অনলাইন
পোশাক খাতে ৪০০ কোটি ডলারের ক্রয়াদেশ বাতিল
অর্থনৈতিক রিপোর্টার
১ এপ্রিল ২০২০, বুধবার, ১১:২৮ পূর্বাহ্ন
বৈশ্বিক মহামারি করোনা ভাইরাস প্রাদুর্ভাবে বিদেশি ক্রেতারা প্রায় ৪০০ কোটি ডলারের তৈরি পোশাকের রপ্তানি বা ক্রয়াদেশ বাতিল করেছেন। এর মধ্যে তৈরি পোশাক মালিকদের সংগঠন বিজিএমইএ’র আদেশ বাতিল হয়েছে প্রায় ৩০০ কোটি ডলার। আর নিট খাতের মালিকদের সংগঠন বিকেএমইএ’র বাাতিল হয়েছে ১০০ কোটি ডলারের মতো। বিজিএমইএ ও বিকেএমইএ সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।
সূত্র জানিয়েছে, বিজিএমইএ‘র প্রায় ৩০০ কোটি ডলারের বাতিল-স্থগিত হওয়া ক্রয়াদেশের মধ্যে ইউরোপের প্রাইমার্কের মতো বড় ক্রেতাদের পাশাপাশি আছে ছোট ও মাঝারি আকারের ক্রেতা প্রতিষ্ঠানগুলো। তবে ইউরোপ ও আমেরিকার কিছু ক্রেতা বলছে, তারা এরই মধ্যে কারখানায় দেয়া ক্রয়াদেশ বাতিল-স্থগিত করবে না। এসব ক্রেতা ব্র্যান্ডের মধ্যে আছে যুক্তরাষ্ট্রের পিভিএইচ, টার্গেট। আবার ইউরোপের ক্রেতা ব্র্যান্ডগুলোর মধ্যে আছে যুক্তরাজ্যের মার্কস অ্যান্ড স্পেনসার, স্পেনভিত্তিক ইন্ডিটেক্স, ফ্রান্সের কিয়াবি, সুইডেনের এইচঅ্যান্ডএম।
বিজিএমইএয়ের সবশেষ তথ্য অনুযায়ী, বুধবার দেশের তৈরি পোশাক খাতের ১ হাজার ৮২টি কারখানার রপ্তানি আদেশ বাতিল ও স্থগিত করা হয়েছে। এখন পর্যন্ত ৯৩ কোটি ২৬ লাখ ৩০ হাজারটি পোশাক পণ্যের আদেশ বাতিল হয়েছে। যার আর্থিক পরিমাণ ২.৯৫ বিলিয়ন ডলার (বাংলাদেশি মুদ্রায় দাঁড়ায় প্রায় ২৬ হাজার কোটি টাকা)। রপ্তানি আদেশ বাতিল হওয়া এসব কারখানায় ২১ লাখের বেশি শ্রমিক কাজ করেন বলে জানা গেছে। এদিকে বিকেএমইএ’র প্রায় ১০০ কোটি ডলারের রপ্তানি আদেশ বাতিল হয়েছে বলে জানা গেছে।
এ বিষয়ে বিজিএমইএ সভাপতি রুবানা হক বলেন, বর্তমানে তৈরি পোশাক খাত গভীর সংকটের মধ্যে রয়েছে। একের পর এক পোশাক কারখানার ক্রয়াদেশ বাতিল হচ্ছে। এভাবে চলতে থাকলে সামনে এ খাত ভয়াবহ পরিস্থিতির মধ্যে পড়বে। তাই কঠিন এ সংকটময় মুহূর্তে বায়ারদের ক্রয় আদেশ স্থগিত না করার আহ্বান জানিয়েছেন পোশাক মালিকরা।
পোশাক ব্যবসায়ীরা বলছেন, করোনা ভাইরাসের কারণে আমেরিকা, ইউরোপ ও কানাডা লকডাউন হয়ে আছে। ফলে প্রত্যেক দেশের ক্রয় আদেশগুলো স্থগিত করে বার্তা পাঠাচ্ছে সেসব দেশের প্রতিষ্ঠানগুলো। এতে বড় সংকটের মুখে পোশাক খাত। দেশের রপ্তানি খাতের সিংহভাগ তৈরি পোশাকের ওপর নির্ভরশীল। তাই এ খাতের নেতিবাচক প্রভাব পুরো রপ্তানি বাণিজ্যে আঘাত হানবে।
