বাংলারজমিন
আখাউড়ায় করোনা উপসর্গ নিয়ে একব্যক্তির মৃত্যু
আখাউড়া ( ব্রাক্ষ্মবাড়িয়া) প্রতিনিধি
৩১ মে ২০২০, রবিবার, ৪:৪৫ পূর্বাহ্ন
আখাউড়া করোনা উপসর্গ নিয়ে আতাউর রহমান সেলিম (৫৫) নামে এক ব্যাক্তির মৃতূ হয়েছে। জ্বর শ্বাসকষ্ট নিয়ে গত ৩০মে শনিবার দুপুরে ঢাকার শিন শিন জাপান হাসপাতালে তিনি মারা যান। মৃত আতাউর রহমান সেলিম আখাউড়া পৌর শহরের নারায়নপুর নিবাসী মৃত মুক্তিযুদ্ধা মোখলেসুর রহমানের ছেলে।
চট্রগ্রাম বন্দরে নিরাপত্তা বিভাগে চাকুরীরত আতাউর রহমান অসুস্হ শরীল নিয়ে ঈদে বাড়ীতে আসে। ঈদের পর তার অবস্হা খারাপ হতে থাকলে এম্বোল্যন্সে করে তাকে ঢাকায় নেয়া। তার পরিবারের অভিযোগ ঢাকায় কোন হাসপাতালে ভর্তি না নেওয়ায় তাকে চিকিৎসা করানো সম্ভব হয়নি। শেষপর্যন্ত শিন শিন জাপান হাসপাতালে ভর্তি করানো হলেও মেডিকেল রিপোর্ট না আসা পর্যন্ত ডাক্তার রা তাকে কোন চিকিৎসা দেয়নি। এ অবস্হায় ৩০ মে দুপুরে সে মারা যায় ।
পরিবারের পক্ষ থেকে বিষয়টি গোপন রেখে দাফনের জন্য শনিবার রাতে লাশ আখাউড়া আনা হয়। খবর পেয়ে আখাউড়া পুলিশ প্রশাসন এবং ৬নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর মন্তাজ মিয়া সেখানে উপস্হিত হয়ে দ্রুততার সাথে লাশ দাফন করার নির্দেশ দেন। রাত সাড়ে দশটায় আখাউড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা তাহমিনা আক্তার রেইনা উপস্হিত হয়ে দুইটি বাড়ী লকডাউন ঘোষনা করেন এবং উপজেলা স্হাস্ব্য বিভাগের পক্ষ থেকে মৃত আতাউর রহমান সেলিম,এবং তার সংস্পর্শে আসা সকলের নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে। লাশ রাত সাড়ে ১১টায় তার গ্রামের বাড়ী তারাগনে পুলিশের উপস্হিতে শুধু তার পরিবারের লোকজনে দাফন করে।
চট্রগ্রাম বন্দরে নিরাপত্তা বিভাগে চাকুরীরত আতাউর রহমান অসুস্হ শরীল নিয়ে ঈদে বাড়ীতে আসে। ঈদের পর তার অবস্হা খারাপ হতে থাকলে এম্বোল্যন্সে করে তাকে ঢাকায় নেয়া। তার পরিবারের অভিযোগ ঢাকায় কোন হাসপাতালে ভর্তি না নেওয়ায় তাকে চিকিৎসা করানো সম্ভব হয়নি। শেষপর্যন্ত শিন শিন জাপান হাসপাতালে ভর্তি করানো হলেও মেডিকেল রিপোর্ট না আসা পর্যন্ত ডাক্তার রা তাকে কোন চিকিৎসা দেয়নি। এ অবস্হায় ৩০ মে দুপুরে সে মারা যায় ।
পরিবারের পক্ষ থেকে বিষয়টি গোপন রেখে দাফনের জন্য শনিবার রাতে লাশ আখাউড়া আনা হয়। খবর পেয়ে আখাউড়া পুলিশ প্রশাসন এবং ৬নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর মন্তাজ মিয়া সেখানে উপস্হিত হয়ে দ্রুততার সাথে লাশ দাফন করার নির্দেশ দেন। রাত সাড়ে দশটায় আখাউড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা তাহমিনা আক্তার রেইনা উপস্হিত হয়ে দুইটি বাড়ী লকডাউন ঘোষনা করেন এবং উপজেলা স্হাস্ব্য বিভাগের পক্ষ থেকে মৃত আতাউর রহমান সেলিম,এবং তার সংস্পর্শে আসা সকলের নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে। লাশ রাত সাড়ে ১১টায় তার গ্রামের বাড়ী তারাগনে পুলিশের উপস্হিতে শুধু তার পরিবারের লোকজনে দাফন করে।