অনলাইন
স্বাস্থ্য খাতের উন্নয়নে কিছুই করেনি সরকার: ফখরুল
স্টাফ রিপোর্টার
১৯ মে ২০২০, মঙ্গলবার, ৪:৩৯ পূর্বাহ্ন
করোনা ভাইরাস মোকাবেলায় সরকার ব্যর্থ উল্লেখ করে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, এই সরকার স্বাস্থ্য খাতে কোনো উন্নয়নই করেনি। যা মানুষের মৌলিক এবং সাংবিধানিক অধিকার। অথচ সরকার বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট বানিয়েছে। বিভিন্ন মেগা প্রজেক্ট বানিয়েছে। কিন্তু মানুষের যেটা মৌলিক এবং সাংবিধানিক অধিকার সেই স্বাস্থ্য খাতের জন্য কিছুই করেনি। মঙ্গলবার গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।
সরকারের সমালোচনা করে মির্জা ফখরুল বলেন, আমরা প্রতিনিয়তই সরকারকে পরামর্শ দিয়ে যাচ্ছি। কিন্তু সরকার সবকিছুতেই ষড়যন্ত্র খুঁজে। লকডাউন শিথিল করে মানুষকে ঝুঁকির মধ্যে ফেলে দেয়া হয়েছে। পুরান ঢাকায় দেখবেন হাজার মানুষের ঢল। কিসের সামাজিক দুরুত্ব। করোনা নির্দেশনা মানছে না কেউ। এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, সামাজিক দুরুত্ব মেনেই বিএনপি চেয়ারপরসন বেগম খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করেছেন। শারীরিক খোঁজ খবর নিয়েছেন। কুশল বিনিময় করেছে এবং বিভিন্ন বিষয়ে কথা বলেছেন।
বিএনপি মহাসচিব বলেন, করোনা ভাইরাসে যারা মৃত্যুবরণ করেছেন বিশেষ করে চিকিৎসক, নার্স, আইনশৃঙ্খলা বাহিনী, ব্যাংকার, পেশাজীবি মানুষ তাদরে প্রতি গভীর শোক প্রকাশ করছি। তাদের বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনা করছি। প্রায় সোয়া দুই মাস আগে বাংলাদেশে করোনা রোগী শনাক্তের পর সরকারের সমন্বয়হীনতা ও উদাসীনতায় এখন পাল্লা দিয়ে বাড়ছে আক্রান্ত ও মৃত্যুর সংখ্যা। মানুষের জীবন বাঁচাতে ব্যর্থ হচ্ছে সরকার। যখন চীনে করোনা মহামারি শুরু হল তখন কোন পদক্ষেপ নেয়নি সরকার। তখন তারা অন্য একটি অনুষ্ঠান নিয়ে ব্যস্ত ছিলেন। প্রথম থেকে তারা পদক্ষেপ নিলে তাহলে আজ লাশের সারি দীর্ঘ হতোনা।
মির্জা ফখরুল বলেন, করোনা আক্রান্ত রোগীরা হাসপাতালে হাসপাতালে ঘুরে ঘুরেও ভর্তি হতে পারছেনা। অভিযোগ রয়েছে সরকারের উচ্চ পর্যায়ের এক কর্মকর্তার মত্যু হয়েছে বিনা চিকিৎসায়। এ যদি সরকারের একজন উচ্চ পদস্ত কর্মকর্মার অবস্থা হয়, তাহলে সাধারণ মানুষের অবস্থা কি হবে তাতো বুঝাই যায়। শুধু কিটের অভাবে করোনা আক্রান্ত রোগীরা টেস্ট করতে পারছেন না। কিন্তু ডাক্তার জাফরুল্লাহ চৌধুরী সাহেবের কিট অনুমোদন নিয়ে কত টালবাহানা চলছে।
সরকারের সমালোচনা করে মির্জা ফখরুল বলেন, আমরা প্রতিনিয়তই সরকারকে পরামর্শ দিয়ে যাচ্ছি। কিন্তু সরকার সবকিছুতেই ষড়যন্ত্র খুঁজে। লকডাউন শিথিল করে মানুষকে ঝুঁকির মধ্যে ফেলে দেয়া হয়েছে। পুরান ঢাকায় দেখবেন হাজার মানুষের ঢল। কিসের সামাজিক দুরুত্ব। করোনা নির্দেশনা মানছে না কেউ। এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, সামাজিক দুরুত্ব মেনেই বিএনপি চেয়ারপরসন বেগম খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করেছেন। শারীরিক খোঁজ খবর নিয়েছেন। কুশল বিনিময় করেছে এবং বিভিন্ন বিষয়ে কথা বলেছেন।
বিএনপি মহাসচিব বলেন, করোনা ভাইরাসে যারা মৃত্যুবরণ করেছেন বিশেষ করে চিকিৎসক, নার্স, আইনশৃঙ্খলা বাহিনী, ব্যাংকার, পেশাজীবি মানুষ তাদরে প্রতি গভীর শোক প্রকাশ করছি। তাদের বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনা করছি। প্রায় সোয়া দুই মাস আগে বাংলাদেশে করোনা রোগী শনাক্তের পর সরকারের সমন্বয়হীনতা ও উদাসীনতায় এখন পাল্লা দিয়ে বাড়ছে আক্রান্ত ও মৃত্যুর সংখ্যা। মানুষের জীবন বাঁচাতে ব্যর্থ হচ্ছে সরকার। যখন চীনে করোনা মহামারি শুরু হল তখন কোন পদক্ষেপ নেয়নি সরকার। তখন তারা অন্য একটি অনুষ্ঠান নিয়ে ব্যস্ত ছিলেন। প্রথম থেকে তারা পদক্ষেপ নিলে তাহলে আজ লাশের সারি দীর্ঘ হতোনা।
মির্জা ফখরুল বলেন, করোনা আক্রান্ত রোগীরা হাসপাতালে হাসপাতালে ঘুরে ঘুরেও ভর্তি হতে পারছেনা। অভিযোগ রয়েছে সরকারের উচ্চ পর্যায়ের এক কর্মকর্তার মত্যু হয়েছে বিনা চিকিৎসায়। এ যদি সরকারের একজন উচ্চ পদস্ত কর্মকর্মার অবস্থা হয়, তাহলে সাধারণ মানুষের অবস্থা কি হবে তাতো বুঝাই যায়। শুধু কিটের অভাবে করোনা আক্রান্ত রোগীরা টেস্ট করতে পারছেন না। কিন্তু ডাক্তার জাফরুল্লাহ চৌধুরী সাহেবের কিট অনুমোদন নিয়ে কত টালবাহানা চলছে।