বাংলারজমিন
করোনায় আক্রান্ত হয়ে মনোহরগঞ্জের কলেজ শিক্ষকের ঢাকায় মৃত্যু
মনোহরগঞ্জ (কুমিল্লা) প্রতিনিধি
২৭ মে ২০২০, বুধবার, ৭:২৩ পূর্বাহ্ন
করোনায় আক্রান্ত হয়ে কুমিল্লার মনোহরগঞ্জের মো. আল মামুন (৪৮) নামের এক কলেজ শিক্ষকের ঢাকায় মৃত্যু হয়েছে।
জানা যায়, উপজেলার নীলকান্ত সরকারি কলেজের দর্শন বিভাগের প্রভাষক মো. আল মামুন দীর্ঘদিন থেকে সততা ও নিষ্ঠার সাথে শিক্ষকতা পেশায় নিয়োজিত ছিলেন। তার গ্রামের বাড়ি নাটোর জেলার লালপুর উপজেলার এয়াছিনপুর গ্রামে। চাকরির সুবাধে তিনি দীর্ঘদিন লাকসামে এবং গত বছরখানেক থেকে মৈশাতুয়ায় ভাড়া বাসায় থাকতেন। দুই ছেলে ও একমাত্র মেয়ের পড়াশুনার সুবিধার্থে তার স্ত্রী তাদেরকে নিয়ে সাভারে থাকতেন। ছুটি পেলেই কলেজ শিক্ষক আল মামুন পরিবারের কাছে ছুটে যেতেন। করোনা দুর্যোগের কারণে কলেজ বন্ধ থাকায় তিনি সাভারের বাসায় চলে যান। তিনি এ্যাজমা ও ডায়াবেটিসে ভুগছিলেন। ঈদের আগেরদিন রবিবার (২৪ মে) তার করোনা রিপোর্ট পজিটিভ আসে।
শারীরিক অবস্থা অবনতির দিকে ধাবিত হওয়ায় ঈদের দিন সোমবার (২৫ মে) তাকে ঢাকার কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। তার শ্বাসকষ্ট বেড়ে যাওয়ায় আইসিইউতে নেয়ার প্রস্তুতি চলছিল। এরই মধ্যে মঙ্গলবার (২৬ মে) বিকাল ৪টার দিকে তিনি চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যুবরণ করেন। তার মৃত্যুর খবর ছড়িয়ে পড়লে লাকসাম, মনোহরগঞ্জসহ তার জন্মস্থান নাটোরে শোকের আবহ নেমে আসে।
বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থার গাইডলাইন অনুসারে তাকে সর্বোচ্চ সতর্কতায় ঢাকা তালতলা কবরস্থানে দাফন করা হয়েছে বলে জানা গেছে। ওই কলেজের সাবেক ও বর্তমান একাধিক শিক্ষার্থী জানান, প্রভাষক মো. আল মামুন শুধু একজন ভালো শিক্ষকই ছিলেন না, তিনি ছিলেন নম্র, ভদ্র ও পরহেজগার মানুষ। ব্যক্তিত্বের গুণাবলী দিয়ে তিনি সকলের মন জয় করেছেন।
নীলকান্ত সরকারি ডিগ্রি কলেজ অধ্যক্ষ আবু জামাল খাঁন বলেন, আল মামুন খুব ভালো মানুষ ছিলেন। সততা ও নিষ্ঠার সাথে শিক্ষকতা পেশায় নিয়োজিত থেকে সুনাম অর্জন করেছেন। তার মৃত্যুতে আমরা গভীর শোকাহত। শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানাচ্ছি।
প্রভাষক আল মামুনের করোনায় আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সোহেল রানা। তিনি তার শোক সন্তপ্ত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানিয়েছেন।
জানা যায়, উপজেলার নীলকান্ত সরকারি কলেজের দর্শন বিভাগের প্রভাষক মো. আল মামুন দীর্ঘদিন থেকে সততা ও নিষ্ঠার সাথে শিক্ষকতা পেশায় নিয়োজিত ছিলেন। তার গ্রামের বাড়ি নাটোর জেলার লালপুর উপজেলার এয়াছিনপুর গ্রামে। চাকরির সুবাধে তিনি দীর্ঘদিন লাকসামে এবং গত বছরখানেক থেকে মৈশাতুয়ায় ভাড়া বাসায় থাকতেন। দুই ছেলে ও একমাত্র মেয়ের পড়াশুনার সুবিধার্থে তার স্ত্রী তাদেরকে নিয়ে সাভারে থাকতেন। ছুটি পেলেই কলেজ শিক্ষক আল মামুন পরিবারের কাছে ছুটে যেতেন। করোনা দুর্যোগের কারণে কলেজ বন্ধ থাকায় তিনি সাভারের বাসায় চলে যান। তিনি এ্যাজমা ও ডায়াবেটিসে ভুগছিলেন। ঈদের আগেরদিন রবিবার (২৪ মে) তার করোনা রিপোর্ট পজিটিভ আসে।
শারীরিক অবস্থা অবনতির দিকে ধাবিত হওয়ায় ঈদের দিন সোমবার (২৫ মে) তাকে ঢাকার কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। তার শ্বাসকষ্ট বেড়ে যাওয়ায় আইসিইউতে নেয়ার প্রস্তুতি চলছিল। এরই মধ্যে মঙ্গলবার (২৬ মে) বিকাল ৪টার দিকে তিনি চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যুবরণ করেন। তার মৃত্যুর খবর ছড়িয়ে পড়লে লাকসাম, মনোহরগঞ্জসহ তার জন্মস্থান নাটোরে শোকের আবহ নেমে আসে।
বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থার গাইডলাইন অনুসারে তাকে সর্বোচ্চ সতর্কতায় ঢাকা তালতলা কবরস্থানে দাফন করা হয়েছে বলে জানা গেছে। ওই কলেজের সাবেক ও বর্তমান একাধিক শিক্ষার্থী জানান, প্রভাষক মো. আল মামুন শুধু একজন ভালো শিক্ষকই ছিলেন না, তিনি ছিলেন নম্র, ভদ্র ও পরহেজগার মানুষ। ব্যক্তিত্বের গুণাবলী দিয়ে তিনি সকলের মন জয় করেছেন।
নীলকান্ত সরকারি ডিগ্রি কলেজ অধ্যক্ষ আবু জামাল খাঁন বলেন, আল মামুন খুব ভালো মানুষ ছিলেন। সততা ও নিষ্ঠার সাথে শিক্ষকতা পেশায় নিয়োজিত থেকে সুনাম অর্জন করেছেন। তার মৃত্যুতে আমরা গভীর শোকাহত। শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানাচ্ছি।
প্রভাষক আল মামুনের করোনায় আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সোহেল রানা। তিনি তার শোক সন্তপ্ত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানিয়েছেন।