বাংলারজমিন
গৌরনদী-আগৈলঝাড়ায় সর্দি জ্বর ও শ্বাসকষ্টে দুই জনের মৃত্যু, এলাকাজুড়ে আতঙ্ক
স্টাফ রিপোর্টার, বরিশাল থেকে
৩ এপ্রিল ২০২০, শুক্রবার, ৭:৩৮ পূর্বাহ্ন
বরিশালের গৌরনদীতে বৃহস্পতিবার গভীর রাতে এক যুবক ও আগৈলঝাড়ায় ৪০ বছরের এক বিধূবা সর্দি জ্বর কাশিতে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে করোনার গুজব ছড়িয়ে এলাকায় আতঙ্ক সৃষ্টি করা হয়েছে প্রশাসনিক কর্মকর্তারা দাবি করেন। তারা গুজব না রটাতে হুশিয়ার করে দেন। তারপরও মানুষের মারঝ আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে। গৌরনদীর মৃত ব্যক্তির নুমনা সংগ্রহ করে ঢাকায় পাঠানো হয়েছে।
স্থানীয় লোকজন ও স্বজনরা জানান, গৌরনদী উপজেলার মাহিলাড়া ইউনিয়নের উত্তর বিল্লাগ্রাম গ্রামের এক যুবক বৃহস্পতিবার গভীর রাতে সর্দি জ্বর ও শ্বাসকষ্টে নিজ বাড়িতে মারা যান।মারা যাওয়ার পরে করেনা আতঙ্কে বাড়ির লোকজন লাশ ফেলে অন্যত্র চলে যায়। এলাকার লোকজন স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ও থানায় খবর দেন। গৌরনদী উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা সাইয়্যেদ মোহাম্মদ আমরুল্লাহ বলেন, আতঙ্কে স্বজনরা লাশ ফেলে পালিয়ে গেলে স্বাস্থ্য বিভাগ, প্রশাসনের লোকজন নমুনা সংগ্রহ করার পর শুক্রবার ১১টায় সরকারিভাবে সরবারহকৃত বিশেষ ব্যাগে ভরে লাশ দাফনের ব্যবস্থ করা হয়। মৃত ব্যক্তির জানাজায় পুলিশ, ইমাম ও ডাক্তারসহ ৫ জন অংশ নেন। তিনি (স্বাস্থ্য কর্মকর্তা)আরো বলেন, নমুনা সংগ্রহ করে পরীক্ষার জন্য পাঠানো হয়েছে। নিরাপত্তার কথা ভেবে নমুনা গংগ্রহ করা হয়েছে কিন্তু ওই ব্যক্তি যক্ষায় আক্রান্ত হয়ে অনেক দিন ভূগে মারা গেছে। কে বা কারা করোনার গুজব ছড়িয়ে পরিবার ও এলাকায় আতঙ্ক ছড়ানো হয়েছে। ৬০টি পরিবার হোম কোয়ারেন্টিনে থাকতে নির্দেশ দেয়া হয়েছে।
এদিকে বৃহস্পতিবার দুপুরে গৌরনদী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে সর্দি জ্বর কাশি নিয়ে ৬০ বছরে এক ব্যক্তি ভর্তি হলে তাকে আইসোলেন ওয়ার্ডে রাখা হয়। শুক্রবার দুপুরে আইসোলেশনে থাকা রোগীকে বরিশাল শের ই বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়।
পারিবারকি সূত্রে জানা গেছে, রাজিহার গ্রামের ৪০ বছরের এক বিধূবা গৃহবধূ ৪/৫ দিন ধরে সর্দি জ্বর, কাশি ও পাতলা পায়খানায় ভুগছিল। এ অবস্থায় গৃহবধূ কাউকে কিছু না জানিয়ে একাকি ঘরের মধ্যে অবস্থান নেন। হঠাৎ বুধবার শেষ রাতে তার মৃত্যু হয়।বিষয়টি স্থানীয়দের মধ্যে করোনা আতঙ্ক দেখা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) চৌধুরী রওশন ইসলাম বলেন, মৃত্যুর খবরে এলাকায় আতঙ্ক ছড়িয়ে পরে এবং ভয়ে কেউই ওই বাড়িতে যেতে চায়ছিল না। পরে পুলিশ, চিকিৎসক, ও জনপ্রতিনিধি নিয়ে আমি সেখানে গিয়ে খোজ খবর নিয়েছে তাতে ওই রোগী করোনায় আক্রান্ত ছিল না।বিষয়টি বরিশাল সিভিল সার্জন ও ঢাকায় অবহিত করা হয়েছে এবং স্থানীয় ভাবে লাশ দাফন করার অনুমতি দেওয়া হয়েছে।
