অনলাইন
করোনায় দাফন কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছেন কোয়ান্টাম স্বেচ্ছাসেবকরা
স্টাফ রিপোর্টার
২৭ মে ২০২০, বুধবার, ৯:২৬ পূর্বাহ্ন
প্রতিবারের মতো ঈদের আমেজ এবার থাকলেও করোনাকালে নিয়োজিত কোয়ান্টাম দাফন কার্যক্রমের স্বেচ্ছাসেবক দলের এবারের ঈদটা পালিত হয়েছে মৃতদের দাফন ও সৎকারের মধ্য দিয়েই। পরিবারে না ফিরে দাফন ক্যাম্পে সক্রিয় থেকে বরং ২৪ ঘণ্টা সেবার জন্যে প্রস্তুত ছিলেন নিবেদিতপ্রাণ এই স্বেচ্ছাসেবকরা।
কোভিড-১৯ কিংবা সাসপেক্টড অবস্থায় মৃতদের দাফন কাজে নিয়োজিত কোয়ান্টাম স্বেচ্ছাসেবকরা গত ৭ই এপ্রিল থেকে এভাবেই নিরলস সেবা দিয়ে যাচ্ছেন। কখনো ঢাকা মেডিকেল, কখনো মুগদা হাসপাতাল, কখনো মিরপুর, কখনোবা উত্তরাতে ছুটে যান মরদেহ দাফন বা সৎকার কাজে। করোনায় মৃতদের পরিবার বা স্বজনরা যখন মরদেহ ফেলে দূরে দূরে থাকছেন, হাসপাতালে তখন কাছের মানুষটি হয়ে মমতার সঙ্গে শেষ বিদায়ের কাজটা করে যাচ্ছেন দাফনকর্মী স্বেচ্ছাসেবক দল।
কোয়ান্টাম দাফন কার্যক্রমের সমন্বয়ক ছালেহ আহমেদ জানান, করোনার এই সময়ে ঈদের আনন্দটাই বড় কথা নয়। ঈদের দোহাই দিয়ে আমরা ঘরে থাকতে পারি না। মানবিক কারণেই আমরা এই সময়েও দাফন কার্যক্রমে সক্রিয় রয়েছি। আমাদের স্বেচ্ছাসেবকদের একটি দল রাত-দিনের যেকোনো সময়ের জন্য রয়েছে প্রস্তুত। এমনকি ঈদের দিনও আমরা সেবার জন্যে প্রস্তুত ছিলাম ও রয়েছি।
জানা গেছে, এ পর্যন্ত সারাদেশে ২ শতাধিক মরদেহ দাফন ও সৎকার করেছে কোয়ান্টাম। এর মধ্যে ঢাকায় ১৭১ জন ও বাকিরা রাজশাহী, বরিশাল, বগুড়া, রংপুরসহ দেশের বিভিন্ন জেলায়। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় ও ইসলামিক ফাউন্ডেশনের বিধি মেনে হাসপাতাল বা বাসায় গিয়ে মৃতদের ধোয়ানো, ওযু করানো, কাফনের কাপড় পরানো সম্পন্ন করে স্বেচ্ছাসেবক দল। এরপর ডব্লিউএইচও-র নির্ধারিত বিশেষ ব্যাগে মরদেহ প্যাকেট করে অ্যাম্বুলেন্সে করে নিয়ে যাওয়া হয় সরকার নির্ধারিত কবরস্থানে। সেখানে জানাজা শেষে কবরস্থ করার পর মৃতের জন্যে আন্তরিক দোয়া করা হয়।
কোয়ান্টামের পক্ষ থেকে শুধু মুসলিমই নয়, সনাতন ধর্মের মৃতদেহ সৎকারের জন্যেও আলাদা টিম কাজ করছে। মহিলা মৃতদেহের জন্যে রয়েছে কোয়ান্টামের মহিলা স্বেচ্ছাসেবী দল। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার স্বাস্থ্যবিধি মেনে বিশেষ পিপিইসহ সুরক্ষা পোশাক পড়েন স্বেচ্ছাসেবকরা।
কোভিড-১৯ কিংবা সাসপেক্টড অবস্থায় মৃতদের দাফন কাজে নিয়োজিত কোয়ান্টাম স্বেচ্ছাসেবকরা গত ৭ই এপ্রিল থেকে এভাবেই নিরলস সেবা দিয়ে যাচ্ছেন। কখনো ঢাকা মেডিকেল, কখনো মুগদা হাসপাতাল, কখনো মিরপুর, কখনোবা উত্তরাতে ছুটে যান মরদেহ দাফন বা সৎকার কাজে। করোনায় মৃতদের পরিবার বা স্বজনরা যখন মরদেহ ফেলে দূরে দূরে থাকছেন, হাসপাতালে তখন কাছের মানুষটি হয়ে মমতার সঙ্গে শেষ বিদায়ের কাজটা করে যাচ্ছেন দাফনকর্মী স্বেচ্ছাসেবক দল।
কোয়ান্টাম দাফন কার্যক্রমের সমন্বয়ক ছালেহ আহমেদ জানান, করোনার এই সময়ে ঈদের আনন্দটাই বড় কথা নয়। ঈদের দোহাই দিয়ে আমরা ঘরে থাকতে পারি না। মানবিক কারণেই আমরা এই সময়েও দাফন কার্যক্রমে সক্রিয় রয়েছি। আমাদের স্বেচ্ছাসেবকদের একটি দল রাত-দিনের যেকোনো সময়ের জন্য রয়েছে প্রস্তুত। এমনকি ঈদের দিনও আমরা সেবার জন্যে প্রস্তুত ছিলাম ও রয়েছি।
জানা গেছে, এ পর্যন্ত সারাদেশে ২ শতাধিক মরদেহ দাফন ও সৎকার করেছে কোয়ান্টাম। এর মধ্যে ঢাকায় ১৭১ জন ও বাকিরা রাজশাহী, বরিশাল, বগুড়া, রংপুরসহ দেশের বিভিন্ন জেলায়। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় ও ইসলামিক ফাউন্ডেশনের বিধি মেনে হাসপাতাল বা বাসায় গিয়ে মৃতদের ধোয়ানো, ওযু করানো, কাফনের কাপড় পরানো সম্পন্ন করে স্বেচ্ছাসেবক দল। এরপর ডব্লিউএইচও-র নির্ধারিত বিশেষ ব্যাগে মরদেহ প্যাকেট করে অ্যাম্বুলেন্সে করে নিয়ে যাওয়া হয় সরকার নির্ধারিত কবরস্থানে। সেখানে জানাজা শেষে কবরস্থ করার পর মৃতের জন্যে আন্তরিক দোয়া করা হয়।
কোয়ান্টামের পক্ষ থেকে শুধু মুসলিমই নয়, সনাতন ধর্মের মৃতদেহ সৎকারের জন্যেও আলাদা টিম কাজ করছে। মহিলা মৃতদেহের জন্যে রয়েছে কোয়ান্টামের মহিলা স্বেচ্ছাসেবী দল। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার স্বাস্থ্যবিধি মেনে বিশেষ পিপিইসহ সুরক্ষা পোশাক পড়েন স্বেচ্ছাসেবকরা।