অনলাইন
রোরবার থেকে শেয়ারবাজারে লেনদেন চালুর সিদ্ধান্ত
অর্থনৈতিক রিপোর্টার
২৮ মে ২০২০, বৃহস্পতিবার, ৫:৩৫ পূর্বাহ্ন
করোনা ভাইরাসের কারণে টানা দুই মাসের বেশি সময় বন্ধ থাকার পর আগামী রোববার থেকে দেশের শেয়ারবাজারে লেনদেন চালু করতে অনুমতি দিয়েছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। গত ২৬শে মার্চ থেকে করোনা ভাইরাসের কারণে লেনদেন বন্ধ রয়েছে।
বৃহস্পতিবার বিএসইসির চেয়ারম্যান অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত ৭২৬তম কমিশন সভায় এ অনুমতি দেয়া হয়।
নিয়ন্ত্রক সংস্থার এই অনুমতির ফলে আগামী ৩১শে মে থেকে লেনদেন চালুর চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নিয়েছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই)। তবে পরবর্তী সিদ্ধান্ত না নেয়া পর্যন্ত লেনদেন সকাল সাড়ে ১০টা থেকে দেড়টা পর্যন্ত চলবে।
বিএসইসির কমিশন সভার বিষয়ে নির্বাহী পরিচালক মো. আনোয়ারুল ইসলাম স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, কোভিড-১৯ এর বিস্তাররোধে স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা মন্ত্রণালয় প্রণীত সামাজিক দূরত্ব ও স্বাস্থ্যবিধি সংক্রান্ত অফিস আদেশ পরিপালন সাপেক্ষে উভয় স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই ও সিএসই) লেনদেন ও সেটেলমেন্টসহ এ সংক্রান্ত সকল কর্মকাণ্ড পুনরায় শুরু করার জন্য বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের পক্ষ থেকে অনাপত্তি প্রদানের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।
বিএসইসির সিদ্ধান্তের জন্য কমিশনকে ধন্যবাদ জানিয়ে ডিএসইর পরিচালক রকিবুর রহমান বলেন, শেয়ারবাজারে আবার লেনদেন চালু করার অনুমতি দেয়ায় কমিশনকে আন্তরিক ধন্যবাদ। আগামী রোববার থেকে শেয়ারবাজারে লেনদেন শুরু হবে। এর জন্য নতুন করে ডিএসইর পরিচালনা পর্ষদ সভা করার প্রয়োজন নেই। ম্যানেজমেন্ট থেকে শিগগির বিষয়টি সবাইকে জানিয়ে দেয়া হবে।
এর আগে গত ২৪শে মে লেনদেন চালুর প্রস্তুতি নেয় ডিএসই। সেই লক্ষ্যে ডিএসইর সকল কর্মকর্তা-কর্মচারীদেরকে ৩১শে মে অফিসে যোগদান করার জন্য চিঠি দেয়া হয়। ডিএসইর চেয়ারম্যানের নির্দেশনার আলোকে মানব সম্পদ বিভাগ থেকে ডিএসইর সকল বিভাগের প্রধানের কাছে এ চিঠি পাঠানো হয়।
উল্লেখ্য করোনা ভাইরাস পরিস্থিতি মোকাবিলার অংশ হিসেবে সরকারের সাধারণ ছুটির সঙ্গে তাল মিলিয়ে শেয়ারবাজারও ২ মাস ধরে বন্ধ রয়েছে। যা শুরু হয়েছে গত ২৬শে মার্চ। তবে চলমান মহামারিতে পৃথিবীর অন্যান্য দেশের শেয়ারবাজার চালু রয়েছে। তারপরেও বাংলাদেশের শেয়ারবাজার এই দীর্ঘ সময় বন্ধ থাকায় সমালোচনা উঠেছে।
করোনা ভাইরাসের কারণে সরকার সর্বপ্রথম গত ২৬শে মার্চ থেকে ৪ঠা এপ্রিল পর্যন্ত সাধারণ ছুটি ঘোষণা করে। এরপর সর্বশেষ ১৪ দিন সাধারণ ছুটি বাড়িয়ে ৩০শে মে পর্যন্ত করা হয়। একইসঙ্গে ধাপে ধাপে শেয়ারবাজারও বন্ধ ঘোষণা করেছে ডিএসই।
উল্লেখ্য, মতিঝিলের ডিএসই বিল্ডিং এবং ডিএসই এনেক্স বিল্ডিং এর প্রবেশের সময় সরকারে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রনালয়ের স্বাস্থ্যবিধি মেনে ট্রেকহোল্ডার এবং ট্রেকহোল্ডার কোম্পানির সকল কর্মকর্তা কর্মচারী ও বিনিয়োগকারীদের স্বাস্থ্য সুরক্ষায় যেমন-হ্যান্ড স্যানিটাইজার, থার্মাল স্ক্যানার এবং অন্যান্যের মাধ্যমে প্রত্যেক বিনিয়োগকারীদের ব্রোকারেজ হাউজে প্রবেশের ব্যবস্থা করেছে।
