অনলাইন
সর্বোচ্চ ইপিএস নিয়ে তালিকাভুক্ত হচ্ছে ওয়ালটন
অর্থনৈতিক রিপোর্টার
২৬ জুন ২০২০, শুক্রবার, ৮:৩৬ পূর্বাহ্ন
দেশের শেয়ারবাজারের ইতিহাসে সর্বোচ্চ ইপিএস (শেয়ার প্রতি মুনাফা) নিয়ে তালিকাভুক্ত হতে যাচ্ছে ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড। শুধু তাই নয়; ইপিএস বিবেচনায় বর্তমানে শীর্ষে থাকা কোম্পানিগুলোর তালিকায়ও রয়েছে ওয়ালটন। এতে বিনিয়োগকারীদের লাভবান হওয়ার সুযোগ থাকছে।
তালিকাভুক্ত কোম্পানিগুলোর সর্বশেষ প্রকাশিত পূর্ণাঙ্গ অর্থবছরের ইপিএসের বিবেচনায় ওয়ালটনের অবস্থান শীর্ষ-৮ এ। এমনকি বহুজাতিক কোম্পানি বার্জার পেইন্টস ও গ্রামীণফোনের চেয়েও ওয়ালটনের ইপিএস বেশি। আবার তালিকাভুক্ত দেশীয় কোম্পানিগুলোর মধ্যে ওয়ালটনের ইপিএস দ্বিতীয় অবস্থানে।
বাজার বিশ্লেষণে দেখা গেছে, ইপিএস বিবেচনায় তালিকাভুক্তির শুরুতে আইপিও বিনিয়োগকারীরা ওয়ালটনের শেয়ার তুলনামূলক কম দামে কিনতে পারবেন। গত অর্থবছরের হিসাব অনুসারে শেয়ারবাজারে শীর্ষে থাকা রেকিট বেনকিজারের ইপিএস ১৩১.০৬ টাকা। এরপরে ম্যারিকো বাংলাদেশের ৮৪.০১ টাকা, গ্লাক্সোস্মিথক্লাইনের ৮১.৮৩, লিন্ডে বিডির ৮০.৯৩ টাকা, বাটা সুর ৭২.৭৯ টাকা, বিট্রিশ আমেরিকান টোব্যাকোর ৫১.৩৭ টাকা ও রেনেটার ৪৬.৬৩ টাকা। এরপরেই রয়েছে শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্তির পথে থাকা ওয়ালটন, এ কোম্পানির ইপিএস ৪৫.৮৭ টাকা। বাজারে ওয়ালটনের সমান ও বেশি ইপিএস থাকা কোম্পানিগুলোর মধ্যে সর্বনিম্ন ৬৯৩.২০ টাকা শেয়ার দরে রয়েছে বাটা সু। অথচ ওয়ালটনের শেয়ার সাধারন বিনিয়োগকারীরা পাবেন মাত্র ২৫২ টাকায়। সেই বিবেচনায় সাধারন বিনিয়োগকারীরা লাভবান হবেন।
পুঁজিবাজার বিশেষজ্ঞ ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক অধ্যাপক আবু আহমেদ বলেন, সার্বিক দিক বিবেচনায় ওয়ালটনের ব্যবসায়িক ধারাবাহিকতা বেশ ভালো। কোম্পানিটির তালিকাভুক্তি পুঁজিবাজারের জন্য খুবই ইতিবাচক।
সূত্রমতে, বুক বিল্ডিং পদ্ধতিতে আইপিও’র মাধ্যমে পুঁজিবাজার থেকে ১০০ কোটি টাকার তহবিল উত্তোলন করবে ওয়ালটন হাই-টেক। এর মধ্যে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের কাছ থেকে ৬০ কোটি ৯৬ লাখ ৫৭ হাজার ৮০৫ টাকা এবং সাধারন বিনিয়োগকারীদের কাছ থেকে ৩৯ কোটি ৩ লাখ ৪২ হাজার ১৯৫ টাকা সংগ্রহ করবে। সংগৃহীত তহবিল ব্যবসা সম্প্রসারণ ও আধুনিকায়ন, ঋণ পরিশোধ ও আইপিও পরিচালনা খাতে ব্যয় হবে।