এদিকে রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর তথ্য মতে, চলতি ২০১৯-২০ অর্থবছরের আট মাস (জুলাই-ফেব্রুয়ারি) সময়ে পোশাক রপ্তানি করে বাংলাদেশ আয় করেছে ২ হাজার ১৮৪ কোটি ৭৪ লাখ ডলার; যা লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ১৩.৪৫ শতাংশ কম। একই সময়ে রপ্তানি প্রবৃদ্ধিও কমেছে ৫.৫৩ শতাংশ।
সূত্র জানিয়েছে, বিজিএমইএ‘র প্রায় ৩০০ কোটি ডলারের বাতিল-স্থগিত হওয়া ক্রয়াদেশের মধ্যে ইউরোপের প্রাইমার্কের মতো বড় ক্রেতাদের পাশাপাশি আছে ছোট ও মাঝারি আকারের ক্রেতা প্রতিষ্ঠানগুলো। তবে ইউরোপ ও আমেরিকার কিছু ক্রেতা বলছে, তারা এরই মধ্যে কারখানায় দেয়া ক্রয়াদেশ বাতিল-স্থগিত করবে না। এসব ক্রেতা ব্র্যান্ডের মধ্যে আছে যুক্তরাষ্ট্রের পিভিএইচ, টার্গেট। আবার ইউরোপের ক্রেতা ব্র্যান্ডগুলোর মধ্যে আছে যুক্তরাজ্যের মার্কস অ্যান্ড স্পেনসার, স্পেনভিত্তিক ইন্ডিটেক্স, ফ্রান্সের কিয়াবি, সুইডেনের এইচঅ্যান্ডএম।
বিজিএমইএয়ের সবশেষ তথ্য অনুযায়ী, বুধবার দেশের তৈরি পোশাক খাতের ১ হাজার ৮২টি কারখানার রপ্তানি আদেশ বাতিল ও স্থগিত করা হয়েছে। এখন পর্যন্ত ৯৩ কোটি ২৬ লাখ ৩০ হাজারটি পোশাক পণ্যের আদেশ বাতিল হয়েছে। যার আর্থিক পরিমাণ ২.৯৫ বিলিয়ন ডলার (বাংলাদেশি মুদ্রায় দাঁড়ায় প্রায় ২৬ হাজার কোটি টাকা)। রপ্তানি আদেশ বাতিল হওয়া এসব কারখানায় ২১ লাখের বেশি শ্রমিক কাজ করেন বলে জানা গেছে। এদিকে বিকেএমইএ’র প্রায় ১০০ কোটি ডলারের রপ্তানি আদেশ বাতিল হয়েছে বলে জানা গেছে।
এ বিষয়ে বিজিএমইএ সভাপতি রুবানা হক বলেন, বর্তমানে তৈরি পোশাক খাত গভীর সংকটের মধ্যে রয়েছে। একের পর এক পোশাক কারখানার ক্রয়াদেশ বাতিল হচ্ছে। এভাবে চলতে থাকলে সামনে এ খাত ভয়াবহ পরিস্থিতির মধ্যে পড়বে। তাই কঠিন এ সংকটময় মুহূর্তে বায়ারদের ক্রয় আদেশ স্থগিত না করার আহ্বান জানিয়েছেন পোশাক মালিকরা।
পোশাক ব্যবসায়ীরা বলছেন, করোনা ভাইরাসের কারণে আমেরিকা, ইউরোপ ও কানাডা লকডাউন হয়ে আছে। ফলে প্রত্যেক দেশের ক্রয় আদেশগুলো স্থগিত করে বার্তা পাঠাচ্ছে সেসব দেশের প্রতিষ্ঠানগুলো। এতে বড় সংকটের মুখে পোশাক খাত। দেশের রপ্তানি খাতের সিংহভাগ তৈরি পোশাকের ওপর নির্ভরশীল। তাই এ খাতের নেতিবাচক প্রভাব পুরো রপ্তানি বাণিজ্যে আঘাত হানবে।
এদিকে রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর তথ্য মতে, চলতি ২০১৯-২০ অর্থবছরের আট মাস (জুলাই-ফেব্রুয়ারি) সময়ে পোশাক রপ্তানি করে বাংলাদেশ আয় করেছে ২ হাজার ১৮৪ কোটি ৭৪ লাখ ডলার; যা লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ১৩.৪৫ শতাংশ কম। একই সময়ে রপ্তানি প্রবৃদ্ধিও কমেছে ৫.৫৩ শতাংশ।