বাংলারজমিন
বোয়ালমারীতে জেলা পরিষদ সদস্যের বিরুদ্ধে সরকারি গাছ কাটার অভিযোগ
বোয়ালমারী (ফরিদপুর) প্রতিনিধি
৩ জুন ২০২০, বুধবার, ৭:১১ পূর্বাহ্ন
ফরিদপুরের বোয়ালমারীতে একটি মাদ্রাসার সরকারি গাছ অবৈধ ভাবে বিক্রিয় করেছেন জেলা পরিষদ সদস্য এক আ’লীগ নেতা। গাছগুলোর আনুমানিক মূল্য প্রায় লক্ষাধিক টাকা।
জানা যায়, উপজেলার ময়না ইউনিয়নের হাটখোলারচর মোহাম্মদিয়া দাখিল মাদ্রাসার ছোট বড় ১৪টি মেহেগনী গাছ গত সোমবার সকালে অবৈধ ভাবে বিক্রয় করে দিয়েছেন মাদরাসা পরিচালনা পর্ষদের সভাপতি, ফরিদপুর জেলা পরিষদ সদস্য ও ময়না ইউনিয়ন আ’লীগের সাধারণ সম্পাদক মো. আবু জাফর ছিদ্দিকী এবং মাদরাসাটির সুপার আবু জাফর সিদ্দিক । বর্তমানে বিক্রয় করা গাছের কয়েকটি অংশ খরসূতি ঈদগাহ বাজার সংলগ্ন একটি স’মিলে রয়েছে। মাদরাসার সুপার আবু জাফর সিদ্দিক বলেন, মাদরাসার পরিচালনা পর্ষদের সভাপতি সকল সদস্যদের সাথে কথা বলে নতুন ভবন নির্মানের জন্য গাছগুলো কেটেছে। ভবিষ্যতে মাদরাসার স্বার্থেই এ গুলো ব্যবহার করা হবে। স্থানীয় হাটখোলারচর গ্রামের মো. মিরাজ পরামানিক (৪০), রাসেল আহমেদ (২৮) জানান, মাদরাসার কয়েকটি গাছ বিক্রি করেছে বলে আমরা শুনেছি। গাছ ব্যবসায়ীরা গাছগুলো কেটে নিয়েছে। মাদরাসা পরিচালনা পর্ষদের সভাপতি ও জেলা পরিষদ সদস্য আবু জাফর ছিদ্দিকী গাছ বিক্রয়ের বিষয়টি অস্বীকার করে বলেন, উন্নয়নের স্বার্থে গাছগুলো কাটা হয়েছে। প্রশাসনের অনুমতি নেওয়া হয়েছে কিনা জানতে চাইলে তিনি বলেন, মাদরাসার উন্নয়নেই গাছগুলো ব্যবহার করা হবে তাই প্রশাসনের বা সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কোন অনুমতি নেওয়া হয়নি। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ঝোটন চন্দ জানান, গাছ কাটার বিষয়টি আমি জেনেছি। এ ব্যাপারে উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) সাব্বির আহমেদকে তদন্তের দায়িত্ব ভার দেওয়া হয়েছে।
জানা যায়, উপজেলার ময়না ইউনিয়নের হাটখোলারচর মোহাম্মদিয়া দাখিল মাদ্রাসার ছোট বড় ১৪টি মেহেগনী গাছ গত সোমবার সকালে অবৈধ ভাবে বিক্রয় করে দিয়েছেন মাদরাসা পরিচালনা পর্ষদের সভাপতি, ফরিদপুর জেলা পরিষদ সদস্য ও ময়না ইউনিয়ন আ’লীগের সাধারণ সম্পাদক মো. আবু জাফর ছিদ্দিকী এবং মাদরাসাটির সুপার আবু জাফর সিদ্দিক । বর্তমানে বিক্রয় করা গাছের কয়েকটি অংশ খরসূতি ঈদগাহ বাজার সংলগ্ন একটি স’মিলে রয়েছে। মাদরাসার সুপার আবু জাফর সিদ্দিক বলেন, মাদরাসার পরিচালনা পর্ষদের সভাপতি সকল সদস্যদের সাথে কথা বলে নতুন ভবন নির্মানের জন্য গাছগুলো কেটেছে। ভবিষ্যতে মাদরাসার স্বার্থেই এ গুলো ব্যবহার করা হবে। স্থানীয় হাটখোলারচর গ্রামের মো. মিরাজ পরামানিক (৪০), রাসেল আহমেদ (২৮) জানান, মাদরাসার কয়েকটি গাছ বিক্রি করেছে বলে আমরা শুনেছি। গাছ ব্যবসায়ীরা গাছগুলো কেটে নিয়েছে। মাদরাসা পরিচালনা পর্ষদের সভাপতি ও জেলা পরিষদ সদস্য আবু জাফর ছিদ্দিকী গাছ বিক্রয়ের বিষয়টি অস্বীকার করে বলেন, উন্নয়নের স্বার্থে গাছগুলো কাটা হয়েছে। প্রশাসনের অনুমতি নেওয়া হয়েছে কিনা জানতে চাইলে তিনি বলেন, মাদরাসার উন্নয়নেই গাছগুলো ব্যবহার করা হবে তাই প্রশাসনের বা সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কোন অনুমতি নেওয়া হয়নি। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ঝোটন চন্দ জানান, গাছ কাটার বিষয়টি আমি জেনেছি। এ ব্যাপারে উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) সাব্বির আহমেদকে তদন্তের দায়িত্ব ভার দেওয়া হয়েছে।