বাংলারজমিন
রাঙ্গাবালীতে ঘূর্ণিঝড়ে ক্ষতিগ্রস্তরা খোলা আকাশের নিচে
রাঙ্গাবালী (পটুয়াখালী) প্রতিনিধি
৭ এপ্রিল ২০২০, মঙ্গলবার, ৪:৫৭ পূর্বাহ্ন
আকস্মিক ঘূর্ণিঝড়ের আঘাতে পটুয়াখালীর রাঙ্গাবালী উপজেলায় অর্ধশতাধিক বাড়িঘর ও একটি হাফিজিয়া মাদ্রাসা বিধ্বস্ত হয়েছে। এছাড়াও শত শত গাছপালা উপড়ে পরেছে। তবে হতাহতের কোন কোন ঘটনা ঘটেনি। সোমবার বিকেল ৫ টার দিকে উপজেলা সদর ও ছোটবাইশদিয়া ইউনিয়নের কাউখালী এলাকায় ঘূর্ণিঝড়টি ঘন্টা ব্যাপী তান্ডব চালায়। এতে ক্ষতিগ্রস্ত অনেক পরিবারের কোথায়ও ঠাঁই হয়নি। তারা খোলা আকাশের নিচেই রয়েছেন। উপজেলা প্রশাসনের পক্ষথেকেও এখন পর্যন্ত কোন ব্যবস্থা নেয়া হয়নি।
রাঙ্গাবালী সদর ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান সাইদুজ্জামান মামুন খাঁন জানান, সন্ধার ঘন্টা খানেক আগে হঠাৎ করে ঘূর্ণিঝড় আসে। ঘূর্ণিঝরের তান্ডবে আমার ইউনিয়নের অনেক লোকের ঘর বিধ্বস্ত হয়েগেছে। করোনা’র এই মূহুর্তে মানুষ এমনেতেই কর্মহীন, টাকা পায়সা নেই। এর মধ্যে আবার ঘরবাড়ি ভেঙে গিয়েছে। যার কারণে মানুষ এখন কঠিন বিপদে আছেন।
ছোটবাইশদিয়া ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান এবিএম আব্দুল মান্নান জানান, ঘূর্ণিঝড়ে আমাদের ইউনিয়নের একটি হাফিজিয়া মাদ্রাসা ও অনেকগুলো বাড়ি ঘর বিধ্বস্ত হয়েছে। যাদের বাড়ি ঘর ভেঙে গেছে, তাদের অনেকেই গরীব মানুষ। এখন তাদের মাথা গোঁজার ঠাঁই নেই। তারা অনেকেই খোলা আকাশের নিচে আছেন। আমরা চেষ্টা করতেছি তাদেরকে থাকার যায়গা করে দেয়ার জন্য। এছাড়া উপজেলা প্রশাসনের পক্ষথেকে কোন ব্যবস্থা করলে ভালো হয়।
রাঙ্গাবালী উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মো.হুমায়ূন কবির জানান, ঘূর্ণিঝড়ে প্রায় অর্ধশত ঘর বিধ্বস্ত হয়েছে। ক্ষতিগ্রস্তদের তালিকা করে আমরা উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে পাঠাবো। তারা প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিবেন। অনুদান এলে ক্ষতিগ্রস্থেদের যথা সময়ে পৌঁছে দেয়া হবে।
রাঙ্গাবালী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. মাশফাকুর রহমান জানান, ক্ষতিগ্রস্তদের তালিকা করার জন্য নির্দেশ দিয়েছি। তালিকা হাতে পেলেই এ ব্যাপারে আমরা অতি শীগ্রই ব্যবস্থা নিচ্ছি।
রাঙ্গাবালী সদর ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান সাইদুজ্জামান মামুন খাঁন জানান, সন্ধার ঘন্টা খানেক আগে হঠাৎ করে ঘূর্ণিঝড় আসে। ঘূর্ণিঝরের তান্ডবে আমার ইউনিয়নের অনেক লোকের ঘর বিধ্বস্ত হয়েগেছে। করোনা’র এই মূহুর্তে মানুষ এমনেতেই কর্মহীন, টাকা পায়সা নেই। এর মধ্যে আবার ঘরবাড়ি ভেঙে গিয়েছে। যার কারণে মানুষ এখন কঠিন বিপদে আছেন।
ছোটবাইশদিয়া ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান এবিএম আব্দুল মান্নান জানান, ঘূর্ণিঝড়ে আমাদের ইউনিয়নের একটি হাফিজিয়া মাদ্রাসা ও অনেকগুলো বাড়ি ঘর বিধ্বস্ত হয়েছে। যাদের বাড়ি ঘর ভেঙে গেছে, তাদের অনেকেই গরীব মানুষ। এখন তাদের মাথা গোঁজার ঠাঁই নেই। তারা অনেকেই খোলা আকাশের নিচে আছেন। আমরা চেষ্টা করতেছি তাদেরকে থাকার যায়গা করে দেয়ার জন্য। এছাড়া উপজেলা প্রশাসনের পক্ষথেকে কোন ব্যবস্থা করলে ভালো হয়।
রাঙ্গাবালী উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মো.হুমায়ূন কবির জানান, ঘূর্ণিঝড়ে প্রায় অর্ধশত ঘর বিধ্বস্ত হয়েছে। ক্ষতিগ্রস্তদের তালিকা করে আমরা উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে পাঠাবো। তারা প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিবেন। অনুদান এলে ক্ষতিগ্রস্থেদের যথা সময়ে পৌঁছে দেয়া হবে।
রাঙ্গাবালী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. মাশফাকুর রহমান জানান, ক্ষতিগ্রস্তদের তালিকা করার জন্য নির্দেশ দিয়েছি। তালিকা হাতে পেলেই এ ব্যাপারে আমরা অতি শীগ্রই ব্যবস্থা নিচ্ছি।