বাংলারজমিন
ওদের ঈদ কাটলো মলিন মুখে
সাওরাত হোসেন সোহেল, চিলমারী ( কুড়িগ্রাম) থেকে
২৬ মে ২০২০, মঙ্গলবার, ৫:১৮ পূর্বাহ্ন
ঈদ মানে আনন্দ ঈদ আনে খুশি। সেই আনন্দ আর খুশি ছিল চারিদিকে। খুশি আর আনন্দ ছিল না কুড়িগ্রামের চিলমারীর বাঁধের নিচে আশ্রয় নেয়া অসহায় শতশত পরিবারের। ঈদের দিনটিতেও কাটলো মলিন মুখ নিয়ে খেয়ে না খেয়ে। সুখ আর আনন্দ যেন কেড়ে নিয়ে গেছে ব্রহ্মপুত্র। আর করোনা যেন থামিয়ে দিয়েছে চলার পথ গুলো বাড়িয়ে দিয়েছে কষ্ট । বাধেঁ বসবাসকারী আশ্রয়হীন মানুষগুলোর চোখে ঝড়ছে জল।
জানা গেছে, উপজেলার ফকিরের হাট থেকে পাত্রখাতা পর্যন্ত অবদা বাঁধ এলাকায় আশ্রয়হীন হাজারো মানুষের বসবাস। নেই নিজস্ব থাকার এক খন্ড জমি, থাকার জন্য ছিল না একটি ভালো ঘর। বড় কষ্টে পাড় করছিল দিনকাল। ব্রহ্মপুত্রে জায়গা জমি হারিয়ে সর্বশান্ত মানুষ গুলো অবদা বাঁধেই ছিল একমাত্র আশ্রয়স্থল। বছরকে বছর ছোট ছোট ভাঙ্গা চালায় ( খুপরি ঘর) বসবাস করে আসছিল। কিন্তু বাঁধ সংস্কার শুরু হওয়ায় পানি উন্নয়ন বোর্ড এর নির্দেশে বেশির ভাগ মানুষের উপায় না থাকায় বাঁধের নিচেই শুরু করে আবারো কষ্টের জীবন। এরপরও বারবার নির্দেশ আসছে থাকা হবে না তাদের। কিন্তু কোথায় যাবে কই থাকবে বারবার সেই ভাবনা কুড়েকুড়ে খাচ্ছে তাদের। সেই চিন্তা দুর হতে না হতেই নেমে আসে করোনার ঝড়। সেই ঝড় বড় কাবু করে দিয়েছে তাদের। যদি কেউ ভিক্ষা বা দিনমজুর করে সংসার চালাত। করোনা দিয়েছে তা বন্ধ করে। নেই কাজ নেই থাকার নিজস্ব এক খন্ড জমি, থাকার জন্য নেই ভালো একটি ঘর। তাই তাদের কাছে এবারের ঈদ যেন এসেছিল বেদনা নিয়ে। কথা হলেই বাঁধে আশ্রীতরা বলেন আমাদের আবার ঈদ আছে নাকি নেই থাকার জায়গা নেই খাবার তার উপর ভাঙ্গা চোড়া ঘরে করতে হচ্ছে রোদ বৃষ্টিতে কষ্ট। সরেজমিনে ঘুরে দেখা গেছে ঈদের দিনটিতেও ছিল তারা ঝড়ে ক্ষতিগ্রস্থ ঘরবাড়ি ঠিক করার কাজে। ছিল না তাদের ঈদ আনন্দ ছিল মলিন মুখ। এব্যাপারে কথা হলে উপজেলা নির্বাহী অফিসার এ ডব্লিউ এম রায়হান শাহ্ বলেন সরকারী ভাবে চেয়ারম্যানদের মাধ্যমে অসহায় মানুষদের সাহায্য করা হচ্ছে।
জানা গেছে, উপজেলার ফকিরের হাট থেকে পাত্রখাতা পর্যন্ত অবদা বাঁধ এলাকায় আশ্রয়হীন হাজারো মানুষের বসবাস। নেই নিজস্ব থাকার এক খন্ড জমি, থাকার জন্য ছিল না একটি ভালো ঘর। বড় কষ্টে পাড় করছিল দিনকাল। ব্রহ্মপুত্রে জায়গা জমি হারিয়ে সর্বশান্ত মানুষ গুলো অবদা বাঁধেই ছিল একমাত্র আশ্রয়স্থল। বছরকে বছর ছোট ছোট ভাঙ্গা চালায় ( খুপরি ঘর) বসবাস করে আসছিল। কিন্তু বাঁধ সংস্কার শুরু হওয়ায় পানি উন্নয়ন বোর্ড এর নির্দেশে বেশির ভাগ মানুষের উপায় না থাকায় বাঁধের নিচেই শুরু করে আবারো কষ্টের জীবন। এরপরও বারবার নির্দেশ আসছে থাকা হবে না তাদের। কিন্তু কোথায় যাবে কই থাকবে বারবার সেই ভাবনা কুড়েকুড়ে খাচ্ছে তাদের। সেই চিন্তা দুর হতে না হতেই নেমে আসে করোনার ঝড়। সেই ঝড় বড় কাবু করে দিয়েছে তাদের। যদি কেউ ভিক্ষা বা দিনমজুর করে সংসার চালাত। করোনা দিয়েছে তা বন্ধ করে। নেই কাজ নেই থাকার নিজস্ব এক খন্ড জমি, থাকার জন্য নেই ভালো একটি ঘর। তাই তাদের কাছে এবারের ঈদ যেন এসেছিল বেদনা নিয়ে। কথা হলেই বাঁধে আশ্রীতরা বলেন আমাদের আবার ঈদ আছে নাকি নেই থাকার জায়গা নেই খাবার তার উপর ভাঙ্গা চোড়া ঘরে করতে হচ্ছে রোদ বৃষ্টিতে কষ্ট। সরেজমিনে ঘুরে দেখা গেছে ঈদের দিনটিতেও ছিল তারা ঝড়ে ক্ষতিগ্রস্থ ঘরবাড়ি ঠিক করার কাজে। ছিল না তাদের ঈদ আনন্দ ছিল মলিন মুখ। এব্যাপারে কথা হলে উপজেলা নির্বাহী অফিসার এ ডব্লিউ এম রায়হান শাহ্ বলেন সরকারী ভাবে চেয়ারম্যানদের মাধ্যমে অসহায় মানুষদের সাহায্য করা হচ্ছে।