দেশ বিদেশ
কূটনৈতিক জোনে করোনা সংক্রমণ বাড়ছে
কূটনৈতিক রিপোর্টার
৪ জুন ২০২০, বৃহস্পতিবার, ৭:২৬ পূর্বাহ্ন
বাড়তি সতর্কতা সত্ত্বেও কূটনৈতিক জোন খ্যাত গুলশান, বনানী ও বারিধারায় করোনা আক্রান্তের সংখ্যা বাড়ছে। বৈদেশিক মিশনগুলোতেও কর্মরতরা নানাভাবে আক্রান্ত হচ্ছেন।
ঢাকায় একটি আঞ্চলিক সংস্থার অফিসে কর্মরত একজন কোভিড-১৯ আক্রান্ত হয়ে এরই মধ্যে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। তার বাসা অবশ্য ওই জোনের বাইরে। কূটনৈতিক অ্যাসাইনমেন্টে ঢাকায় নিযুক্ত দক্ষিণ এশিয়া অঞ্চলের একজন সামরিক কর্মকর্তা করোনা উপসর্গ নিয়ে ভূগছেন। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের তরফে তার টেস্টের ব্যবস্থা করে দেয়া হয়েছে অগ্রাধিকার (প্রিভিলেজ) ভিত্তিতে। মাসখানেক আগে ওই মিশনের একজন জুনিয়র কর্মকর্তারও করোনা উপসর্গ ছিলো। সেগুনবাগিচার মাধ্যমে তারও পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা হলে অবশ্য রিপোর্ট নেগেটিভ আসে।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে করোনা সেলের দায়িত্বশীল একাধিক সূত্র বুধবার মানবজমিনকে জানিয়েছে, ঢাকাস্থ সৌদি দূতাবাসের একজন স্টাফের করোনা ধরা পড়ায় মিশনে কর্মরত প্রায় সবাই করোনা পরীক্ষা করাতে চান। সরকারের তরফে তাদের স্টেট ফ্যাসিলিটেড করা হচ্ছে। দু’একদিনের মধ্যে আগ্রহী প্রত্যেকের পরীক্ষা-নিরীক্ষা করার কথা রয়েছে। সেলের তথ্য মতে, বাংলাদেশে নিযুক্ত কূটনীতিক এবং তাদের পরিবারের সদস্যদের জন্য চারটি হাসপাতালে ভেন্টিলেটর সুবিধাসহ কিছু সিট-কেবিন সংরক্ষিত রাখা হয়েছে। তবে স্বস্তির বিষয় হচ্ছে এখন পর্যন্ত কোন কূটনীতিক বা তাদের পরিবারে চিকিৎসার প্রয়োজন পড়েনি।
ঢাকায় একটি আঞ্চলিক সংস্থার অফিসে কর্মরত একজন কোভিড-১৯ আক্রান্ত হয়ে এরই মধ্যে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। তার বাসা অবশ্য ওই জোনের বাইরে। কূটনৈতিক অ্যাসাইনমেন্টে ঢাকায় নিযুক্ত দক্ষিণ এশিয়া অঞ্চলের একজন সামরিক কর্মকর্তা করোনা উপসর্গ নিয়ে ভূগছেন। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের তরফে তার টেস্টের ব্যবস্থা করে দেয়া হয়েছে অগ্রাধিকার (প্রিভিলেজ) ভিত্তিতে। মাসখানেক আগে ওই মিশনের একজন জুনিয়র কর্মকর্তারও করোনা উপসর্গ ছিলো। সেগুনবাগিচার মাধ্যমে তারও পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা হলে অবশ্য রিপোর্ট নেগেটিভ আসে।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে করোনা সেলের দায়িত্বশীল একাধিক সূত্র বুধবার মানবজমিনকে জানিয়েছে, ঢাকাস্থ সৌদি দূতাবাসের একজন স্টাফের করোনা ধরা পড়ায় মিশনে কর্মরত প্রায় সবাই করোনা পরীক্ষা করাতে চান। সরকারের তরফে তাদের স্টেট ফ্যাসিলিটেড করা হচ্ছে। দু’একদিনের মধ্যে আগ্রহী প্রত্যেকের পরীক্ষা-নিরীক্ষা করার কথা রয়েছে। সেলের তথ্য মতে, বাংলাদেশে নিযুক্ত কূটনীতিক এবং তাদের পরিবারের সদস্যদের জন্য চারটি হাসপাতালে ভেন্টিলেটর সুবিধাসহ কিছু সিট-কেবিন সংরক্ষিত রাখা হয়েছে। তবে স্বস্তির বিষয় হচ্ছে এখন পর্যন্ত কোন কূটনীতিক বা তাদের পরিবারে চিকিৎসার প্রয়োজন পড়েনি।