খেলা
‘বিপিএল হবে, তবে দিনক্ষণ বলা যাবে না’
স্পোর্টস রিপোর্টার
৪ জুন ২০২০, বৃহস্পতিবার, ৭:২৪ পূর্বাহ্ন
বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লীগের (বিপিএল) ৬ষ্ঠ আসরের পর থেকে শুরু হয়েছে জটিলতা। শেষ আসরে ছিল না নিয়মিত কোনো ফ্র্যাঞ্চাইজি। সপ্তম আসরে বদলে যায় ঘরোয়া এই টুর্নামেন্টের নামও। নতুন মোড়কে বঙ্গবন্ধু বিপিএলে অংশ নেয় নতুন নতুন দল। সেখানে পুরানো কোন ফ্র্যাঞ্জাইজি ছিল না। কারণ, চুক্তির মেয়াদ শেষ হয়ে গিয়েছিল। নতুন করে চুক্তিতেও শুরু জটিলতা। তবে অষ্টম আসরটি হওয়ার কথা আগের আদলেই। সেখানে নতুন করে চুক্তি হবে ফ্র্যাঞ্চাইজিগুলোর সঙ্গে। কিন্তু করোনা ভাইরাসে অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ রয়েছে দেশের সব ধরনের ক্রিকেট। কবে মাঠে ফিরবে খেলাধুলা তাও কেউ বলতে পারছে না নিশ্চিত করে। শুধু তাই নয়, সারা বিশ্বের অর্থনৈতিক যে বিপর্যয় তাতে বিপিএলের মতো বড় একটি আসর আয়োজন কঠিন হতে পারে বলে ধারাণা করা হচ্ছে। আর শেষ পর্যন্ত আয়োজন হলেও সেটি কবে হবে তা নিশ্চিত নয়। এ বিষয়ে বিসিবি পরিচালক ও বিপিএল গভর্নিং কাউন্সিলের সদস্য সচিব ইসমাঈল হায়দার মল্লিকও আছেন একটু দ্বিধাদ্বন্দ্বে। তবে বিপিএল হবে সেটি তিনি জানালেন জোর দিয়ে। দৈনিক মানবজমিনকে তিনি বলেন, ‘বিপিএল এবার হবে। আমাদের হয় তো সব কিছু রেডি করতে ৩ মাস সময় লাগবে। কিন্তু বাস্তবতাও ভাবতে হবে। দেশের করোনা পরিস্থিতি ভালো নয়। তাই আমাদের চিন্তা পরিস্থিতি উন্নতি হলে এ নিয়ে কাজ শুরু করার।’
এ বছর ১৭ই জানুয়ারি ‘বঙ্গবন্ধু’ বিপিএলের ফাইনাল অনুষ্ঠতি হয়। তাই ধরাণা করা হচ্ছিল বছরের শেষ দিকে ৮ম আসরটি আয়োজন করা হবে। তবে বিশ্ব ক্রিকেটে বিরাজ করছে চরম অস্থিরতা। একের পর এক বাতিল হয়েছে ও হচ্ছে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সিরিজ। টি-টোয়েন্টির সবচেয়ে বড় ঘরোয়া আসর আইপিএল আয়োজনও আছে শঙ্কায়। শুধু তাই নয়, এ বছর অক্টোবরে অস্ট্রেলিয়াতে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ হবে কিনা তা নিয়ে এখনো সিদ্ধান্ত জানাতে পারেনি অন্তর্জাতিক ক্রিকেট সংস্থা (আইসিসি)। আর যদি অক্টোবরে বিশ্বকাপ হয় তাহলে বিপিএল কবে হবে? এ বিষয়ে ইসমাঈল হায়দার মল্লিক বলেন, ‘দেখেন যখন ক্রিকেট স্থগিত করা হয় তখনো কেউ জানতো না পরিস্থিতি এতটা খারাপ হবে। এটি শুধু আমাদের অবস্থা তা নয়, গোটা বিশ্বে তাই। যে কারণে আগে আমাদের অপেক্ষা করতে হবে অবস্থা স্বাভাবিক হওয়ার। আমাদের সামনে অস্ট্রেলিয়া টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ আছে। যদি এটি হয় তাহলে বিপিএল আয়োজন পিছিয়ে যাবে। সেটি পরের বছর চলে যাবে। যদি শেষ পর্যন্ত বিশ্বকাপ না হয় আর করোনা পরিস্থিতি ভালো থাকে তাহলে আমরা বিপিএলটা সেই স্লটে শুরুর কথা ভাবতে পারি। আপাতত বলা যাচ্ছে না কোন স্লাটে আয়োজন সম্ভব। তবে পরিস্থিতি ভালো না হলে পিছাবে তো অবশ্যই।’
বাংলাদেশ সরকার সীমিত আকারে অফিস, গণপরিবহন থেকে শুরু করে সব কিছু খুলে দিয়েছে। তাই দাবি উঠছে মাঠে ক্রিকেট ফেরানোর। যদিও বিসিবি এখন কোনো ধরনের ঝুঁকি নিতে নারাজ। কবে নাগাদ মাঠে ক্রিকেট ফিরতে পারে তা নিয়ে মল্লিক বলেন, ‘না, নিশ্চিত নই আমরা। যেহেতু সরকার অনেক কিছু খুলছে। তাই ক্রিকেট শুরু করা যায় কিনা তার জন্য সরকারেরই অনুমতি প্রয়োজন। সবচেয়ে বড় কথা হলো ঝুঁকি না নিয়ে এগিয়ে যাওয়া। এরই মধ্যে আমরা কী করবো তা নিয়ে কাজ শুরু করেছি। সরকারের সঙ্গেও যোগাযোগ হচ্ছে।’
