বাংলারজমিন
রূপগঞ্জে করোনা উপসর্গ নিয়ে বৃদ্ধের মৃত্যু, লাশ দাফনে বাধা
স্টাফ রিপোর্টার, রূপগঞ্জ থেকে
২৫ মে ২০২০, সোমবার, ২:৪০ পূর্বাহ্ন
নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে ঈদের দিন ভোর রাতে করোনা উপসর্গ নিয়ে আব্দুল মতিন দুলাল (৬৫) নামে এক বৃদ্ধের মৃত্যু হয়েছে। নিহতের লাশ করবস্থানে দাফন করতে স্থানীয় মসজিদ কমিটির সাধারণ সম্পাদকের বাধা প্রদান করেন। সোমবার (ঈদের দিন) উপজেলার বিরাবো এলাকায় ঘটে এ ঘটনা।
নিহতের ছেলে ইশতিয়াক আহম্মেদ জানান, তার পিতা আব্দুল মতিন দুলাল দীর্ঘ দিন ধরে ডায়াবেটিক ও হৃদরোগ জনিত রোগে আক্রান্ত ছিলেন। এছাড়া গত ১০ দিন ধরে জ্বর, ঠান্ডা ও শ্বাসকষ্ট জনিত রোগে ভুগছিলেন। সোমবার ভোররাত সাড়ে ৩টার দিকে তিনি নিজ বাড়ীতে মৃত্যু বরণ করেন। এদিকে খবর পেয়ে সকালে বাড়ী গিয়ে নিহতের লাশ সামাজিক কবরস্থানে দাফন করতে স্থানীয় বিরাব বড়বাড়ী আয়েশা(রাঃ) মসজিদ কমিটির সাধারণ সম্পাদক আমির আলী তাদের বাধা প্রদান করেন। এনিয়ে এলাকায় উত্তেজনা তৈরী হয়। খবর পেয়ে ভোলাব তদন্ত কেন্দ্রের এসআই আমিনুল ইসলাম ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি স্বাভাবিক করেন। পরে নিহতের পরিবারের অন্যান্য সদস্য ও স্থানীয় কয়েকজন যুবকের চাপের মুখে সামাজিক কবরস্থানে লাশ দাফন সম্পন্ন করা হয়।
এব্যাপারে মসজিদ কমিটির সাধারন সম্পাদক আমির আলী বলেন, নিহত আব্দুল মতিন দুলাল ১২ বছর ধরে আমাদের সমাজের মসজিদ ও কবরস্থানের উন্নয়নে কোন প্রকার টাকা সহায়তা করেনি। এমনকি তারা আমাদের সমাজের আওতাভুক্ত নয়। সেজন্য সামাজিক কবরস্থানে লাশ দাফনে বাধা প্রদান করেছিলাম। কিন্তু পরে নিহতের পরিবারের লোকজন জোর করেই বাধা উপক্ষা করে কবরস্থানে লাশ দাফন করেছে।
এ ব্যাপারে উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা সাঈদ আল মামুন বলেন, লাশ দাফনের পর খবর পেয়েছি করোনা উপসর্গ জ্বর, ঠান্ডা ও শ্বাসকষ্ট নিয়ে এক ব্যক্তির মৃত্যু হয়েছে। আগামীকাল নিহতের পরিবারের সকল সদস্যদের নমুনা সংগ্রহের জন্য লোক পাঠানো হবে। তবে লাশ কেউ করোনা ভাইরাসের আক্রান্ত হয়ে যদি মৃত্যু বরণ করে তার শরীরে ৩/৪ ঘন্টা পর কোন ভাইরাস জীবিত থাকে না। তাই লাশ দাফনে কোন সমস্যা নেই। যারাই লাশ দাফনে বাধা দিয়েছেন সঠিক করেননি। এ উপশম নিয়ে মৃত্যু বরণকারীর লাশ যত তাড়াতাড়ি সম্ভব দাফন করা উচিত।
নিহতের ছেলে ইশতিয়াক আহম্মেদ জানান, তার পিতা আব্দুল মতিন দুলাল দীর্ঘ দিন ধরে ডায়াবেটিক ও হৃদরোগ জনিত রোগে আক্রান্ত ছিলেন। এছাড়া গত ১০ দিন ধরে জ্বর, ঠান্ডা ও শ্বাসকষ্ট জনিত রোগে ভুগছিলেন। সোমবার ভোররাত সাড়ে ৩টার দিকে তিনি নিজ বাড়ীতে মৃত্যু বরণ করেন। এদিকে খবর পেয়ে সকালে বাড়ী গিয়ে নিহতের লাশ সামাজিক কবরস্থানে দাফন করতে স্থানীয় বিরাব বড়বাড়ী আয়েশা(রাঃ) মসজিদ কমিটির সাধারণ সম্পাদক আমির আলী তাদের বাধা প্রদান করেন। এনিয়ে এলাকায় উত্তেজনা তৈরী হয়। খবর পেয়ে ভোলাব তদন্ত কেন্দ্রের এসআই আমিনুল ইসলাম ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি স্বাভাবিক করেন। পরে নিহতের পরিবারের অন্যান্য সদস্য ও স্থানীয় কয়েকজন যুবকের চাপের মুখে সামাজিক কবরস্থানে লাশ দাফন সম্পন্ন করা হয়।
এব্যাপারে মসজিদ কমিটির সাধারন সম্পাদক আমির আলী বলেন, নিহত আব্দুল মতিন দুলাল ১২ বছর ধরে আমাদের সমাজের মসজিদ ও কবরস্থানের উন্নয়নে কোন প্রকার টাকা সহায়তা করেনি। এমনকি তারা আমাদের সমাজের আওতাভুক্ত নয়। সেজন্য সামাজিক কবরস্থানে লাশ দাফনে বাধা প্রদান করেছিলাম। কিন্তু পরে নিহতের পরিবারের লোকজন জোর করেই বাধা উপক্ষা করে কবরস্থানে লাশ দাফন করেছে।
এ ব্যাপারে উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা সাঈদ আল মামুন বলেন, লাশ দাফনের পর খবর পেয়েছি করোনা উপসর্গ জ্বর, ঠান্ডা ও শ্বাসকষ্ট নিয়ে এক ব্যক্তির মৃত্যু হয়েছে। আগামীকাল নিহতের পরিবারের সকল সদস্যদের নমুনা সংগ্রহের জন্য লোক পাঠানো হবে। তবে লাশ কেউ করোনা ভাইরাসের আক্রান্ত হয়ে যদি মৃত্যু বরণ করে তার শরীরে ৩/৪ ঘন্টা পর কোন ভাইরাস জীবিত থাকে না। তাই লাশ দাফনে কোন সমস্যা নেই। যারাই লাশ দাফনে বাধা দিয়েছেন সঠিক করেননি। এ উপশম নিয়ে মৃত্যু বরণকারীর লাশ যত তাড়াতাড়ি সম্ভব দাফন করা উচিত।