এক্সক্লুসিভ
বান্দরবানের জেলা প্রশাসক পাবনার পুলিশ সুপার আক্রান্ত
বান্দরবান প্রতিনিধি
১৩ জুন ২০২০, শনিবার, ৮:১৫ পূর্বাহ্ন
এবার মন্ত্রীর পর বান্দরবানের জেলা প্রশাসক মো: দাউদুল ইসলাম করোনা আক্রান্ত হয়েছে। সিভিল সার্জন ডা.অং সুই প্রু মারমা এ তথ্য জানান। কক্সবাজার ল্যাবে পরীক্ষার পর এ তথ্য জানা যায়। এর আগে কক্সবাজার থেকে আসা রিপোর্টে বান্দরবানের একটি প্রাইভেট ক্লিনিকের চিকিৎসক এর করোনা পজেটিভ শনাক্ত হয়। এ নিয়ে বান্দরবান সদরে ২ জন করোনা শনাক্ত হয়। বান্দরবানে মোট করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ৭৮ জন। জেলা স্বান্থ্য বিভাগ জানায় বান্দরবান জেলার জেলা প্রশাসক দাউদুল ইসলামসহ ২ জন করোনা শনাক্ত হয়েছে। কক্সবাজার ল্যাবে করোনা পরীক্ষার রিপোর্ট প্রকাশের পর তার করোনা পজেটিভ শনাক্ত হয়। গত ৯জুন জেলা প্রশাসকে নমুনা সংগ্রহ করে কক্সবাজার ল্যাবে পরীক্ষার জন্য পাঠানো হয়।এদিকে কক্সবাজার ল্যাব থেকে আসা আরেকটি রিপোর্টে বান্দরবানের একটি প্রাইভেট ক্লিনিকের চিকিৎসক ডা.কামরুল এর করোনা পজেটিভ শনাক্ত হয়। বান্দরবান সদরে ২ জন করোনা শনাক্ত হয়। এনিয়ে বান্দরবান জেলায় মোট করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ৭৮ জন। সিভিল সার্জন ডা. অং সুই প্রু মারমা বলেন বান্দরবান জেলার জেলা প্রশাসক দাউদুল ইসলামসহ সদরে দুজন করোনা পজেটিভ শনাক্ত হয়। গত পরশুদিন জেলা প্রশাসকের নমুনা পরীক্ষার জন্য কক্সবাজারে পাঠানো হয় তার করোনা পজেটিভ রিপোর্ট আসে। জেলা প্রশাসকের হালকা জ্বর ছিল তবে বর্তমানে অনেকটা সুস্থ্য আছেন। তিনি বাংলোতে আইসোলেশনে আছেন।
অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মো. শামীম হোসেন জানান, প্রশাসনের পরবর্তী নির্দেশনা না দেওয়া পর্যন্ত এ লকডাউন কার্যকর থাকবে। এদিকে পার্বত্য এ জেলায় করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ বেড়ে যাওয়া গত ১০জুন থেকে সদর উপজেলা পৌরসভা এলাকা এবং রুমা উপজেলাকে ‘রেড জোন’ ঘোষণা করেছে প্রশাসন। কার্যকর করতে বুধবার দুপুর থেকে চলছে অনির্দিষ্টকালের জন্য ‘লকডাউন’।
অবরুদ্ধ এ দুটি এলাকায় জরুরী সেবা ছাড়া সব ধরনের ব্যক্তিগত যানবাহন এবং গণপরিবহন বন্ধ রয়েছে। এছাড়া শহর থেকে কোনো উপজেলায় ছেড়ে যাচ্ছে না যানবাহন।
স্টাফ রিপোর্টার, পাবনা থেকে জানান, পাবনায় গত ২৪ ঘন্টায় আরো ১১ জনের শরীরে করোনা পজিটিভ পাওয়া গেছে? এদিকে পাবনার পুলিশ সুপার শেখ রফিকুল ইসলাম করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন। শুক্রবার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (পুলিশ সুপার পদোন্নতি প্রাপ্ত) গৌতম কুমার বিশ্বাস এ তথ্য নিশ্চিত করেন।
তিনি জানান, তার নমুনা ঢাকায় পাঠানো হয়েছিল। শুক্রবার দুপুরে পরীক্ষার ফলাফল পাওয়া যায়। এতে তার করোনা পজিটিভ আসে। তবে তিনি শারীরিকভাবে সুস্থ্য ও ভাল আছেন বলে জানান গৌতম কুমার।
