বাংলারজমিন
সুন্দরবনে মধু আহরণ মৌসুম শুরু
শ্যামনগর (সাতক্ষীরা) প্রতিনিধি
১ এপ্রিল ২০২০, বুধবার, ৭:২২ পূর্বাহ্ন
সুন্দরবনের পশ্চিম বন বিভাগ সাতক্ষীরা রেঞ্জে চিরাচলিত নিয়মে মধু আহরন মৌসুম আনুষ্ঠানিক ভাবে শুরু হয়েছে। বুধবার সকাল ১০ টায় শ্যামনগরের বুড়িগোয়ালিনী রেঞ্জ অফিস চত্ত্বরে সাতক্ষীরা সহকারি বন সংরক্ষক (এসিএফ) এম এ হাসান মধু আহরন মৌসুম উদ্বোধন করেন। ১লা এপ্রিল হতে ১৫ জুন আড়াই মাস ব্যাপী মৌয়ালরা সুন্দরবনে মধু আহরন করবেন। এসময়ে গাবুরা, পদ্মপুকুর, মুন্সিগঞ্জ, বুড়িগোয়ালিনী ও হরিণগর এলাকা থেকে পেশাদার মৌয়ালরা উপস্থিত ছিলেন।
এসিএফ এম এ হাসান জানান, সুন্দরবনে অভয়ারন্য এলাকায় মৌয়ালরা মধু আহরন করতে পারবেন না। এবছর মধু আহরনের লক্ষ্যমাত্রা ১ হাজার ৫০০ কুইন্টাল। প্রতি কুইন্টাল মধু আহরনের জন্য ৭৫০ টাকা এবং প্রতি কুইন্টাল মোমের জন্য ১ হাজার টাকা রাজস্ব নির্ধারন করা হয়েছে। একটি নৌকায় ৫ থেকে সর্বোচ্চ ১০ জন মৌয়াল অবস্থান করতে পারবেন। বন বিভাগ হতে অনুমোদন নিয়ে সুন্দরবনে মৌয়ালরা ১৫ দিন অবস্থান করে জন প্রতি ৫০ কেজি মধু আহরন করতে পারবেন। তবে, অতিরিক্ত মধু আহরনের জন্য অতিরিক্ত রাজস্ব দিতে হবে মৌয়ালদের। আবহাওয়া অনুকূল থাকায় সুন্দরবনে গাছে গাছে বিশেষ করে খলিসা ফুলের ভরপুর। এবছর মধু আহরনের লক্ষ্যমাত্রা অর্জিত হওয়ার সম্ভাবনা আছে তিনি জানান। মধু আহরন মৌসুম নির্বিঘেœ সম্পন্ন করতে মৌয়ালদের পর্যাপ্ত নিরাপত্তার ব্যবস্থা গ্রহন করা হয়েছে। ইতোমধ্যে টহল জোরদার করা হয়েছে। মধু আহরনের জন্য মৌয়ালদের দিক নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। মধু আহরনের সরঞ্জাম ছাড়া সুন্দরবনে অবস্থানকালীন সময়ে মৌয়ালরা অন্য কিছু বহন করতে পারবেন না।
গাবুরা ও হরিণগর এলাকার পেশাদার মৌয়াল আব্দুর রহমান এবং গোলাম রব্বানি সহ অনেকে বলেন, জীবিকার তাগিদে পরিবার পরিজন ফেলে সুন্দরবনে বাঘ, নদীতে কুমির এবং বনদস্যুদের হামলার কথা মাথায় নিয়ে মধু আহরনের জন্য সুন্দরবনে প্রবেশ করছেন। মৌয়ালরা বনদস্যুর হাত থেকে নিরাপত্তার জন্য সংশ্লিষ্টদের প্রতি জোর দাবি জানিয়েছেন। কৈখালী উপকূল রক্ষী বাহিনী (কোস্টগার্ড) চীফ পেটি অফিসার (সিপিও) নজরুল ইসলাম বলেন, মৌয়ালদের নিরাপত্তার জন্য বন বিভাগের সমন্বয়ে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহন করে সুন্দরবনে টহল জোরদার করা হয়েছে।
এসিএফ এম এ হাসান জানান, সুন্দরবনে অভয়ারন্য এলাকায় মৌয়ালরা মধু আহরন করতে পারবেন না। এবছর মধু আহরনের লক্ষ্যমাত্রা ১ হাজার ৫০০ কুইন্টাল। প্রতি কুইন্টাল মধু আহরনের জন্য ৭৫০ টাকা এবং প্রতি কুইন্টাল মোমের জন্য ১ হাজার টাকা রাজস্ব নির্ধারন করা হয়েছে। একটি নৌকায় ৫ থেকে সর্বোচ্চ ১০ জন মৌয়াল অবস্থান করতে পারবেন। বন বিভাগ হতে অনুমোদন নিয়ে সুন্দরবনে মৌয়ালরা ১৫ দিন অবস্থান করে জন প্রতি ৫০ কেজি মধু আহরন করতে পারবেন। তবে, অতিরিক্ত মধু আহরনের জন্য অতিরিক্ত রাজস্ব দিতে হবে মৌয়ালদের। আবহাওয়া অনুকূল থাকায় সুন্দরবনে গাছে গাছে বিশেষ করে খলিসা ফুলের ভরপুর। এবছর মধু আহরনের লক্ষ্যমাত্রা অর্জিত হওয়ার সম্ভাবনা আছে তিনি জানান। মধু আহরন মৌসুম নির্বিঘেœ সম্পন্ন করতে মৌয়ালদের পর্যাপ্ত নিরাপত্তার ব্যবস্থা গ্রহন করা হয়েছে। ইতোমধ্যে টহল জোরদার করা হয়েছে। মধু আহরনের জন্য মৌয়ালদের দিক নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। মধু আহরনের সরঞ্জাম ছাড়া সুন্দরবনে অবস্থানকালীন সময়ে মৌয়ালরা অন্য কিছু বহন করতে পারবেন না।
গাবুরা ও হরিণগর এলাকার পেশাদার মৌয়াল আব্দুর রহমান এবং গোলাম রব্বানি সহ অনেকে বলেন, জীবিকার তাগিদে পরিবার পরিজন ফেলে সুন্দরবনে বাঘ, নদীতে কুমির এবং বনদস্যুদের হামলার কথা মাথায় নিয়ে মধু আহরনের জন্য সুন্দরবনে প্রবেশ করছেন। মৌয়ালরা বনদস্যুর হাত থেকে নিরাপত্তার জন্য সংশ্লিষ্টদের প্রতি জোর দাবি জানিয়েছেন। কৈখালী উপকূল রক্ষী বাহিনী (কোস্টগার্ড) চীফ পেটি অফিসার (সিপিও) নজরুল ইসলাম বলেন, মৌয়ালদের নিরাপত্তার জন্য বন বিভাগের সমন্বয়ে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহন করে সুন্দরবনে টহল জোরদার করা হয়েছে।