এক্সক্লুসিভ
বিতর্কিত ভূখণ্ড মানচিত্রে অন্তর্ভুক্ত করে নেপালের সংবিধান সংশোধন
মানবজমিন ডেস্ক
১১ জুন ২০২০, বৃহস্পতিবার, ৮:০২ পূর্বাহ্ন
নতুন রাজনৈতিক মানচিত্র ও নতুন জাতীয় প্রতীক নির্ধারণে দেশের সংবিধান সংশোধনে সর্বসম্মতিক্রমে অনুমোদন দিয়েছে নেপালের পার্লামেন্ট। নতুন এই মানচিত্র ও প্রতীকে এখন আনুষ্ঠানিকভাবে লিপুলেখ, কালাপানি এবং লিম্পিয়াধাউরাকে নেপালের ভূখণ্ড হিসাবে প্রদর্শিত হবে। নেপাল জানিয়েছে, ১৮১৬ সালের সুগাউলি চুক্তি অনুযায়ী এ দাবি করেছে নেপাল। তবে তা অস্বীকার করে আসছে ওই এলাকার আরেক দাবিদার ভারত। তবে কমিউনিস্টরা নেপালের ক্ষমতায় আসার পরই ভারতের বেশকিছু বিষয়ে শক্ত অবস্থান নিতে দেখা যাচ্ছে নেপালকে। মঙ্গলবার রাতে সংবিধান সংশোধনের প্রস্তাব পাস হওয়ার পর সদস্যরা রীতি অনুযায়ী দীর্ঘক্ষণ ধরে টেবিল চাপড়ে উল্লাস প্রকাশ করেন। এখন প্রেসিডেন্ট বিদ্যা দেবী বান্দারি অনুমোদন দেয়ার পর আনুষ্ঠানিকভাবে সংবিধান সংশোধন কার্যকর হবে। নেপাল ও ভারতের মধ্যে ১৬ হাজার কিলোমিটারের বেশি খোলা সীমান্ত রয়েছে। তার মধ্যে বেশ কয়েকটি স্থান নিয়ে দুই দেশের মধ্যে বিরোধ রয়েছে। বিরোধের কেন্দ্রে থাকা ভূখণ্ডগুলোর মধ্যে কালাপানি, লিপুলেখ এবং সুস্তা অন্যতম।
এই ভূখণ্ডটি ভারত, নেপাল ও চীন তিন দেশের একটি সংযোগস্থল, যাকে কৌশলগতভাবে গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করা হয়। সংবিধান সংশোধন বিষয়ে তিন সপ্তাহ আগে আনা একটি বিল নেপালের পার্লামেন্টে আলোচনার জন্য উত্থাপন করা হয়েছে। গত ২০শে মে নেপালের মন্ত্রিসভায় ভারতীয় লিম্পিয়াধুরা, লিপুলেখ ও কালাপানি অঞ্চলগুলো অন্তর্ভুক্ত করে দেশের নতুন রাজনৈতিক মানচিত্র অনুমোদন করা হয়। এর দু’দিন বাদে সরকার নতুন রাজনৈতিক মানচিত্রকে জাতীয় প্রতীক হিসেবে স্বীকৃতি দিতে সংসদে একটি বিল আনে। এর আগে, গত মাসের শুরুর দিকে তিব্বতের সীমানাকে যুক্ত করতে ভারত বিতর্কিত এলাকার মধ্য দিয়ে একটি সড়ক উদ্বোধন করলে উত্তেজনা সৃষ্টি হয়। এরপরই নেপাল নতুন রাজনৈতিক মানচিত্র প্রকাশের উদ্যোগ নেয়। মঙ্গলবার নেপালি আইন ও বিচারমন্ত্রী শিব মায়া তুম্বাহাংফে বিলটি আলোচনার পর পার্লামেন্টে উপস্থাপনের পর সব দলের এমপিরা একে স্বাগত জানান। তারা বলেন যে, সুগাউলি চুক্তি অনুযায়ী নেপালের ন্যায্য ভূখণ্ডগুলো অন্তর্ভুক্ত করে এই মানচিত্র তৈরি করা হয়েছে।
এই ভূখণ্ডটি ভারত, নেপাল ও চীন তিন দেশের একটি সংযোগস্থল, যাকে কৌশলগতভাবে গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করা হয়। সংবিধান সংশোধন বিষয়ে তিন সপ্তাহ আগে আনা একটি বিল নেপালের পার্লামেন্টে আলোচনার জন্য উত্থাপন করা হয়েছে। গত ২০শে মে নেপালের মন্ত্রিসভায় ভারতীয় লিম্পিয়াধুরা, লিপুলেখ ও কালাপানি অঞ্চলগুলো অন্তর্ভুক্ত করে দেশের নতুন রাজনৈতিক মানচিত্র অনুমোদন করা হয়। এর দু’দিন বাদে সরকার নতুন রাজনৈতিক মানচিত্রকে জাতীয় প্রতীক হিসেবে স্বীকৃতি দিতে সংসদে একটি বিল আনে। এর আগে, গত মাসের শুরুর দিকে তিব্বতের সীমানাকে যুক্ত করতে ভারত বিতর্কিত এলাকার মধ্য দিয়ে একটি সড়ক উদ্বোধন করলে উত্তেজনা সৃষ্টি হয়। এরপরই নেপাল নতুন রাজনৈতিক মানচিত্র প্রকাশের উদ্যোগ নেয়। মঙ্গলবার নেপালি আইন ও বিচারমন্ত্রী শিব মায়া তুম্বাহাংফে বিলটি আলোচনার পর পার্লামেন্টে উপস্থাপনের পর সব দলের এমপিরা একে স্বাগত জানান। তারা বলেন যে, সুগাউলি চুক্তি অনুযায়ী নেপালের ন্যায্য ভূখণ্ডগুলো অন্তর্ভুক্ত করে এই মানচিত্র তৈরি করা হয়েছে।