পাবনায় প্রতিদিন বাড়ছে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা। পাবনা সদরে ১, চাটমোহরে ১, ভাঙ্গুড়ায় ১, আটঘড়িয়ায় ৩, সুজানগরে ৪ ও সাঁথিয়ায় ১ জন এ নিয়ে জেলায় আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়াল ১৮৮ জনে। শনাক্ত ব্যক্তিদের মধ্যে পুলিশ, সরকরী বেসরকরী চাকরিজীবী, ব্যবসায়ী, শিক্ষার্থীসহ বিভিন্ন শ্রেনী পেশার মানুষ আছেন। সিভিল সার্জন মেহেদী ইকবাল জানান, জেলায় প্রথম করোনা রোগী শনাক্ত হয় গত ১৬ এপ্রিল। এরপর গত এক মাস ২৫ দিনে জেলার ৯ উপজেলায় ১৮৮ জনের শরীরে করোনাভাইরাস শনাক্ত হলো। এ পর্যন্ত পাবনায় করোনায় পাঁচ জনের মৃত্যু হয়েছে। তিনি বলেন, আক্রান্তদের মধ্যে এ পর্যন্ত দশজন সুস্থ হয়েছে স্বাভাবিক জীবনে ফিরেছেন। অনেকের মধ্যে কোনো উপসর্গ নেই। আক্রান্ত অধিকাংশ ব্যক্তিদের হোম আইসোলেশনে রাখা হয়েছে। হাসপাতালে আইসোলেশনে চিকিৎসা নিচ্ছেন পাঁচজন। সবারই শারীরিক অবস্থা বুঝে পরবর্তী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মো. শামীম হোসেন জানান, প্রশাসনের পরবর্তী নির্দেশনা না দেওয়া পর্যন্ত এ লকডাউন কার্যকর থাকবে। এদিকে পার্বত্য এ জেলায় করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ বেড়ে যাওয়া গত ১০জুন থেকে সদর উপজেলা পৌরসভা এলাকা এবং রুমা উপজেলাকে ‘রেড জোন’ ঘোষণা করেছে প্রশাসন। কার্যকর করতে বুধবার দুপুর থেকে চলছে অনির্দিষ্টকালের জন্য ‘লকডাউন’।
অবরুদ্ধ এ দুটি এলাকায় জরুরী সেবা ছাড়া সব ধরনের ব্যক্তিগত যানবাহন এবং গণপরিবহন বন্ধ রয়েছে। এছাড়া শহর থেকে কোনো উপজেলায় ছেড়ে যাচ্ছে না যানবাহন।
স্টাফ রিপোর্টার, পাবনা থেকে জানান, পাবনায় গত ২৪ ঘন্টায় আরো ১১ জনের শরীরে করোনা পজিটিভ পাওয়া গেছে? এদিকে পাবনার পুলিশ সুপার শেখ রফিকুল ইসলাম করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন। শুক্রবার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (পুলিশ সুপার পদোন্নতি প্রাপ্ত) গৌতম কুমার বিশ্বাস এ তথ্য নিশ্চিত করেন।
তিনি জানান, তার নমুনা ঢাকায় পাঠানো হয়েছিল। শুক্রবার দুপুরে পরীক্ষার ফলাফল পাওয়া যায়। এতে তার করোনা পজিটিভ আসে। তবে তিনি শারীরিকভাবে সুস্থ্য ও ভাল আছেন বলে জানান গৌতম কুমার।
পাবনায় প্রতিদিন বাড়ছে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা। পাবনা সদরে ১, চাটমোহরে ১, ভাঙ্গুড়ায় ১, আটঘড়িয়ায় ৩, সুজানগরে ৪ ও সাঁথিয়ায় ১ জন এ নিয়ে জেলায় আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়াল ১৮৮ জনে। শনাক্ত ব্যক্তিদের মধ্যে পুলিশ, সরকরী বেসরকরী চাকরিজীবী, ব্যবসায়ী, শিক্ষার্থীসহ বিভিন্ন শ্রেনী পেশার মানুষ আছেন। সিভিল সার্জন মেহেদী ইকবাল জানান, জেলায় প্রথম করোনা রোগী শনাক্ত হয় গত ১৬ এপ্রিল। এরপর গত এক মাস ২৫ দিনে জেলার ৯ উপজেলায় ১৮৮ জনের শরীরে করোনাভাইরাস শনাক্ত হলো। এ পর্যন্ত পাবনায় করোনায় পাঁচ জনের মৃত্যু হয়েছে। তিনি বলেন, আক্রান্তদের মধ্যে এ পর্যন্ত দশজন সুস্থ হয়েছে স্বাভাবিক জীবনে ফিরেছেন। অনেকের মধ্যে কোনো উপসর্গ নেই। আক্রান্ত অধিকাংশ ব্যক্তিদের হোম আইসোলেশনে রাখা হয়েছে। হাসপাতালে আইসোলেশনে চিকিৎসা নিচ্ছেন পাঁচজন। সবারই শারীরিক অবস্থা বুঝে পরবর্তী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।