বাংলারজমিন
ঘূর্ণিঝড় আম্ফান
মির্জাগঞ্জে লন্ডভন্ড বেরিবাঁধসহ বসতঘর
মির্জাগঞ্জ(পটুয়াখালী)প্রতিনিধি
২১ মে ২০২০, বৃহস্পতিবার, ৯:০২ পূর্বাহ্ন
ঘূর্ণিঝড় "আম্ফান" এর তান্ডবে লন্ডভন্ড হয়েছে পটুয়াখালীর মির্জাগঞ্জে বেরিবাঁধসহ বসতঘর। ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে স্বাভাবিক জোয়ারের চেয়ে ৫-৭ পানি বৃদ্ধি পায় বলে জানান নদীর তীরবর্তী বসবাসকারী লোকজন। বুধবার সন্ধ্যার পরে বাতাসের তীব্র গতিবেগে গাছ চাপায় লন্ডভন্ড হয়েছে অধিকাংশ বসতঘর।পায়রার বেগহীন স্রোত ও উপচে পড়া ঢেউয়ের তোপে বিধ্বস্ত হয়েছে বেরিবাঁধ। পানি ঢুকে প্লাবিত হয়েছে নিম্নাঞ্চল।ভেঙে পড়েছে উপজেলার বিভিন্ন কাঁচা- পাকা রাস্তা।পানিরধ নিচে তলিয়ে গেছে ফসলের ক্ষেত।
ঘূর্ণিঝড় পরবর্তী বৃহস্পতিবার উপজেলার বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা যায়, গোলখালী, আন্দুয়া,সৌজালিয়া ও রাপমুর এলাকার বেরিবাঁধ ভেঙে বিধ্বস্ত হয়ে গেছে। হুমকির মুখে রয়েছে গোলখালী সুইজগেটটি।যেকোন মুহুর্তে বিলিয়ে যেতে পারে পায়রা নদীতে। এছাড়াও দেখা যায় উপজেলার রামপুর এলাকার পায়রা নদীর পাড়ে বেশ কিছু বসতঘর গাছ চাপায় ও বাতাসে ভেঙে গেছে। উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন অফিস সূত্রে জানাযায়, ঘূর্ণিঝড় আম্ফানের কারণে উপজেলায় প্রায় ৪ কি.মি. বেরিবাঁধ ও ৫ কিঃমিঃ পাকা রাস্তা ভেঙে গেছে। পানিবন্দি রয়েছে প্রায় ১৫ শত লোক।এছাড়াও ৩০ বসতঘর সম্পূর্ণ ও ৩০০ টি বসতঘর আংশিকভাবে ভেঙে গেছে। উপজেলার আন্দুয়া গ্রামের মো. মিরাজ হোসেন প্রিন্স বলেন,ঘূর্ণিঝড়ে এবার যে ক্ষতি হয়েছে তা সিডরেও এমন ক্ষতি হয়নি।আমাদের ফসলের জমি তলিয়ে গেছে। পানিবন্দি হয়ে পরছি গ্রামবাসী।এব্যাপারে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. সরোয়ার হোসেন বলেন, ঘূর্ণিঝড়ে বেরিবাঁধ ও কিছু ঘর বাড়ি ভেঙে গেলেও প্রাণহানীর কোন ঘটনা ঘটেনি।ক্ষয়ক্ষতির তালিকা তৈরি করে জেলা প্রশাসকের কাছে পাঠানো হয়েছে। ঢেউটিনের চাহিদা পাঠানো হয়েছে। আজ ক্ষতিগ্রস্ত ৫০ টি পরিবারের মধ্যে ৫ কেজি করে চাল দেওয়া হবে।
ঘূর্ণিঝড় পরবর্তী বৃহস্পতিবার উপজেলার বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা যায়, গোলখালী, আন্দুয়া,সৌজালিয়া ও রাপমুর এলাকার বেরিবাঁধ ভেঙে বিধ্বস্ত হয়ে গেছে। হুমকির মুখে রয়েছে গোলখালী সুইজগেটটি।যেকোন মুহুর্তে বিলিয়ে যেতে পারে পায়রা নদীতে। এছাড়াও দেখা যায় উপজেলার রামপুর এলাকার পায়রা নদীর পাড়ে বেশ কিছু বসতঘর গাছ চাপায় ও বাতাসে ভেঙে গেছে। উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন অফিস সূত্রে জানাযায়, ঘূর্ণিঝড় আম্ফানের কারণে উপজেলায় প্রায় ৪ কি.মি. বেরিবাঁধ ও ৫ কিঃমিঃ পাকা রাস্তা ভেঙে গেছে। পানিবন্দি রয়েছে প্রায় ১৫ শত লোক।এছাড়াও ৩০ বসতঘর সম্পূর্ণ ও ৩০০ টি বসতঘর আংশিকভাবে ভেঙে গেছে। উপজেলার আন্দুয়া গ্রামের মো. মিরাজ হোসেন প্রিন্স বলেন,ঘূর্ণিঝড়ে এবার যে ক্ষতি হয়েছে তা সিডরেও এমন ক্ষতি হয়নি।আমাদের ফসলের জমি তলিয়ে গেছে। পানিবন্দি হয়ে পরছি গ্রামবাসী।এব্যাপারে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. সরোয়ার হোসেন বলেন, ঘূর্ণিঝড়ে বেরিবাঁধ ও কিছু ঘর বাড়ি ভেঙে গেলেও প্রাণহানীর কোন ঘটনা ঘটেনি।ক্ষয়ক্ষতির তালিকা তৈরি করে জেলা প্রশাসকের কাছে পাঠানো হয়েছে। ঢেউটিনের চাহিদা পাঠানো হয়েছে। আজ ক্ষতিগ্রস্ত ৫০ টি পরিবারের মধ্যে ৫ কেজি করে চাল দেওয়া হবে।