বিপিএলের ফ্র্যাঞ্চাইজিদের সঙ্গে এখনো নতুন করে চুক্তি হয়নি। দেশের ক্রিকেটের সবচেয়ে বড় টুর্নামেন্ট আয়োজনে রয়েছে অনেক জটিলতাও। তাই স্বল্প সময়ে আয়োজনটাও হবে কঠিন। যদিও গভর্নিং কাউন্সিলের চেয়ারম্যান বলেন, ‘আসলে সব কিছু ঠিক হলে গুছিয়ে নিতে তিন মাসের মতো সময় হলে চলে। আমরা আশা করি মাঠে ক্রিকেট ফিরলেই আমরা দ্রুতই কাজ শুরু করে দিবো। হ্যা, অর্থনৈতক সমস্যাতো বিশ্ব জুড়েই আছে। এর মধ্যে তো সব বন্ধ করে দেয়া যাবে না। আমার বিশ্বাস পরিস্থিতি ভালো হলে বিপিএল হবে। তবে দিনক্ষণ নির্দিষ্ট করে বলা যাবে না।’
এ বছর ১৭ই জানুয়ারি ‘বঙ্গবন্ধু’ বিপিএলের ফাইনাল অনুষ্ঠতি হয়। তাই ধরাণা করা হচ্ছিল বছরের শেষ দিকে ৮ম আসরটি আয়োজন করা হবে। তবে বিশ্ব ক্রিকেটে বিরাজ করছে চরম অস্থিরতা। একের পর এক বাতিল হয়েছে ও হচ্ছে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সিরিজ। টি-টোয়েন্টির সবচেয়ে বড় ঘরোয়া আসর আইপিএল আয়োজনও আছে শঙ্কায়। শুধু তাই নয়, এ বছর অক্টোবরে অস্ট্রেলিয়াতে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ হবে কিনা তা নিয়ে এখনো সিদ্ধান্ত জানাতে পারেনি অন্তর্জাতিক ক্রিকেট সংস্থা (আইসিসি)। আর যদি অক্টোবরে বিশ্বকাপ হয় তাহলে বিপিএল কবে হবে? এ বিষয়ে ইসমাঈল হায়দার মল্লিক বলেন, ‘দেখেন যখন ক্রিকেট স্থগিত করা হয় তখনো কেউ জানতো না পরিস্থিতি এতটা খারাপ হবে। এটি শুধু আমাদের অবস্থা তা নয়, গোটা বিশ্বে তাই। যে কারণে আগে আমাদের অপেক্ষা করতে হবে অবস্থা স্বাভাবিক হওয়ার। আমাদের সামনে অস্ট্রেলিয়া টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ আছে। যদি এটি হয় তাহলে বিপিএল আয়োজন পিছিয়ে যাবে। সেটি পরের বছর চলে যাবে। যদি শেষ পর্যন্ত বিশ্বকাপ না হয় আর করোনা পরিস্থিতি ভালো থাকে তাহলে আমরা বিপিএলটা সেই স্লটে শুরুর কথা ভাবতে পারি। আপাতত বলা যাচ্ছে না কোন স্লাটে আয়োজন সম্ভব। তবে পরিস্থিতি ভালো না হলে পিছাবে তো অবশ্যই।’
বাংলাদেশ সরকার সীমিত আকারে অফিস, গণপরিবহন থেকে শুরু করে সব কিছু খুলে দিয়েছে। তাই দাবি উঠছে মাঠে ক্রিকেট ফেরানোর। যদিও বিসিবি এখন কোনো ধরনের ঝুঁকি নিতে নারাজ। কবে নাগাদ মাঠে ক্রিকেট ফিরতে পারে তা নিয়ে মল্লিক বলেন, ‘না, নিশ্চিত নই আমরা। যেহেতু সরকার অনেক কিছু খুলছে। তাই ক্রিকেট শুরু করা যায় কিনা তার জন্য সরকারেরই অনুমতি প্রয়োজন। সবচেয়ে বড় কথা হলো ঝুঁকি না নিয়ে এগিয়ে যাওয়া। এরই মধ্যে আমরা কী করবো তা নিয়ে কাজ শুরু করেছি। সরকারের সঙ্গেও যোগাযোগ হচ্ছে।’
বিপিএলের ফ্র্যাঞ্চাইজিদের সঙ্গে এখনো নতুন করে চুক্তি হয়নি। দেশের ক্রিকেটের সবচেয়ে বড় টুর্নামেন্ট আয়োজনে রয়েছে অনেক জটিলতাও। তাই স্বল্প সময়ে আয়োজনটাও হবে কঠিন। যদিও গভর্নিং কাউন্সিলের চেয়ারম্যান বলেন, ‘আসলে সব কিছু ঠিক হলে গুছিয়ে নিতে তিন মাসের মতো সময় হলে চলে। আমরা আশা করি মাঠে ক্রিকেট ফিরলেই আমরা দ্রুতই কাজ শুরু করে দিবো। হ্যা, অর্থনৈতক সমস্যাতো বিশ্ব জুড়েই আছে। এর মধ্যে তো সব বন্ধ করে দেয়া যাবে না। আমার বিশ্বাস পরিস্থিতি ভালো হলে বিপিএল হবে। তবে দিনক্ষণ নির্দিষ্ট করে বলা যাবে না।’