বাংলারজমিন
চাটমোহরে দু’পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ, আহত ২০
চাটমোহর (পাবনা) প্রতিনিধি
৪ এপ্রিল ২০২০, শনিবার, ৫:৪৬ পূর্বাহ্ন
পাবনার চাটমোহরে তুচ্ছ ঘটনার জেরে সংঘর্ষের ঘটনায় নারীসহ দুই পক্ষের কমপক্ষে ২০ জন আহত হয়েছেন। শনিবার সকাল সাড়ে ১১টার দিকে উপজেলার বিলচলন ইউনিয়নের বড়সিঙ্গা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
আহতরা হলেন, বড়সিঙ্গা গ্রামের নওশের আলী, মিরাজ হোসেন, রফিকুল ইসলাম, নাঈম হোসেন, আবদুল্লাহ, আমেনা খাতুন, মোস্তফা, পিপুল হোসেন, জালাল হোসেন, জয়নাল হোসেন, আয়নাল হোসেন, তুষার হোসেন, আনোয়ার হোসেন, আফজাল হোসেন ও মামুন হোসেন। অন্যরা প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়েছেন।
স্থানীয়রা জানান, সম্প্রতি আয়নালের ছেলে মিরাজ (১১) প্রতিবেশী হেলাল নামে এক ব্যত্তির জমি থেকে কিছু রসুন তুলে বাড়ি নিয়ে যায়। এ নিয়ে ওই শিশুকে মারধর করে হেলাল ও তার স্বজনরা। পরে তাদের মধ্যে মারামারি হলে থানায় লিখিত অভিযোগ দেয় দু’পক্ষই। এরই জের ধরে শনিবার সকালে কথাকাটাকাটির একপর্যায়ে উভয়পক্ষই দেশীয় অস্ত্রে সজ্জিত হয়ে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। এতে আহত হন কমপক্ষে ২০ জন।
পরে স্থানীয়রা গুরুতর আহতদের উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যান। এদের মধ্যে দুলাল, জালাল ও মামুনের অবস্থা গুরুতর হওয়ায় পাবনা জেনারেল হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়। অন্যদের চাটমোহর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে।
চাটমোহর থানার ওসি সেখ নাসীর উদ্দিন জানান, সংঘর্ষের খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠিয়ে পরিস্থিতি শান্ত করা হয়। থানায় কোনো পক্ষই অভিযোগ দেয়নি। অভিযোগ পেলে আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া হবে।
আহতরা হলেন, বড়সিঙ্গা গ্রামের নওশের আলী, মিরাজ হোসেন, রফিকুল ইসলাম, নাঈম হোসেন, আবদুল্লাহ, আমেনা খাতুন, মোস্তফা, পিপুল হোসেন, জালাল হোসেন, জয়নাল হোসেন, আয়নাল হোসেন, তুষার হোসেন, আনোয়ার হোসেন, আফজাল হোসেন ও মামুন হোসেন। অন্যরা প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়েছেন।
স্থানীয়রা জানান, সম্প্রতি আয়নালের ছেলে মিরাজ (১১) প্রতিবেশী হেলাল নামে এক ব্যত্তির জমি থেকে কিছু রসুন তুলে বাড়ি নিয়ে যায়। এ নিয়ে ওই শিশুকে মারধর করে হেলাল ও তার স্বজনরা। পরে তাদের মধ্যে মারামারি হলে থানায় লিখিত অভিযোগ দেয় দু’পক্ষই। এরই জের ধরে শনিবার সকালে কথাকাটাকাটির একপর্যায়ে উভয়পক্ষই দেশীয় অস্ত্রে সজ্জিত হয়ে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। এতে আহত হন কমপক্ষে ২০ জন।
পরে স্থানীয়রা গুরুতর আহতদের উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যান। এদের মধ্যে দুলাল, জালাল ও মামুনের অবস্থা গুরুতর হওয়ায় পাবনা জেনারেল হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়। অন্যদের চাটমোহর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে।
চাটমোহর থানার ওসি সেখ নাসীর উদ্দিন জানান, সংঘর্ষের খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠিয়ে পরিস্থিতি শান্ত করা হয়। থানায় কোনো পক্ষই অভিযোগ দেয়নি। অভিযোগ পেলে আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া হবে।