বাংলারজমিন
পটুয়াখালীতে করোনা সংক্রমণ প্রতিরোধে সেনাবাহিনী
পটুয়াখালী প্রতিনিধি
২৮ মার্চ ২০২০, শনিবার, ৭:৫৪ পূর্বাহ্ন
পটুয়াখালীতে করোনা ভাইরাস কোভিড-১৯ সংক্রমণ প্রতিরোধে সতর্কতার তৃতীয় দিন ২৮ মার্চ শনিবার মাঠে নেমেছে সেনাবাহিনীর সদস্যরা। করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে আতঙ্কিত না হয়ে সতর্ক হউন, ঘরে থাকুন, অপ্রয়োজনে কেউ ঘরের বাহিরে যাবেন না প্রভৃতি শ্লোগান নিয়ে সেনাবাহিনীর একটি দল জীবাণুনাশক ঔষধ স্প্রে ও প্রচার মাইকিং করে জনগণকে সচেতন করেন।
লে. কর্নেল শাহরিয়ার ও লে. সাকিব আহমেদ এর নেতৃত্বে ১৩ সদস্যের একটি সেনাবাহিনীর দল পটুয়াখালী জেলা শহরের বিভিন্ন গুরুত্বপুর্ণ স্থানে জীবাণুনাশক ঔষধ স্প্রে করেন। পাশাপাশি প্রচার মাইকিং করে মানুষকে সচেতন করে।
শনিবার সকাল ১০ টা থেকে সেনাবাহিনী পটুয়াখালীতে প্রবেশ করে দুমকী, বাউফল, দশমিনা ও গলাচিপা প্রচার কার্যক্রম পরিচালনা করে। বিকেল তিন টায় জেলা শহরে প্রবেশ করে বিভিন্ন সড়ক এলাকায় করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে সচেতনতামূলক ক্যাম্পেইনের মাধ্যমে বিভিন্ন কার্যক্রম পরিচালনা করেন। এ প্রচার কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে বলে লেঃ কর্নেল শাহরিয়ার জানান।
এ ছাড়াও করোনা ভাইরাস সংক্রমণ প্রতিরোধে ও রেড ক্রিসেন্ট পটুয়াখালী ইউনিটের চেয়ারম্যান খলিলুর রহমান মোহন মিয়া ও পটুয়াখালী পৌরসভার মেয়র মহিউদ্দিন আহমেদ এর নেতৃত্বে পৃথক পৃথকভাবে শহরের বিভিন্ন সড়ক, বাসাবাড়ি ও বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে জীবানুনাশক ঔষধ ছিটানোর কাজ অব্যাহত রেখেছে। পুলিশ প্রশাসনও জেলায় হোম কোয়ারেন্টিনে থাকা মানুষের খোঁজ খবর নিচ্ছেন।
পটুয়াখালীতে করোনা সেল সূত্রে জানাগেছে, ১ মার্চ হতে ২৮ মার্চ পর্যন্ত বর্তমানে জেলায় হোম কোয়ারেন্টাইনে আছে ৩৬২ জন, ছাড়পত্র নিয়েছে ২,৩২৬ জন। করোনা ভাইরাস সংক্রমণ প্রতিরোধে সরকারিভাবে ৮৫টি আইসোলেশন শয্যা প্রস্তুত রাখা হয়েছে। বিভিন্ন উপজেলায় ১২০ টি পিপিই সরবরাহ করা হয়েছে, মজুদ আছে ৮০টি। এছাড়া সংক্রমিত রোগী আনা-নেয়ার জন্য ৭টি এ্যাম্বলেন্স প্রস্তুত রাখা হয়েছে। ডাক্তার রয়েছে ৬৪ জন এবং নার্স ৭৭ জনকে প্রস্তুত রাখা হয়েছে চিকিৎসার সেবা দেয়ার জন।
লে. কর্নেল শাহরিয়ার ও লে. সাকিব আহমেদ এর নেতৃত্বে ১৩ সদস্যের একটি সেনাবাহিনীর দল পটুয়াখালী জেলা শহরের বিভিন্ন গুরুত্বপুর্ণ স্থানে জীবাণুনাশক ঔষধ স্প্রে করেন। পাশাপাশি প্রচার মাইকিং করে মানুষকে সচেতন করে।
শনিবার সকাল ১০ টা থেকে সেনাবাহিনী পটুয়াখালীতে প্রবেশ করে দুমকী, বাউফল, দশমিনা ও গলাচিপা প্রচার কার্যক্রম পরিচালনা করে। বিকেল তিন টায় জেলা শহরে প্রবেশ করে বিভিন্ন সড়ক এলাকায় করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে সচেতনতামূলক ক্যাম্পেইনের মাধ্যমে বিভিন্ন কার্যক্রম পরিচালনা করেন। এ প্রচার কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে বলে লেঃ কর্নেল শাহরিয়ার জানান।
এ ছাড়াও করোনা ভাইরাস সংক্রমণ প্রতিরোধে ও রেড ক্রিসেন্ট পটুয়াখালী ইউনিটের চেয়ারম্যান খলিলুর রহমান মোহন মিয়া ও পটুয়াখালী পৌরসভার মেয়র মহিউদ্দিন আহমেদ এর নেতৃত্বে পৃথক পৃথকভাবে শহরের বিভিন্ন সড়ক, বাসাবাড়ি ও বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে জীবানুনাশক ঔষধ ছিটানোর কাজ অব্যাহত রেখেছে। পুলিশ প্রশাসনও জেলায় হোম কোয়ারেন্টিনে থাকা মানুষের খোঁজ খবর নিচ্ছেন।
পটুয়াখালীতে করোনা সেল সূত্রে জানাগেছে, ১ মার্চ হতে ২৮ মার্চ পর্যন্ত বর্তমানে জেলায় হোম কোয়ারেন্টাইনে আছে ৩৬২ জন, ছাড়পত্র নিয়েছে ২,৩২৬ জন। করোনা ভাইরাস সংক্রমণ প্রতিরোধে সরকারিভাবে ৮৫টি আইসোলেশন শয্যা প্রস্তুত রাখা হয়েছে। বিভিন্ন উপজেলায় ১২০ টি পিপিই সরবরাহ করা হয়েছে, মজুদ আছে ৮০টি। এছাড়া সংক্রমিত রোগী আনা-নেয়ার জন্য ৭টি এ্যাম্বলেন্স প্রস্তুত রাখা হয়েছে। ডাক্তার রয়েছে ৬৪ জন এবং নার্স ৭৭ জনকে প্রস্তুত রাখা হয়েছে চিকিৎসার সেবা দেয়ার জন।