এর আগে দেশে সর্বপ্রথম ডাচ পদ্ধতিতে গত ২ থেকে ৫ মার্চ পর্যন্ত ওয়ালটনের নিলাম (বিডিং) শেষ কাট-অফ প্রাইস নির্ধারণ করা হয় ৩১৫ টাকা। আইন অনুসারে, কাট-অফ প্রাইসের ১০ শতাংশ কমে (ডিসকাউন্ট) আইপিওতে শেয়ার ইস্যুর বিধান থাকলেও বিনিয়োগকারীদের স্বার্থে ২০ শতাংশ কমে প্রতিটি শেয়ার ২৫২ টাকায় ইস্যু করবে ওয়ালটন কর্তৃপক্ষ।
তালিকাভুক্ত কোম্পানিগুলোর সর্বশেষ প্রকাশিত পূর্ণাঙ্গ অর্থবছরের ইপিএসের বিবেচনায় ওয়ালটনের অবস্থান শীর্ষ-৮ এ। এমনকি বহুজাতিক কোম্পানি বার্জার পেইন্টস ও গ্রামীণফোনের চেয়েও ওয়ালটনের ইপিএস বেশি। আবার তালিকাভুক্ত দেশীয় কোম্পানিগুলোর মধ্যে ওয়ালটনের ইপিএস দ্বিতীয় অবস্থানে।
বাজার বিশ্লেষণে দেখা গেছে, ইপিএস বিবেচনায় তালিকাভুক্তির শুরুতে আইপিও বিনিয়োগকারীরা ওয়ালটনের শেয়ার তুলনামূলক কম দামে কিনতে পারবেন। গত অর্থবছরের হিসাব অনুসারে শেয়ারবাজারে শীর্ষে থাকা রেকিট বেনকিজারের ইপিএস ১৩১.০৬ টাকা। এরপরে ম্যারিকো বাংলাদেশের ৮৪.০১ টাকা, গ্লাক্সোস্মিথক্লাইনের ৮১.৮৩, লিন্ডে বিডির ৮০.৯৩ টাকা, বাটা সুর ৭২.৭৯ টাকা, বিট্রিশ আমেরিকান টোব্যাকোর ৫১.৩৭ টাকা ও রেনেটার ৪৬.৬৩ টাকা। এরপরেই রয়েছে শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্তির পথে থাকা ওয়ালটন, এ কোম্পানির ইপিএস ৪৫.৮৭ টাকা। বাজারে ওয়ালটনের সমান ও বেশি ইপিএস থাকা কোম্পানিগুলোর মধ্যে সর্বনিম্ন ৬৯৩.২০ টাকা শেয়ার দরে রয়েছে বাটা সু। অথচ ওয়ালটনের শেয়ার সাধারন বিনিয়োগকারীরা পাবেন মাত্র ২৫২ টাকায়। সেই বিবেচনায় সাধারন বিনিয়োগকারীরা লাভবান হবেন।
পুঁজিবাজার বিশেষজ্ঞ ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক অধ্যাপক আবু আহমেদ বলেন, সার্বিক দিক বিবেচনায় ওয়ালটনের ব্যবসায়িক ধারাবাহিকতা বেশ ভালো। কোম্পানিটির তালিকাভুক্তি পুঁজিবাজারের জন্য খুবই ইতিবাচক।
সূত্রমতে, বুক বিল্ডিং পদ্ধতিতে আইপিও’র মাধ্যমে পুঁজিবাজার থেকে ১০০ কোটি টাকার তহবিল উত্তোলন করবে ওয়ালটন হাই-টেক। এর মধ্যে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের কাছ থেকে ৬০ কোটি ৯৬ লাখ ৫৭ হাজার ৮০৫ টাকা এবং সাধারন বিনিয়োগকারীদের কাছ থেকে ৩৯ কোটি ৩ লাখ ৪২ হাজার ১৯৫ টাকা সংগ্রহ করবে। সংগৃহীত তহবিল ব্যবসা সম্প্রসারণ ও আধুনিকায়ন, ঋণ পরিশোধ ও আইপিও পরিচালনা খাতে ব্যয় হবে।
এর আগে দেশে সর্বপ্রথম ডাচ পদ্ধতিতে গত ২ থেকে ৫ মার্চ পর্যন্ত ওয়ালটনের নিলাম (বিডিং) শেষ কাট-অফ প্রাইস নির্ধারণ করা হয় ৩১৫ টাকা। আইন অনুসারে, কাট-অফ প্রাইসের ১০ শতাংশ কমে (ডিসকাউন্ট) আইপিওতে শেয়ার ইস্যুর বিধান থাকলেও বিনিয়োগকারীদের স্বার্থে ২০ শতাংশ কমে প্রতিটি শেয়ার ২৫২ টাকায় ইস্যু করবে ওয়ালটন কর্তৃপক্ষ।