বাংলারজমিন
লালমোহন হাসপাতালের স্যাকমোর বিরুদ্ধে নার্স-স্টাফদের মানববন্ধন
লালমোহন (ভোলা) প্রতিনিধি
২১ মে ২০২০, বৃহস্পতিবার, ৪:২০ পূর্বাহ্ন
ভোলার লালমোহন উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের স্যাকমো আবুল হোসেনের বিরুদ্ধে নানা অনিয়মের অভিযোগ এনে মানববন্ধন করেছেন হাসপাতালে কর্মরত নার্স ও স্টাফরা। বৃহস্পতিবার দুপুরে লালমোহন উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স প্রাঙ্গনে এ মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়। এতে হাসপাতালের প্রায় ২০ জন নার্স ও স্টাফ অংশ গ্রহণ করেন।
এসময় কয়েকজন নার্স অভিযোগ করে বলেন, এক সময় স্যাকমো আবুল হোসেন ও তার স্ত্রীর রাজত্ব ছিলো হাসপাতালের ইমারজেন্সিতে। যেখানে থেকে নানা অনিয়মে জড়িয়ে পড়ে তারা দু’জন। এছাড়াও হাসপাতালের নার্সরাও বিভিন্ন সময় আবুল হোসেনের কাছে হেনস্তার শিকার হয়েছেন। এসব বিষয়গুলো কর্তৃপক্ষ জানতে পারলে তাদের দু’জনকে অন্যত্র বদলি করা হয়। ফের নানা মাধ্যমে লবিং করে যোগদান করেন লালমোহন হাসপাতালে। আবুল হোসেনের হাসপাতালে যোগদানের পর থেকে নার্স ও স্টাফদের মাঝে চরম ক্ষোভ বিরাজ করতে থাকে।
নার্সরা আরও বলেন, হাসপাতালের উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সাথে কথা বলে আবুল হোসেনকে তারা আউট ডোরে ডিউটি দেয়ার জন্য অনুরোধ করেন। পরে তাকে আউট ডোরে ডিউটি করার জন্য বলা হলেও উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মর্কতাকে ম্যানেজ করে ইর্মাজেন্সিতে ডিউটি করা শুরু করে। এরপর থেকে লালমোহন হাসপাতালের কর্মরত নার্স ও স্টাফদের মাঝে চরম উত্তেজনা বিরাজ করতে শুরু করে। যার ফলে আবুল হোসেনকে দ্রুত ইর্মাজেন্সি থেকে আউট ডোরে দায়িত্ব দেয়ার দাবী জানিয়ে নার্স ও স্টাফরা এ মানববন্ধন করেন। যদি তাকে ইর্মাজেন্সি থেকে না সরানো হয় তাহলে আগামী শনিবার থেকে হাসপাতালের কর্মরত নার্স ও স্টাফরা কর্মবিরত পালন করার হুঁশিয়ারীও প্রদান করেন।
এব্যাপারে উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মর্কতা ডা. মিজানুর রহমান বলেন, আমাকে ম্যানেজ করে আবুল হোসেন ডিউটি করছে না। হাসপাতালে দুইজন স্যাকমো রয়েছে। এদেরকে ১৫দিন করে ডিউটি ভাগ করে দেয়া হয়েছে। আর নার্সরা যেসব অভিযোগ করেছে তাও সত্য, যদিও এটি অনেক আগের ঘটনা। এরজন্য আবুল হোসেন তার ভুল স্বীকার করেছে। তবে আমরা চাই সকলে সকলের মত সুন্দর করে দায়িত্ব পালন করুক।
এসময় কয়েকজন নার্স অভিযোগ করে বলেন, এক সময় স্যাকমো আবুল হোসেন ও তার স্ত্রীর রাজত্ব ছিলো হাসপাতালের ইমারজেন্সিতে। যেখানে থেকে নানা অনিয়মে জড়িয়ে পড়ে তারা দু’জন। এছাড়াও হাসপাতালের নার্সরাও বিভিন্ন সময় আবুল হোসেনের কাছে হেনস্তার শিকার হয়েছেন। এসব বিষয়গুলো কর্তৃপক্ষ জানতে পারলে তাদের দু’জনকে অন্যত্র বদলি করা হয়। ফের নানা মাধ্যমে লবিং করে যোগদান করেন লালমোহন হাসপাতালে। আবুল হোসেনের হাসপাতালে যোগদানের পর থেকে নার্স ও স্টাফদের মাঝে চরম ক্ষোভ বিরাজ করতে থাকে।
নার্সরা আরও বলেন, হাসপাতালের উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সাথে কথা বলে আবুল হোসেনকে তারা আউট ডোরে ডিউটি দেয়ার জন্য অনুরোধ করেন। পরে তাকে আউট ডোরে ডিউটি করার জন্য বলা হলেও উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মর্কতাকে ম্যানেজ করে ইর্মাজেন্সিতে ডিউটি করা শুরু করে। এরপর থেকে লালমোহন হাসপাতালের কর্মরত নার্স ও স্টাফদের মাঝে চরম উত্তেজনা বিরাজ করতে শুরু করে। যার ফলে আবুল হোসেনকে দ্রুত ইর্মাজেন্সি থেকে আউট ডোরে দায়িত্ব দেয়ার দাবী জানিয়ে নার্স ও স্টাফরা এ মানববন্ধন করেন। যদি তাকে ইর্মাজেন্সি থেকে না সরানো হয় তাহলে আগামী শনিবার থেকে হাসপাতালের কর্মরত নার্স ও স্টাফরা কর্মবিরত পালন করার হুঁশিয়ারীও প্রদান করেন।
এব্যাপারে উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মর্কতা ডা. মিজানুর রহমান বলেন, আমাকে ম্যানেজ করে আবুল হোসেন ডিউটি করছে না। হাসপাতালে দুইজন স্যাকমো রয়েছে। এদেরকে ১৫দিন করে ডিউটি ভাগ করে দেয়া হয়েছে। আর নার্সরা যেসব অভিযোগ করেছে তাও সত্য, যদিও এটি অনেক আগের ঘটনা। এরজন্য আবুল হোসেন তার ভুল স্বীকার করেছে। তবে আমরা চাই সকলে সকলের মত সুন্দর করে দায়িত্ব পালন করুক।