বাংলারজমিন
লন্ডভন্ড সাতক্ষীরা
অনলাইন ডেস্ক
২১ মে ২০২০, বৃহস্পতিবার, ৯:৫৮ পূর্বাহ্ন
পশ্চিমবঙ্গ ধ্বংসলীলা চালিয়ে ঘূর্ণিঝড় আম্ফান শেষ তাণ্ডব চালায় বাংলাদেশের উপকূলীয় এলাকা সাতক্ষীরায়। মানুষের ঘরবাড়ি, রাস্তাঘাট, গাছপালা সব ধ্বংস করে নেয় আম্ফান। চারটি উপজেলার ২৩ পয়েন্টের বেড়িবাঁধ ভেঙে অনেক এলাকা প্লাবিত হয়।
সাতক্ষীরার জেলা প্রশাসক এস এম মোস্তফা কামাল জানিয়েছেন, ঘূর্ণিঝড়ে কি পরিমাণ ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে তা এখনই বলা মুশকিল। দুপুর নাগাদ একটা চিত্র পাওয়া যাবে। তবে এখন পর্যন্ত যে ধরণের খবরাখবর পাচ্ছেন, তাতে অন্ততঃ ৫/৭টি পয়েন্ট দিয়ে পানি প্রবেশ করে বহু চিংড়ি ঘের ও বিস্তীর্ণ গ্রামাঞ্চল তলিয়ে গেছে। এছাড়া বহু কাঁচা ঘরবাড়ি ও গাছপালা ভেঙে পড়ে
সাতক্ষীরায় আমেরও ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। রাজশাহী অঞ্চলের বাইরে সাতক্ষীরাতেও আমের বড় ধরণের ফলন হয়। গাছপালা পড়ে সড়ক যোগাযোগ ব্যাপকভাবে বিঘ্নিত হয়েছে। দমকল কর্মীরা রাস্তা থেকে ভাঙা গাছপালা সরিয়ে সড়ক যোগাযোগ পুনরুদ্ধারের কাজ শুরু করছেন বলে জানান জেলা প্রশাসক।
সাতক্ষীরায় এখন পর্যন্ত সবচাইতে ক্ষতিগ্রস্ত চারটি উপজেলা হচ্ছে - শ্যামনগর, আশাশুনি, কালিগঞ্জ এবং সাতক্ষীরা সদর। ঘূর্ণিঝড়টি মূলতঃ বাংলাদেশে প্রবেশ করে শ্যামনগরের সর্ব দক্ষিণের লোকালয় মুন্সীগঞ্জ সংলগ্ন সুন্দরবন দিয়ে। এখান থেকে কিছুটা দক্ষিণে এগোলেই সুন্দরবনের ভারতীয় অংশ শুরু। মুন্সীগঞ্জের সুন্দরবন সংলগ্ন গাবুরার বাসিন্দা আব্দুল্লাহ আল মামুন একটি চিংড়ি ঘেরের মালিক। তিনি জানান, কয়েক একর আকারের তার এই চিংড়ি ঘেরটি পানিতে তলিয়ে গেছে। তার গ্রামের কয়েকশো ঘরবাড়ি বিধ্বস্ত হয়েছে বলে জানাচ্ছিলেন তিনি।
এদিকে স্থানীয় সংবাদ প্রতিনিধিরা বলছেন, এখন পর্যন্ত তিনি যা হিসেব করা গেছে, তাতে ঘূর্ণিঝড় আম্ফানে হাজার হাজার মানুষ ঘরবাড়ি হারিয়ে গৃহহীন হয়ে পড়েছেন।
সাতক্ষীরার জেলা প্রশাসক এস এম মোস্তফা কামাল জানিয়েছেন, ঘূর্ণিঝড়ে কি পরিমাণ ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে তা এখনই বলা মুশকিল। দুপুর নাগাদ একটা চিত্র পাওয়া যাবে। তবে এখন পর্যন্ত যে ধরণের খবরাখবর পাচ্ছেন, তাতে অন্ততঃ ৫/৭টি পয়েন্ট দিয়ে পানি প্রবেশ করে বহু চিংড়ি ঘের ও বিস্তীর্ণ গ্রামাঞ্চল তলিয়ে গেছে। এছাড়া বহু কাঁচা ঘরবাড়ি ও গাছপালা ভেঙে পড়ে
সাতক্ষীরায় আমেরও ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। রাজশাহী অঞ্চলের বাইরে সাতক্ষীরাতেও আমের বড় ধরণের ফলন হয়। গাছপালা পড়ে সড়ক যোগাযোগ ব্যাপকভাবে বিঘ্নিত হয়েছে। দমকল কর্মীরা রাস্তা থেকে ভাঙা গাছপালা সরিয়ে সড়ক যোগাযোগ পুনরুদ্ধারের কাজ শুরু করছেন বলে জানান জেলা প্রশাসক।
সাতক্ষীরায় এখন পর্যন্ত সবচাইতে ক্ষতিগ্রস্ত চারটি উপজেলা হচ্ছে - শ্যামনগর, আশাশুনি, কালিগঞ্জ এবং সাতক্ষীরা সদর। ঘূর্ণিঝড়টি মূলতঃ বাংলাদেশে প্রবেশ করে শ্যামনগরের সর্ব দক্ষিণের লোকালয় মুন্সীগঞ্জ সংলগ্ন সুন্দরবন দিয়ে। এখান থেকে কিছুটা দক্ষিণে এগোলেই সুন্দরবনের ভারতীয় অংশ শুরু। মুন্সীগঞ্জের সুন্দরবন সংলগ্ন গাবুরার বাসিন্দা আব্দুল্লাহ আল মামুন একটি চিংড়ি ঘেরের মালিক। তিনি জানান, কয়েক একর আকারের তার এই চিংড়ি ঘেরটি পানিতে তলিয়ে গেছে। তার গ্রামের কয়েকশো ঘরবাড়ি বিধ্বস্ত হয়েছে বলে জানাচ্ছিলেন তিনি।
এদিকে স্থানীয় সংবাদ প্রতিনিধিরা বলছেন, এখন পর্যন্ত তিনি যা হিসেব করা গেছে, তাতে ঘূর্ণিঝড় আম্ফানে হাজার হাজার মানুষ ঘরবাড়ি হারিয়ে গৃহহীন হয়ে পড়েছেন।