অনলাইন
মানিলন্ডারিং মামলায় বিদেশির জামিন আবেদন নাকচ
সবটাফ রিপোর্টার
১৯ মে ২০২০, মঙ্গলবার, ৪:৩৪ পূর্বাহ্ন
রাজধানীর গুলশান থানার মানি লন্ডারিংয়ের অভিযোগে দায়ের করা মামলায় বাংলাদেশে অনলাইন ক্যাসিনোর মূলহোতা সেলিম প্রধানের সহযোগী ইয়াংসিক লিকে জামিন দেননি হাইকোর্ট। মঙ্গলবার বিচারপতি জে বি এম হাসানের ভার্চ্যুয়াল হাইকোর্ট বেঞ্চে তার জামিন আবেদন নাকচ করেন। তার বিরুদ্ধে গুলশান থানায় মানিলন্ডারিং মামলা হয়। ওই মামলায় ইয়াংসিক লি ছয় নম্বর আসামি। তার বাড়ি দক্ষিণ কোরিয়া। আর থাকেন উত্তর কোরিয়ায়।
আদালতে জামিন আবেদনের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী শরীফ আহমেদ। দুর্নীতি দমন কমিশনের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী মো. খুরশীদ আলম খান। পরে খুরশীদ আলম খান জানান, গত ৩০ সেপ্টেম্বর দুপুরে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের থাই এয়ারওয়েজের ব্যাংককগামী একটি ফ্লাইট থেকে সেলিম প্রধানকে আটক করে র্যা ব। এরপর সেলিম প্রধানের দেয়া তথ্যের ভিত্তিতে তার গুলশানের কার্যালয় এবং বনানীর বাসায় অভিযান চালান র্যা বের সদস্যরা। তখন তার কাছ থেকে বিপুল পরিমাণ দেশি-বিদেশি অর্থসহ বিভিন্ন উপকরণ উদ্ধার করে। পরে ২ অক্টোবর গুলশান থানায় মানিলন্ডারিং মামলা হয়। ওই মামলায় ইয়াংসিক লি ছয় নম্বর আসামি। লি বলছেন তার বাড়ি দক্ষিণ কোরিয়া। আর থাকেন উত্তর কোরিয়ায়। এই ইয়াংসিকের সঙ্গে যৌথভাবে সেলিম প্রধান বাংলাদেশে অনলাইন ক্যাসিনো খুলে বিপুল পরিমাণ অর্থ হাতিয়ে নিয়েছেন।
এ মামলায় গত ২২শে জানুয়ারি লি’কে আটক হয়। আজ হাইকোর্টে তার জামিন শুনানি হয়। আদালত নো অর্ডার আদেশ দিয়েছেন। অর্থাৎ তাকে জামিন দেননি বলে জানান মো. খুরশীদ আলম খান।
আদালতে জামিন আবেদনের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী শরীফ আহমেদ। দুর্নীতি দমন কমিশনের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী মো. খুরশীদ আলম খান। পরে খুরশীদ আলম খান জানান, গত ৩০ সেপ্টেম্বর দুপুরে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের থাই এয়ারওয়েজের ব্যাংককগামী একটি ফ্লাইট থেকে সেলিম প্রধানকে আটক করে র্যা ব। এরপর সেলিম প্রধানের দেয়া তথ্যের ভিত্তিতে তার গুলশানের কার্যালয় এবং বনানীর বাসায় অভিযান চালান র্যা বের সদস্যরা। তখন তার কাছ থেকে বিপুল পরিমাণ দেশি-বিদেশি অর্থসহ বিভিন্ন উপকরণ উদ্ধার করে। পরে ২ অক্টোবর গুলশান থানায় মানিলন্ডারিং মামলা হয়। ওই মামলায় ইয়াংসিক লি ছয় নম্বর আসামি। লি বলছেন তার বাড়ি দক্ষিণ কোরিয়া। আর থাকেন উত্তর কোরিয়ায়। এই ইয়াংসিকের সঙ্গে যৌথভাবে সেলিম প্রধান বাংলাদেশে অনলাইন ক্যাসিনো খুলে বিপুল পরিমাণ অর্থ হাতিয়ে নিয়েছেন।
এ মামলায় গত ২২শে জানুয়ারি লি’কে আটক হয়। আজ হাইকোর্টে তার জামিন শুনানি হয়। আদালত নো অর্ডার আদেশ দিয়েছেন। অর্থাৎ তাকে জামিন দেননি বলে জানান মো. খুরশীদ আলম খান।