এক্সক্লুসিভ
হটস্পট নারায়ণগঞ্জে মৃত্যুর সংখ্যা বেড়ে ১১০আক্রান্ত ৪৯২৫
স্টাফ রিপোর্টার, নারায়ণগঞ্জ থেকে
২৭ জুন ২০২০, শনিবার, ৭:৫২ পূর্বাহ্ন
করোনার হটস্পট নারায়ণগঞ্জে গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে আরো ১৩৭ জন আক্রান্ত হয়েছেন। মারা গেছেন একজন। তিনি সিদ্ধিরগঞ্জের বাসিন্দা। এ নিয়ে মোট আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়ালো ৪ হাজার ৯২৫ জন। এবং মৃত্যুর সংখ্যা ১১০ জন। তবে এ পর্যন্ত সুস্থ হয়েছেন ২ হাজার ৪৭১ জন। গতকাল জেলা স্বাস্থ্য বিভাগ এই তথ্য জানিয়েছে।
জেলা স্বাস্থ্য বিভাগের সূত্র মতে, সিটি করপোরেশন এলাকায় মারা গেছেন ৬০ জন ও আক্রান্ত ১ হাজার ৭১৬ জন। অন্যদিকে সদর উপজেলায় মারা গেছেন ২২ জন ও আক্রান্ত ১ হাজার ১৭১ জন। বন্দর উপজেলায় আক্রান্তের সংখ্যা ১৬৯ ও মারা গেছেন ৩ জন। এছাড়া আড়াইহাজারে আক্রান্ত ৪৬৬ ও মারা গেছেন ৪ জন, সোনারগাঁয়ে আক্রান্ত ৪৩৬ ও মারা গেছেন ১৩ জন এবং রূপগঞ্জে মারা গেছেন ৮ জন ও ৯৬৭ জন আক্রান্ত। সুস্থ হয়েছেন ২ হাজার ৪৭১ জন। তার মধ্যে সিটি করপোরেশন এলাকার ৯৬৫ জন, সদর উপজেলার ৭৫৯ জন, রূপগঞ্জের ১৯২ জন ও আড়াইহাজারের ৩১৫ জন, বন্দরের ৬৬ ও সোনারগাঁয়ের ১৭৪ জন।
উল্লেখ্য, নারায়ণগঞ্জে ৮ই মার্চ প্রথম করোনা রোগী শনাক্ত হয়। ৩০শে মার্চ প্রথম নারায়ণগঞ্জের বন্দরের রসুলবাগে করোনার উপসর্গ নিয়ে পুতুল নামে এক নারী মারা যান। ৭ই এপ্রিল নারায়ণগঞ্জকে করোনার হটস্পট ঘোষণা করা হয়। এরপর ৮ই এপ্রিল সকাল থেকে পুরো নারায়ণগঞ্জ জেলাকে লকডাউন করে আইএসপিআর। কিন্তু ধীরে ধীরে এক সময় মুখ থুবড়ে পড়ে লকডাউন। পরবর্তীতে ৭ই জুন দুপুরে নতুন করে শহরের আমলাপাড়া, জামতলা ও ফতুল্লার রূপায়ণ টাউনকে অধিক ঝুঁকিপূর্ণ এলাকা হিসাবে চিহ্নিত করে রেড জোন ও লকডাউন ঘোষণা করে জেলা প্রশাসন। কিন্তু তিনদিনের মাথায় এ কার্যক্রমও ভেস্তে যায়। রীতিমত সমালোচনার ঝড় ওঠে। ফলে প্রত্যাহার করে নেয়া হয় তিন এলাকার লকডাউন। এরপর ২৩শে জুন নারায়ণগঞ্জের ১৯টি এলাকাকে ‘রেড জোন’ হিসেবে চিহ্নিত করে এসব এলাকার ব্যাপারে পরবর্তী করণীয় জানতে করোনা প্রতিরোধে গঠিত কেন্দ্রীয় টেকনিক্যাল কমিটির কাছে সুপারিশ পাঠিয়েছে নারায়ণগঞ্জ জেলা স্বাস্থ্য বিভাগ।
জেলা স্বাস্থ্য বিভাগের সূত্র মতে, সিটি করপোরেশন এলাকায় মারা গেছেন ৬০ জন ও আক্রান্ত ১ হাজার ৭১৬ জন। অন্যদিকে সদর উপজেলায় মারা গেছেন ২২ জন ও আক্রান্ত ১ হাজার ১৭১ জন। বন্দর উপজেলায় আক্রান্তের সংখ্যা ১৬৯ ও মারা গেছেন ৩ জন। এছাড়া আড়াইহাজারে আক্রান্ত ৪৬৬ ও মারা গেছেন ৪ জন, সোনারগাঁয়ে আক্রান্ত ৪৩৬ ও মারা গেছেন ১৩ জন এবং রূপগঞ্জে মারা গেছেন ৮ জন ও ৯৬৭ জন আক্রান্ত। সুস্থ হয়েছেন ২ হাজার ৪৭১ জন। তার মধ্যে সিটি করপোরেশন এলাকার ৯৬৫ জন, সদর উপজেলার ৭৫৯ জন, রূপগঞ্জের ১৯২ জন ও আড়াইহাজারের ৩১৫ জন, বন্দরের ৬৬ ও সোনারগাঁয়ের ১৭৪ জন।
উল্লেখ্য, নারায়ণগঞ্জে ৮ই মার্চ প্রথম করোনা রোগী শনাক্ত হয়। ৩০শে মার্চ প্রথম নারায়ণগঞ্জের বন্দরের রসুলবাগে করোনার উপসর্গ নিয়ে পুতুল নামে এক নারী মারা যান। ৭ই এপ্রিল নারায়ণগঞ্জকে করোনার হটস্পট ঘোষণা করা হয়। এরপর ৮ই এপ্রিল সকাল থেকে পুরো নারায়ণগঞ্জ জেলাকে লকডাউন করে আইএসপিআর। কিন্তু ধীরে ধীরে এক সময় মুখ থুবড়ে পড়ে লকডাউন। পরবর্তীতে ৭ই জুন দুপুরে নতুন করে শহরের আমলাপাড়া, জামতলা ও ফতুল্লার রূপায়ণ টাউনকে অধিক ঝুঁকিপূর্ণ এলাকা হিসাবে চিহ্নিত করে রেড জোন ও লকডাউন ঘোষণা করে জেলা প্রশাসন। কিন্তু তিনদিনের মাথায় এ কার্যক্রমও ভেস্তে যায়। রীতিমত সমালোচনার ঝড় ওঠে। ফলে প্রত্যাহার করে নেয়া হয় তিন এলাকার লকডাউন। এরপর ২৩শে জুন নারায়ণগঞ্জের ১৯টি এলাকাকে ‘রেড জোন’ হিসেবে চিহ্নিত করে এসব এলাকার ব্যাপারে পরবর্তী করণীয় জানতে করোনা প্রতিরোধে গঠিত কেন্দ্রীয় টেকনিক্যাল কমিটির কাছে সুপারিশ পাঠিয়েছে নারায়ণগঞ্জ জেলা স্বাস্থ্য বিভাগ।