বাংলারজমিন
ঠাকুরগাঁওয়ের একই পরিবারের ৫ সদস্য এখন আইসিইউ থেকে আইসোলেশনে
ঠাকুরগাঁও প্রতিনিধি
৩০ মার্চ ২০২০, সোমবার, ৭:৪৮ পূর্বাহ্ন
করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত সন্দেহে ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার চিলারং ইউনিয়নের নদীপাহাড় গ্রামের একই পরিবারের ৫ জন সদস্যকে রংপুর থেকে ফেরত পাঠিয়েছে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের আইসোলেশন বিভাগ।
গতরাতে (রবিবার রাতে) তারা ঠাকুরগাঁওয়ে পৌছালে তাদের রাখা হয় ঠাকুরগাঁও সদর আধুনিক হাসপাতালের আইসোলেশন ওয়ার্ডে।
এব্যাপারে সিভিল সার্জন ডা. মাহফুজার জানান, তারা প্রত্যেকেই আগের চেয়ে অনেকটাই সুস্থ্য রয়েছে এবং আইইডিসিআর এর সদস্যরা তাদের শরীরের সংক্রমনের নমুনা সংগ্রহ করে ঢাকায় প্রেরণ করেছে। ঢাকা থেকে সেই রিপোর্ট আসার পর তাদের বিষয়ে পরবর্তী ব্যবস্থা কি হবে তা বলা যাবে।
উলেখ্য, ঠাকুরগাঁওয়ের নদীপাড়া গ্রামের এক শিশুসহ একই পরিবারের ৫ জন জ্বর ও শ্বাসকষ্টজনিত রোগে অসুস্থ হয়ে পড়লে স্থানীয় প্রশাসন ও স্বাস্থ্য বিভাগ তাদেরকে গত শনিবার সন্ধ্যায় পরীক্ষা নিরীক্ষার পর অত্যন্ত সতর্কতার সাথে উন্নত চিকিৎসার জন্য রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠিয়েছিল। পরিবারের ১ সদস্য ঢাকা থেকে ফিরেছিলেন এবং বিদেশফেরতদের সংষ্পর্শে এসেছিলেন বলে ঐ ব্যক্তি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে এবং সাংবাদিকদের কাছে টেলিফোনে জানিয়েছিলেন।
সোমবার বিকেলে তাদের অবস্থা সম্পর্কে হাসপাতাল তত্বাবধায়ক ডাঃ নাজিরুল আজিজ চপল বলেন , বর্তমানে তারা তুলনামুলক ভালো আছেন, আইইডিসিআরের রিপোর্ট খুব শীঘ্রই আমরা পারো বলে আশা করছি, পেলে নিশ্চিত হওয়া যাবে তাদের শরীরে করোনা ভাইরাস আছে কিনা।
গতরাতে (রবিবার রাতে) তারা ঠাকুরগাঁওয়ে পৌছালে তাদের রাখা হয় ঠাকুরগাঁও সদর আধুনিক হাসপাতালের আইসোলেশন ওয়ার্ডে।
এব্যাপারে সিভিল সার্জন ডা. মাহফুজার জানান, তারা প্রত্যেকেই আগের চেয়ে অনেকটাই সুস্থ্য রয়েছে এবং আইইডিসিআর এর সদস্যরা তাদের শরীরের সংক্রমনের নমুনা সংগ্রহ করে ঢাকায় প্রেরণ করেছে। ঢাকা থেকে সেই রিপোর্ট আসার পর তাদের বিষয়ে পরবর্তী ব্যবস্থা কি হবে তা বলা যাবে।
উলেখ্য, ঠাকুরগাঁওয়ের নদীপাড়া গ্রামের এক শিশুসহ একই পরিবারের ৫ জন জ্বর ও শ্বাসকষ্টজনিত রোগে অসুস্থ হয়ে পড়লে স্থানীয় প্রশাসন ও স্বাস্থ্য বিভাগ তাদেরকে গত শনিবার সন্ধ্যায় পরীক্ষা নিরীক্ষার পর অত্যন্ত সতর্কতার সাথে উন্নত চিকিৎসার জন্য রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠিয়েছিল। পরিবারের ১ সদস্য ঢাকা থেকে ফিরেছিলেন এবং বিদেশফেরতদের সংষ্পর্শে এসেছিলেন বলে ঐ ব্যক্তি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে এবং সাংবাদিকদের কাছে টেলিফোনে জানিয়েছিলেন।
সোমবার বিকেলে তাদের অবস্থা সম্পর্কে হাসপাতাল তত্বাবধায়ক ডাঃ নাজিরুল আজিজ চপল বলেন , বর্তমানে তারা তুলনামুলক ভালো আছেন, আইইডিসিআরের রিপোর্ট খুব শীঘ্রই আমরা পারো বলে আশা করছি, পেলে নিশ্চিত হওয়া যাবে তাদের শরীরে করোনা ভাইরাস আছে কিনা।