বাংলারজমিন
কেন্দুয়ায় লটারিতে নির্বাচিত কৃষকের নাম পরিবর্তন করার দায়ে ফুড ইন্সপেক্টরকে শোকজ
কেন্দুয়া (নেত্রকোনা) প্রতিনিধি
২৬ মে ২০২০, মঙ্গলবার, ৯:৩২ পূর্বাহ্ন
নেত্রকোণার কেন্দুয়ায় সরকারিভাবে ধান ক্রয়ের জন্য বাছাইকৃত কৃষকের লটারির নাম পরিবর্তন করায় খাদ্য অফিসের ফুড ইন্সপেক্টর ওয়াহেজুর রহমান খানকে শোকজ করা হয়েছে।
গত বুধবার (২১ মে) শোকজের জবাব তিন কার্যদিবসে দেয়ার সময় বেঁধে দিয়ে নোটিশ প্রদান করেছেন উপজেলা খাদ্য কর্মকর্তা একে এম শামছুদ্দিন আহমেদ।
জানা যায়, গত ১৩ মে সরকার নির্ধারিত মূল্যে কৃষকদের কাছ থেকে বোরো ধান ক্রয়ের লক্ষ্যে লটারি অনুষ্ঠিত হয়। এতে উপজেলার ২ হাজার ৩১৭ জন কৃষককে নির্বাচিত করা হয়েছে। নির্বাচিত কৃষকের তালিকা কম্পপিউটার কম্পোজের দ্বায়িত্ব দেয়া হয়েছিল উপজেলা খাদ্য অফিসের ফুড ইন্সপেক্টর ওয়াহেজুর রহমান খানকে।
তিনি ওই তালিকা কম্পোজের সময় বেশ কিছু নাম পরির্বতন করে কম্পোজ করেন। কম্পোজকৃত সেই তালিকা প্রকাশের চুড়ান্ত পর্যায়ে যাওয়ার আগেই উপজেলা নির্বাহী অফিসার এ অনিয়মের বিষয়টি জানতে পেরে উপজেলা খাদ্য কর্মকর্তা ও উপজেলা সহকারি কমিশনার (ভূমি) মোঃ খবিরুল আহসানকে তদন্তের নির্দেশ দেন।
তদন্তের প্রাথমিক পর্যায়ে অনিয়মের সত্যতা পেয়ে ফুড ইন্সপেক্টর ওয়াহেজুর রহমান খানকে কারণ দর্শানোর নোটিশ প্রদান করে উপজেলা খাদ্য কর্মকর্তা এবং আগামী ৩ কার্য দিবসের মধ্যে তার জবাব দিতে বলা হয়েছে। আগামী বৃহস্পতিবার
শোকজের সেই ৩ কার্যদিবস শেষ হওয়ার কথা রয়েছে।
এদিকে তদন্তের রিপোর্ট উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কাছে জমা দেয়ার বিষয়টি জানিয়ে উপজেলা সহকারি কমিশনার (ভূমি) মোঃ খবিরুল আহসান জানান, ঘটনার সত্যতা পাওয়া গেছে।
উপজেলা খাদ্য কর্মকর্তা একে এম শামছুদ্দিন আহমেদ জানান, শোকজের জবাব পাওয়ার পর তার বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে।
উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) আল-ইমরান রুহুল ইসলাম বলেন, রিপোর্ট পেয়েছি অফিস খোলার পর এ বিষয়ে ব্যবস্থা নেয়া হবে।
গত বুধবার (২১ মে) শোকজের জবাব তিন কার্যদিবসে দেয়ার সময় বেঁধে দিয়ে নোটিশ প্রদান করেছেন উপজেলা খাদ্য কর্মকর্তা একে এম শামছুদ্দিন আহমেদ।
জানা যায়, গত ১৩ মে সরকার নির্ধারিত মূল্যে কৃষকদের কাছ থেকে বোরো ধান ক্রয়ের লক্ষ্যে লটারি অনুষ্ঠিত হয়। এতে উপজেলার ২ হাজার ৩১৭ জন কৃষককে নির্বাচিত করা হয়েছে। নির্বাচিত কৃষকের তালিকা কম্পপিউটার কম্পোজের দ্বায়িত্ব দেয়া হয়েছিল উপজেলা খাদ্য অফিসের ফুড ইন্সপেক্টর ওয়াহেজুর রহমান খানকে।
তিনি ওই তালিকা কম্পোজের সময় বেশ কিছু নাম পরির্বতন করে কম্পোজ করেন। কম্পোজকৃত সেই তালিকা প্রকাশের চুড়ান্ত পর্যায়ে যাওয়ার আগেই উপজেলা নির্বাহী অফিসার এ অনিয়মের বিষয়টি জানতে পেরে উপজেলা খাদ্য কর্মকর্তা ও উপজেলা সহকারি কমিশনার (ভূমি) মোঃ খবিরুল আহসানকে তদন্তের নির্দেশ দেন।
তদন্তের প্রাথমিক পর্যায়ে অনিয়মের সত্যতা পেয়ে ফুড ইন্সপেক্টর ওয়াহেজুর রহমান খানকে কারণ দর্শানোর নোটিশ প্রদান করে উপজেলা খাদ্য কর্মকর্তা এবং আগামী ৩ কার্য দিবসের মধ্যে তার জবাব দিতে বলা হয়েছে। আগামী বৃহস্পতিবার
শোকজের সেই ৩ কার্যদিবস শেষ হওয়ার কথা রয়েছে।
এদিকে তদন্তের রিপোর্ট উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কাছে জমা দেয়ার বিষয়টি জানিয়ে উপজেলা সহকারি কমিশনার (ভূমি) মোঃ খবিরুল আহসান জানান, ঘটনার সত্যতা পাওয়া গেছে।
উপজেলা খাদ্য কর্মকর্তা একে এম শামছুদ্দিন আহমেদ জানান, শোকজের জবাব পাওয়ার পর তার বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে।
উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) আল-ইমরান রুহুল ইসলাম বলেন, রিপোর্ট পেয়েছি অফিস খোলার পর এ বিষয়ে ব্যবস্থা নেয়া হবে।