অনলাইন
চাল আত্মসাত, বরগুনায় সেই ইউপি চেয়ারম্যানসহ ১০ জনের বিরুদ্ধে মামলা
বরগুনা প্রতিনিধি
২৪ মে ২০২০, রবিবার, ১২:৫১ অপরাহ্ন
বরগুনা সদর উপজেলার নলটোনা ইউনিয়নে মানিক (৩৬) নামের একজন জেলেকে কুপিয়ে যখমের ঘটনায় সদর উপজেলার নলটোনা ইউনিয়নের চেয়ারম্যান হুমায়ুন কবীরসহ ১০ জনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের হয়েছে। ওই ঘটনায় আহত আবদুল্লাহ নামের একজন বাদি হয়ে শনিবার বরগুনা সদর থানায় মামলাটি দায়ের করেন।
বরগুনা সদর থানার ওসি আবির হোসেন মোহাম্মাদ মামলার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। মামলার এজাহারের ক্রমানুসারে আসামীরা হলেন, মুছা শহীদ, হুমায়ুন কবীর (ইউপি চেয়ারম্যান) শহীদ ওরফে কালা শহীদ, মিজান, সোহাগ, সোহেল, জামাল চৌধূরি, ইলিয়াস রনি, তানজিল ও তুষার। এর মধ্যে মিজান, সোহাগ ও সোহেল চেয়ারম্যান কবীরের ভাইয়ের ছেলে।
এজাহারে বাদীর অভিযোগ, চেয়ারম্যান গোলাম কবীরের বিরুদ্ধে জেলেদের চাল আত্মসাত বিষয়ক ডিসি বরাবরে লিখিত অভিযোগ দেয়ার জেরে তার ইন্ধনে ভাইয়ের ছেলে মিজান ও সোহাগের নেতৃত্বে, কালা শহীদ ও মুছা শহীদসহ আরো কয়েকজন গর্জবুনিয়া গনকবর এলাকায় মোটরসাইকেলের গতিরোধ করে মারধর শুরু করে। এক পর্যায়ে তারা ধারালো অস্ত্র দিয়ে মানিককে এলোপাতারি কুপিয়ে যখম করে।
এ ব্যাপারে যোগাযোগ করা হলে ইউপি চেয়ারম্যান গোলাম কবীর অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, আমার ভাইয়ের ছেলেরা ঘটনাস্থলে উপস্থিত ছিলো না। এ ঘটনাটি মূলত মাদক কেন্দ্রীক বিরোধে ঘটেছে, রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ এ ঘটনাকে পুজি করে আমার বিরুদ্ধে বাদিকে দিয়ে মিথ্যে অভিযোগ দায়ের করেছেন।
মামলার ব্যাপাারে জানতে চাইলে সদর থানার ওসি আবির হোসেন মোহাম্মদ বলেন, আসামীদের গ্রেপ্তারে পুলিশের অভিযান অব্যাহত রয়েছে।
বরগুনা সদর থানার ওসি আবির হোসেন মোহাম্মাদ মামলার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। মামলার এজাহারের ক্রমানুসারে আসামীরা হলেন, মুছা শহীদ, হুমায়ুন কবীর (ইউপি চেয়ারম্যান) শহীদ ওরফে কালা শহীদ, মিজান, সোহাগ, সোহেল, জামাল চৌধূরি, ইলিয়াস রনি, তানজিল ও তুষার। এর মধ্যে মিজান, সোহাগ ও সোহেল চেয়ারম্যান কবীরের ভাইয়ের ছেলে।
এজাহারে বাদীর অভিযোগ, চেয়ারম্যান গোলাম কবীরের বিরুদ্ধে জেলেদের চাল আত্মসাত বিষয়ক ডিসি বরাবরে লিখিত অভিযোগ দেয়ার জেরে তার ইন্ধনে ভাইয়ের ছেলে মিজান ও সোহাগের নেতৃত্বে, কালা শহীদ ও মুছা শহীদসহ আরো কয়েকজন গর্জবুনিয়া গনকবর এলাকায় মোটরসাইকেলের গতিরোধ করে মারধর শুরু করে। এক পর্যায়ে তারা ধারালো অস্ত্র দিয়ে মানিককে এলোপাতারি কুপিয়ে যখম করে।
এ ব্যাপারে যোগাযোগ করা হলে ইউপি চেয়ারম্যান গোলাম কবীর অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, আমার ভাইয়ের ছেলেরা ঘটনাস্থলে উপস্থিত ছিলো না। এ ঘটনাটি মূলত মাদক কেন্দ্রীক বিরোধে ঘটেছে, রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ এ ঘটনাকে পুজি করে আমার বিরুদ্ধে বাদিকে দিয়ে মিথ্যে অভিযোগ দায়ের করেছেন।
মামলার ব্যাপাারে জানতে চাইলে সদর থানার ওসি আবির হোসেন মোহাম্মদ বলেন, আসামীদের গ্রেপ্তারে পুলিশের অভিযান অব্যাহত রয়েছে।