এক্সক্লুসিভ
ভাঙ্গুড়া সাব-রেজিস্ট্রি অফিসে স্বাস্থ্যবিধি মানা হচ্ছে না
ভাঙ্গুড়া (পাবনা) প্রতিনিধি
২০ জুন ২০২০, শনিবার, ৮:২৮ পূর্বাহ্ন
অফিস-আদালত খুলে দেয়ার পর থেকেই জমির ক্রেতা-বিক্রেতাদের উপচেপড়া ভীর চোখে পরে পাবনার ভাঙ্গুড়া উপজেলার সাব-রেজিস্ট্রি অফিসে। করোনা পরিস্থিতে কোনো নিয়মনীতির তোয়াক্কা না করেই চলছে দৈনন্দিন কার্যক্রম। কর্তৃপক্ষের উদাসীনতায় সেবাগ্রহীতার পাশাপাশি অফিসে কর্মরত দলিল লেখক-কর্মচারীরাও কোনো স্বাস্থ্যবিধি মানছেন না। করোনাভাইরাসের সংক্রমণে চিন্তিত এলাকার সচেতন মহল।
জানা যায়, উপজেলার সকল সরকারি অফিস গত মার্চ মাসের ২৬ তারিখে সরকারি সিদ্ধান্তে বন্ধ হয়ে যায়। অফিস বন্ধ হওয়ার এক সপ্তাহ আগে ভাঙ্গুড়া উপজেলা সাব-রেজিস্ট্রার বদলি নিয়ে অন্যত্র চলে যান। সাব-রেজিস্ট্রার বদলি ও করোনা পরিস্থিতিতে দীর্ঘদিন ধরে ভাঙ্গুড়া উপজেলা সাব-রেজিস্ট্রি অফিসে জমি বেচাকেনার দলিল রেজিস্ট্রি বন্ধ ছিল। পরে ১লা জুন থেকে সরকারি অফিসের সঙ্গে সাব-রেজিস্ট্রি অফিস খুলে দেয়া হলে, সাব-রেজিস্ট্রার পদ শূন্য থাকায় প্রথম সপ্তাহে অফিসের কার্যক্রম সীমিত আকারে চলছিল। পরে পার্শ্ববর্তী চাটমোহর উপজেলা সাব-রেজিস্ট্রার দিয়ে সপ্তাহে বুধ-বৃহস্পতিবার দলিল রেজিস্ট্রি কার্যক্রম শুরু হয়। বৃহস্পতিবার সরজমিনে গিয়ে দেখা যায়, উপজেলার বিভিন্ন গ্রাম থেকে শত শত জমি ক্রেতা-বিক্রেতা এসেছেন সাব-রেজিস্ট্রি অফিসে। দলিল লেখক সমিতির ছোট্ট একটি ঘরে ক্রেতা-বিক্রেতারা গাদাগাদি করে বসে আছেন। অধিকাংশ মানুষের মুখেই নেই স্বাস্থ্য সুরক্ষার জন্য মাস্ক। এমনকি অফিসে কর্মরত দলিল লেখক ও কর্মচারীদের অধিকাংশের মুখে মাস্ক দেখা যায়নি। কেউ কেউ মাস্ক নিয়ে আসলেও তা পকেটে রেখে দিয়েছেন। অফিসের সামনে সাবান দিয়ে হাত ধোয়ার নেই কোনো ব্যবস্থা। এ সময় দুই একজন সচেতন ব্যক্তি অন্যদেরকে মাস্ক পরতে বলছেন। তবে কেউই তাদের কথায় কর্ণপাত করছেন না।
সাব-রেজিস্ট্রি অফিসে সেবাগ্রহীতা আবদুল আজিজ বলেন, স্বাস্থ্য সুরক্ষার জন্য কোনো ব্যবস্থা নেই দলিল রেজিস্ট্রি অফিসে। ফলে সেবাগ্রহীতারা স্বাস্থ্যঝুঁকি নিয়েই জমি বেচাকেনা করতে এসেছেন। এর উপর অফিসে আসা বেশির ভাগ মানুষই স্বাস্থ্যবিধি সম্পর্কে অসচেতন। দ্রুত উপজেলা প্রশাসন সাব-রেজিস্ট্রি অফিসে আসা মানুষদেরকে স্বাস্থ্যবিধি মানাতে বাধ্য না করলে করোনা পরিস্থিতির অবনতি হতে পারে। ভাঙ্গুড়া উপজেলার দলিল লেখক সমিতির সভাপতি বেলাল হোসেন বলেন, দলিল লেখকদের সবাইকে মাস্ক পরে এবং স্বাস্থ্যবিধি মেনে অফিস করতে বলা হয়েছে। এছাড়া সেবাগ্রহীতাদের মাস্ক ব্যবহার করাসহ স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার জন্য অনুরোধ করা হয়েছে। কিন্তু অফিসে আসা বেশির ভাগ লোক নিরক্ষর হওয়ায় স্বাস্থ্যবিধি সম্পর্কে তারা অসচেতন।
