খেলা
দর্শক আগ্রহ কমার শঙ্কায় কাতার বিশ্বকাপ
স্পোর্টস ডেস্ক
২২ মে ২০২০, শুক্রবার, ১২:১৫ অপরাহ্ন
করোনা ভাইরাসের প্রভাবে বিশ্বব্যাপী অর্থনৈতিক মন্দা দেখা দিতে পারে। এর প্রভাব পড়বে ক্রীড়াঙ্গনেও। কাতার বিশ্বকাপের এখনো বাকি ২৯ মাস। আয়োজকরা শঙ্কা প্রকাশ করেছেন, বিশ্বব্যাপী অর্থনৈতিক মন্দার কারণে বিশ্বকাপ দেখার আগ্রহ হারাবেন ফুটবলপ্রেমীরা।
করোনা ভাইরাসের কারণে বিশ্ব অর্থনীতিতে বড় ধরনের প্রভাব পড়ার প্রমাণ পাওয়া যায় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বেকারত্বের তথ্যে। গত ১৪ই মে প্রকাশিত তথ্যে দেখা যায়, বিশ্বের বৃহত্তম অর্থনীতির দেশটিতে মে মাসের দ্বিতীয় সপ্তাহে বেকার ভাতা চেয়ে নতুন আবেদন করেছেন ৩০ লাখ লোক, যা এ পর্যন্ত মোট আবেদনের চার ভাগের এক ভাগ। বিশ্বকাপ দেখতে দর্শকদের বড় একটা অংশ আসে যুক্তরাষ্ট্র থেকে। ২০১৮ বিশ^কাপের পরিসংখ্যানে দেখা যায়, রাশিয়ায় বিশ^কাপ দেখতে সবচেয়ে বেশি দর্শক এসেছিলেন জার্মানি, চীন, স্পেন, ব্রাজিল, আর্জেন্টিনা, ইংল্যান্ড ও যুক্তরাষ্ট্র থেকে।
বিশ্বকাপের আয়োজক কমিটির সেক্রেটারি জেনারেল আল থাওয়াদি বুধবার বলেছেন, ‘বর্তমান অর্থনৈতিক পরিস্থিতি ও তার পরিপ্রেক্ষিতে ফুটবলপ্রেমীরা খেলা দেখতে এসে কতটা খরচ করতে পারবেন, তা নিয়ে আমরা চিন্তিত। তবে আশা করছি, ২০২২ বিশ্বকাপের আগেই করোনা ভাইরাসের ধাক্কা কাটিয়ে বিশ্ব ঘুরে দাঁড়াতে পারবে। আমাদের উদ্দেশ্য ফুটবলপ্রেমীদের সামর্থ্য অনুযায়ী বিশ্বকাপের আয়োজন করা।’ কাতারে ৮টি স্টেডিয়ামে বিশ্বকাপের ম্যাচ হওয়ার কথা। আয়োজকদের দাবি, চলতি বছরের শেষে ছয়টি স্টেডিয়ামের কাজ সম্পন্ন হয়ে যাবে।
বিশ^কাপ ফুটবল আয়োজিত হয়ে থাকে জুন-জুলাই মাসে। এই সময়ে কাতারে প্রচণ্ড গরম আবহাওয়া থাকায় ২০২২ বিশ্বকাপ হবে নভেম্বর-ডিসেম্বরে। ২১শে নভেম্বর শুরু হওয়ার কথা রয়েছে বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় ক্রীড়া আসরটি।
করোনা ভাইরাসের কারণে বিশ্ব অর্থনীতিতে বড় ধরনের প্রভাব পড়ার প্রমাণ পাওয়া যায় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বেকারত্বের তথ্যে। গত ১৪ই মে প্রকাশিত তথ্যে দেখা যায়, বিশ্বের বৃহত্তম অর্থনীতির দেশটিতে মে মাসের দ্বিতীয় সপ্তাহে বেকার ভাতা চেয়ে নতুন আবেদন করেছেন ৩০ লাখ লোক, যা এ পর্যন্ত মোট আবেদনের চার ভাগের এক ভাগ। বিশ্বকাপ দেখতে দর্শকদের বড় একটা অংশ আসে যুক্তরাষ্ট্র থেকে। ২০১৮ বিশ^কাপের পরিসংখ্যানে দেখা যায়, রাশিয়ায় বিশ^কাপ দেখতে সবচেয়ে বেশি দর্শক এসেছিলেন জার্মানি, চীন, স্পেন, ব্রাজিল, আর্জেন্টিনা, ইংল্যান্ড ও যুক্তরাষ্ট্র থেকে।
বিশ্বকাপের আয়োজক কমিটির সেক্রেটারি জেনারেল আল থাওয়াদি বুধবার বলেছেন, ‘বর্তমান অর্থনৈতিক পরিস্থিতি ও তার পরিপ্রেক্ষিতে ফুটবলপ্রেমীরা খেলা দেখতে এসে কতটা খরচ করতে পারবেন, তা নিয়ে আমরা চিন্তিত। তবে আশা করছি, ২০২২ বিশ্বকাপের আগেই করোনা ভাইরাসের ধাক্কা কাটিয়ে বিশ্ব ঘুরে দাঁড়াতে পারবে। আমাদের উদ্দেশ্য ফুটবলপ্রেমীদের সামর্থ্য অনুযায়ী বিশ্বকাপের আয়োজন করা।’ কাতারে ৮টি স্টেডিয়ামে বিশ্বকাপের ম্যাচ হওয়ার কথা। আয়োজকদের দাবি, চলতি বছরের শেষে ছয়টি স্টেডিয়ামের কাজ সম্পন্ন হয়ে যাবে।
বিশ^কাপ ফুটবল আয়োজিত হয়ে থাকে জুন-জুলাই মাসে। এই সময়ে কাতারে প্রচণ্ড গরম আবহাওয়া থাকায় ২০২২ বিশ্বকাপ হবে নভেম্বর-ডিসেম্বরে। ২১শে নভেম্বর শুরু হওয়ার কথা রয়েছে বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় ক্রীড়া আসরটি।