স্থানীয় লোকজন ও স্বজনরা জানান, গৌরনদী উপজেলার মাহিলাড়া ইউনিয়নের উত্তর বিল্লাগ্রাম গ্রামের এক যুবক বৃহস্পতিবার গভীর রাতে সর্দি জ্বর ও শ্বাসকষ্টে নিজ বাড়িতে মারা যান।মারা যাওয়ার পরে করেনা আতঙ্কে বাড়ির লোকজন লাশ ফেলে অন্যত্র চলে যায়। এলাকার লোকজন স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ও থানায় খবর দেন। গৌরনদী উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা সাইয়্যেদ মোহাম্মদ আমরুল্লাহ বলেন, আতঙ্কে স্বজনরা লাশ ফেলে পালিয়ে গেলে স্বাস্থ্য বিভাগ, প্রশাসনের লোকজন নমুনা সংগ্রহ করার পর শুক্রবার ১১টায় সরকারিভাবে সরবারহকৃত বিশেষ ব্যাগে ভরে লাশ দাফনের ব্যবস্থ করা হয়। মৃত ব্যক্তির জানাজায় পুলিশ, ইমাম ও ডাক্তারসহ ৫ জন অংশ নেন। তিনি (স্বাস্থ্য কর্মকর্তা)আরো বলেন, নমুনা সংগ্রহ করে পরীক্ষার জন্য পাঠানো হয়েছে। নিরাপত্তার কথা ভেবে নমুনা গংগ্রহ করা হয়েছে কিন্তু ওই ব্যক্তি যক্ষায় আক্রান্ত হয়ে অনেক দিন ভূগে মারা গেছে। কে বা কারা করোনার গুজব ছড়িয়ে পরিবার ও এলাকায় আতঙ্ক ছড়ানো হয়েছে। ৬০টি পরিবার হোম কোয়ারেন্টিনে থাকতে নির্দেশ দেয়া হয়েছে।
এদিকে বৃহস্পতিবার দুপুরে গৌরনদী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে সর্দি জ্বর কাশি নিয়ে ৬০ বছরে এক ব্যক্তি ভর্তি হলে তাকে আইসোলেন ওয়ার্ডে রাখা হয়। শুক্রবার দুপুরে আইসোলেশনে থাকা রোগীকে বরিশাল শের ই বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়।
পারিবারকি সূত্রে জানা গেছে, রাজিহার গ্রামের ৪০ বছরের এক বিধূবা গৃহবধূ ৪/৫ দিন ধরে সর্দি জ্বর, কাশি ও পাতলা পায়খানায় ভুগছিল। এ অবস্থায় গৃহবধূ কাউকে কিছু না জানিয়ে একাকি ঘরের মধ্যে অবস্থান নেন। হঠাৎ বুধবার শেষ রাতে তার মৃত্যু হয়।বিষয়টি স্থানীয়দের মধ্যে করোনা আতঙ্ক দেখা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) চৌধুরী রওশন ইসলাম বলেন, মৃত্যুর খবরে এলাকায় আতঙ্ক ছড়িয়ে পরে এবং ভয়ে কেউই ওই বাড়িতে যেতে চায়ছিল না। পরে পুলিশ, চিকিৎসক, ও জনপ্রতিনিধি নিয়ে আমি সেখানে গিয়ে খোজ খবর নিয়েছে তাতে ওই রোগী করোনায় আক্রান্ত ছিল না।বিষয়টি বরিশাল সিভিল সার্জন ও ঢাকায় অবহিত করা হয়েছে এবং স্থানীয় ভাবে লাশ দাফন করার অনুমতি দেওয়া হয়েছে।