ বছর বয়সী ইংলিশ মিডফিল্ডার।
প্রথমার্ধের যোগ করা সময়ের প্রথম মিনিটে লিভারপুলের জালে তৃতীয় গোলটি করেন ২০ বছর বয়সী ফিল ফোডেন। ২০১৫ সালের মে-র পর লিভারপুলের মাঝ বিরতির আগেই ৩ গোলে পিছিয়ে পড়ার এটাই প্রথম ঘটনা। সিটিজেনদের মিডফিল্ডার লেরয় সানে চলমান মৌসুম শেষে যোগ দিতে পারেন বায়ার্ন মিউনিখে। তার অভাবটা যে সিটিজেনরা বুঝতে পারবে না সেটা দেখা যাচ্ছে ফোডেনের ধারাবাহিক পারফরমেন্সে। সম্ভাবনাময় এই ইংলিশ মিডফিল্ডার সব প্রতিযোগিতা মিলিয়ে ২৪ ম্যাচে প্রথম একাদশে মাঠে নেমেছেন। গোল করেছেন ৯টি ও ১০বার সতীর্থদের গোল করিয়েছেন।
২০০৮ সালে ড্যানিয়েল স্টারিজের পর সবচেয়ে কমবয়সী ইংলিশ ফুটবলার হিসেবে লীগ ম্যাচে গোল ও অ্যাসিস্টের কৃতিত্ব দেখালেন ইংল্যান্ড অনূর্ধ্ব-২১ দলের মিডফিল্ডার ফোডেন।
দ্বিতীয়ার্ধেও চলতে থাকে ম্যানসিটির আধিপত্য। ৬৬ মিনিটে ডি ব্রুইনের দারুণ পাস খুঁজে পায় স্টার্লিংকে। তার কোনাকুনি শট স্লাইড করে ঠেকাতে চেয়েছিলেন অ্যালেক্স-অক্সলেইড চেম্বারলেইন। এই ডিফেন্ডারের পায়ে লেগে দিক পাল্টে বল জড়ায় জালে। ১৯৩৭ সালের পর ঘরের মাঠে লিভারপুলের বিপক্ষে লীগে টানা তিন ম্যাচ জিতল ম্যানচেস্টার সিটি।
চ্যাম্পিয়নশিপ নিশ্চিতের পরই ৪-০ গোলের বড় হার। ম্যাচ শেষে লিভারপুল কোচ ইয়ুর্গন ক্লপকে প্রশ্ন করা হয়, ‘লিভারপুল কি খেলায় পুরোপুরি মনযোগী ছিল?’ এমন প্রশ্নে ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া দেখিয়েছেন এই জার্মান, ‘আপনি যদি লিভারপুল ম্যাচে মনযোগী ছিল না বলে নিউজ করতে চান; তাহলে তাই করুন।’
পেপ গার্দিওলার কন্ঠে চ্যাম্পিয়নদের হারানোর উচ্ছ্বাস, ‘আমরা চ্যাম্পিয়নদের হারিয়েছি। লিভারপুল অসাধারণ একটা দল। ম্যাচের শুরুর দিকে ওরাই বেশি সুযোগ পেয়েছে। আমরা ঘুরে দাঁড়িয়ে দারুণ পারফর্ম করেছি। আরো গোল করতে পারতাম আমরা।’