বাংলারজমিন
বাসাইলে শিশুকে শ্লীলতাহানি, চিকিৎসককে গণধোলাই
বাসাইল (টাঙ্গাইল) প্রতিনিধি
২২ মে ২০২০, শুক্রবার, ৯:৩৪ পূর্বাহ্ন
টাঙ্গাইলের বাসাইল উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের এক চিকিৎসকের বিরুদ্ধে শ্লীলতাহানীর অভিযোগ উঠেছে। আট বছরের এক শিশুকে শ্লীলতাহানীর এই ঘটনায় বিক্ষুব্দ জনতা শুক্রবার (২২ মে) বিকেলে অভিযুক্ত ওই চিকিৎসককে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আউটডোরের বারান্দায় গনধোলাই দেয়।
অভিযুক্ত চিকিৎসক সুবোধ কুমার দাস উপজেলা স্বাস্থ্যকমপ্লেক্সে উপ-সহকারী কমিউনিটি মেডিক্যাল অফিসার হিসাবে কর্তব্যরত আছেন এবং শ্লীলতাহানীর শিকার ওই শিশু বাসাইল পৌরসভার বালিনা গ্রামের বাসিন্দা।
শ্লীলতাহানীর শিকার শিশুর পরিবার ও হাসপাতাল সূত্রে জানা যায়, কানে ব্যথা জনিত সমস্যায় শুক্রবার (২২ মে) দুপুরের পর শিশুটিকে নিয়ে তার মা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে আসেন। এসময় জরুরি বিভাগের কর্তব্যরত উপ-সহকারী কমিউনিটি মেডিকেল অফিসার সুবোধ কুমার দাস শিশুর কানে চিকিৎসা দেয়ার কাজ শুরু করেন এবং শিশুর মায়ের কাছে আউটডোরে রোগী দেখার টিকিট মুল্য পাঁচ টাকা দাবী করেন।
টাকা ভাংতি করার জন্য শিশুর মা হাসপাতালের বাইরে যাওয়ার সুযোগে শিশুটিকে শ্লীলতাহানী করেন চিকিৎসক। কিছু সময় পর শিশু’র মা হাসপাতালে ফিরে এলে ওই শিশু মাকে শ্লীলতাহানীর পুরো ঘটনা জানায়। এ ঘটনায় চিকিৎসকের বিরুদ্ধে সাথে সাথে প্রতিবাদ করলে হাসপাতাল এলাকায় উত্তেজনার সৃষ্টি হয়। মূহুর্তের মধ্যে খবর পেয়ে শিশুটির পরিবারের অন্যান্য সদস্যরা হাসপাতালে চলে আসে এবং বিক্ষুব্ধ জনতার সাথে অভিযুক্ত ওই কর্মকর্তাকে গনধোলাই দেয়। পরে খবর পেয়ে উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান কাজী অলিদ ইসলাম ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শামছুন নাহার স্বপ্না ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রনে আনেন।
এ ব্যাপারে অভিযুক্ত সুবোধ কুমার দাস বলেন, আমরা বিভিন্ন সময় রোগী দেখি। এতে করে যদি কেউ খারাপ কিছু মনে করে তাতে আমার কিছু বলার নাই। শিশু শ্লীলতাহানী , গনধোলাইয়ের বিষয়টি তিনি অস্বীকার করেন।
উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. ফিরোজুর রহমান বলেন, অভিযুক্ত ওই কর্মকর্তাকে অন্যত্র বদলি করার ব্যবস্থা করা হচ্ছে। এ ঘটনায় বিক্ষুব্ধ জনতা তাকে গনধোলাই দেয় বলেও তিনি জানান।
বাসাইল উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শামছুন নাহার স্বপ্না বলেন, ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে বিক্ষুব্ধ জনতাকে শান্ত করি। এ সময় অভিযোগকারী কোন লিখিত অভিযোগ না করায় বিষয়টি হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ ব্যবস্থা নেবে বলে তিনি জানান।
অভিযুক্ত চিকিৎসক সুবোধ কুমার দাস উপজেলা স্বাস্থ্যকমপ্লেক্সে উপ-সহকারী কমিউনিটি মেডিক্যাল অফিসার হিসাবে কর্তব্যরত আছেন এবং শ্লীলতাহানীর শিকার ওই শিশু বাসাইল পৌরসভার বালিনা গ্রামের বাসিন্দা।
শ্লীলতাহানীর শিকার শিশুর পরিবার ও হাসপাতাল সূত্রে জানা যায়, কানে ব্যথা জনিত সমস্যায় শুক্রবার (২২ মে) দুপুরের পর শিশুটিকে নিয়ে তার মা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে আসেন। এসময় জরুরি বিভাগের কর্তব্যরত উপ-সহকারী কমিউনিটি মেডিকেল অফিসার সুবোধ কুমার দাস শিশুর কানে চিকিৎসা দেয়ার কাজ শুরু করেন এবং শিশুর মায়ের কাছে আউটডোরে রোগী দেখার টিকিট মুল্য পাঁচ টাকা দাবী করেন।
টাকা ভাংতি করার জন্য শিশুর মা হাসপাতালের বাইরে যাওয়ার সুযোগে শিশুটিকে শ্লীলতাহানী করেন চিকিৎসক। কিছু সময় পর শিশু’র মা হাসপাতালে ফিরে এলে ওই শিশু মাকে শ্লীলতাহানীর পুরো ঘটনা জানায়। এ ঘটনায় চিকিৎসকের বিরুদ্ধে সাথে সাথে প্রতিবাদ করলে হাসপাতাল এলাকায় উত্তেজনার সৃষ্টি হয়। মূহুর্তের মধ্যে খবর পেয়ে শিশুটির পরিবারের অন্যান্য সদস্যরা হাসপাতালে চলে আসে এবং বিক্ষুব্ধ জনতার সাথে অভিযুক্ত ওই কর্মকর্তাকে গনধোলাই দেয়। পরে খবর পেয়ে উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান কাজী অলিদ ইসলাম ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শামছুন নাহার স্বপ্না ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রনে আনেন।
এ ব্যাপারে অভিযুক্ত সুবোধ কুমার দাস বলেন, আমরা বিভিন্ন সময় রোগী দেখি। এতে করে যদি কেউ খারাপ কিছু মনে করে তাতে আমার কিছু বলার নাই। শিশু শ্লীলতাহানী , গনধোলাইয়ের বিষয়টি তিনি অস্বীকার করেন।
উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. ফিরোজুর রহমান বলেন, অভিযুক্ত ওই কর্মকর্তাকে অন্যত্র বদলি করার ব্যবস্থা করা হচ্ছে। এ ঘটনায় বিক্ষুব্ধ জনতা তাকে গনধোলাই দেয় বলেও তিনি জানান।
বাসাইল উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শামছুন নাহার স্বপ্না বলেন, ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে বিক্ষুব্ধ জনতাকে শান্ত করি। এ সময় অভিযোগকারী কোন লিখিত অভিযোগ না করায় বিষয়টি হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ ব্যবস্থা নেবে বলে তিনি জানান।