এ ব্যাপারে ভাঙ্গুড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সৈয়দ আশরাফুজ্জামান বলেন, খোঁজখবর নিয়ে এবং সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলে আগামী সপ্তাহ থেকেই সাব-রেজিস্ট্রি অফিসে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার ব্যবস্থা করা হবে।
জানা যায়, উপজেলার সকল সরকারি অফিস গত মার্চ মাসের ২৬ তারিখে সরকারি সিদ্ধান্তে বন্ধ হয়ে যায়। অফিস বন্ধ হওয়ার এক সপ্তাহ আগে ভাঙ্গুড়া উপজেলা সাব-রেজিস্ট্রার বদলি নিয়ে অন্যত্র চলে যান। সাব-রেজিস্ট্রার বদলি ও করোনা পরিস্থিতিতে দীর্ঘদিন ধরে ভাঙ্গুড়া উপজেলা সাব-রেজিস্ট্রি অফিসে জমি বেচাকেনার দলিল রেজিস্ট্রি বন্ধ ছিল। পরে ১লা জুন থেকে সরকারি অফিসের সঙ্গে সাব-রেজিস্ট্রি অফিস খুলে দেয়া হলে, সাব-রেজিস্ট্রার পদ শূন্য থাকায় প্রথম সপ্তাহে অফিসের কার্যক্রম সীমিত আকারে চলছিল। পরে পার্শ্ববর্তী চাটমোহর উপজেলা সাব-রেজিস্ট্রার দিয়ে সপ্তাহে বুধ-বৃহস্পতিবার দলিল রেজিস্ট্রি কার্যক্রম শুরু হয়। বৃহস্পতিবার সরজমিনে গিয়ে দেখা যায়, উপজেলার বিভিন্ন গ্রাম থেকে শত শত জমি ক্রেতা-বিক্রেতা এসেছেন সাব-রেজিস্ট্রি অফিসে। দলিল লেখক সমিতির ছোট্ট একটি ঘরে ক্রেতা-বিক্রেতারা গাদাগাদি করে বসে আছেন। অধিকাংশ মানুষের মুখেই নেই স্বাস্থ্য সুরক্ষার জন্য মাস্ক। এমনকি অফিসে কর্মরত দলিল লেখক ও কর্মচারীদের অধিকাংশের মুখে মাস্ক দেখা যায়নি। কেউ কেউ মাস্ক নিয়ে আসলেও তা পকেটে রেখে দিয়েছেন। অফিসের সামনে সাবান দিয়ে হাত ধোয়ার নেই কোনো ব্যবস্থা। এ সময় দুই একজন সচেতন ব্যক্তি অন্যদেরকে মাস্ক পরতে বলছেন। তবে কেউই তাদের কথায় কর্ণপাত করছেন না।
সাব-রেজিস্ট্রি অফিসে সেবাগ্রহীতা আবদুল আজিজ বলেন, স্বাস্থ্য সুরক্ষার জন্য কোনো ব্যবস্থা নেই দলিল রেজিস্ট্রি অফিসে। ফলে সেবাগ্রহীতারা স্বাস্থ্যঝুঁকি নিয়েই জমি বেচাকেনা করতে এসেছেন। এর উপর অফিসে আসা বেশির ভাগ মানুষই স্বাস্থ্যবিধি সম্পর্কে অসচেতন। দ্রুত উপজেলা প্রশাসন সাব-রেজিস্ট্রি অফিসে আসা মানুষদেরকে স্বাস্থ্যবিধি মানাতে বাধ্য না করলে করোনা পরিস্থিতির অবনতি হতে পারে। ভাঙ্গুড়া উপজেলার দলিল লেখক সমিতির সভাপতি বেলাল হোসেন বলেন, দলিল লেখকদের সবাইকে মাস্ক পরে এবং স্বাস্থ্যবিধি মেনে অফিস করতে বলা হয়েছে। এছাড়া সেবাগ্রহীতাদের মাস্ক ব্যবহার করাসহ স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার জন্য অনুরোধ করা হয়েছে। কিন্তু অফিসে আসা বেশির ভাগ লোক নিরক্ষর হওয়ায় স্বাস্থ্যবিধি সম্পর্কে তারা অসচেতন।
এ ব্যাপারে ভাঙ্গুড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সৈয়দ আশরাফুজ্জামান বলেন, খোঁজখবর নিয়ে এবং সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলে আগামী সপ্তাহ থেকেই সাব-রেজিস্ট্রি অফিসে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার ব্যবস্থা করা হবে।