বৃহস্পতিবার বিএসইসির চেয়ারম্যান অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত ৭২৬তম কমিশন সভায় এ অনুমতি দেয়া হয়।
নিয়ন্ত্রক সংস্থার এই অনুমতির ফলে আগামী ৩১শে মে থেকে লেনদেন চালুর চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নিয়েছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই)। তবে পরবর্তী সিদ্ধান্ত না নেয়া পর্যন্ত লেনদেন সকাল সাড়ে ১০টা থেকে দেড়টা পর্যন্ত চলবে।
বিএসইসির কমিশন সভার বিষয়ে নির্বাহী পরিচালক মো. আনোয়ারুল ইসলাম স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, কোভিড-১৯ এর বিস্তাররোধে স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা মন্ত্রণালয় প্রণীত সামাজিক দূরত্ব ও স্বাস্থ্যবিধি সংক্রান্ত অফিস আদেশ পরিপালন সাপেক্ষে উভয় স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই ও সিএসই) লেনদেন ও সেটেলমেন্টসহ এ সংক্রান্ত সকল কর্মকাণ্ড পুনরায় শুরু করার জন্য বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের পক্ষ থেকে অনাপত্তি প্রদানের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।
বিএসইসির সিদ্ধান্তের জন্য কমিশনকে ধন্যবাদ জানিয়ে ডিএসইর পরিচালক রকিবুর রহমান বলেন, শেয়ারবাজারে আবার লেনদেন চালু করার অনুমতি দেয়ায় কমিশনকে আন্তরিক ধন্যবাদ। আগামী রোববার থেকে শেয়ারবাজারে লেনদেন শুরু হবে। এর জন্য নতুন করে ডিএসইর পরিচালনা পর্ষদ সভা করার প্রয়োজন নেই। ম্যানেজমেন্ট থেকে শিগগির বিষয়টি সবাইকে জানিয়ে দেয়া হবে।
এর আগে গত ২৪শে মে লেনদেন চালুর প্রস্তুতি নেয় ডিএসই। সেই লক্ষ্যে ডিএসইর সকল কর্মকর্তা-কর্মচারীদেরকে ৩১শে মে অফিসে যোগদান করার জন্য চিঠি দেয়া হয়। ডিএসইর চেয়ারম্যানের নির্দেশনার আলোকে মানব সম্পদ বিভাগ থেকে ডিএসইর সকল বিভাগের প্রধানের কাছে এ চিঠি পাঠানো হয়।
উল্লেখ্য করোনা ভাইরাস পরিস্থিতি মোকাবিলার অংশ হিসেবে সরকারের সাধারণ ছুটির সঙ্গে তাল মিলিয়ে শেয়ারবাজারও ২ মাস ধরে বন্ধ রয়েছে। যা শুরু হয়েছে গত ২৬শে মার্চ। তবে চলমান মহামারিতে পৃথিবীর অন্যান্য দেশের শেয়ারবাজার চালু রয়েছে। তারপরেও বাংলাদেশের শেয়ারবাজার এই দীর্ঘ সময় বন্ধ থাকায় সমালোচনা উঠেছে।
করোনা ভাইরাসের কারণে সরকার সর্বপ্রথম গত ২৬শে মার্চ থেকে ৪ঠা এপ্রিল পর্যন্ত সাধারণ ছুটি ঘোষণা করে। এরপর সর্বশেষ ১৪ দিন সাধারণ ছুটি বাড়িয়ে ৩০শে মে পর্যন্ত করা হয়। একইসঙ্গে ধাপে ধাপে শেয়ারবাজারও বন্ধ ঘোষণা করেছে ডিএসই।
উল্লেখ্য, মতিঝিলের ডিএসই বিল্ডিং এবং ডিএসই এনেক্স বিল্ডিং এর প্রবেশের সময় সরকারে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রনালয়ের স্বাস্থ্যবিধি মেনে ট্রেকহোল্ডার এবং ট্রেকহোল্ডার কোম্পানির সকল কর্মকর্তা কর্মচারী ও বিনিয়োগকারীদের স্বাস্থ্য সুরক্ষায় যেমন-হ্যান্ড স্যানিটাইজার, থার্মাল স্ক্যানার এবং অন্যান্যের মাধ্যমে প্রত্যেক বিনিয়োগকারীদের ব্রোকারেজ হাউজে প্রবেশের ব্যবস্থা করেছে।