করোনা আপডেট
কক্সবাজারে চিকিৎসাধীন করোনা রোগীর স্বাস্থ্যের অবনতি, ঢাকায় রেফার
স্টাফ রিপোর্টার, কক্সবাজার থেকে
২৮ মার্চ ২০২০, শনিবার, ২:১৮ পূর্বাহ্ন
কক্সবাজার জেলা সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন করোনা রোগীর স্বাস্থ্যের অবনতি হয়েছে। তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকা উত্তরার ৬ নম্বর সেক্টরে অবস্থিত কুয়েত-বাংলাদেশ মৈত্রী সরকারি হাসপাতালে রেফার করা হয়েছে। কক্সবাজার জেলা সদর হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডা. মোহাম্মদ মহিউদ্দিন আজ দুপুরে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
তিনি জানান, করোনা ভাইরাস আক্রান্ত মহিলা রোগীর আগে থেকেই এজমাসহ বিভিন্ন জটিল রোগ ছিলো। এসব রোগসহ করোনা রোগের সমন্বিত চিকিৎসা করা কক্সবাজার সদর হাসপাতালে কঠিন হয়ে পড়েছে। তাই স্বজনদের সঙ্গে পরামর্শ করে কুয়েত-বাংলাদেশ মৈত্রী সরকারি হাসপাতালে রেফার করা হয়েছে। সরকারিভাবে ঢাকায় যে ১১টি হাসপাতালকে করোনা ভাইরাস আক্রান্ত রোগীর চিকিৎসার জন্য প্রস্তুত করে রাখা হয়েছে, তার মধ্যে কুয়েত-বাংলাদেশ মৈত্রী সরকারি হাসপাতাল চিকিৎসা সেবায় শীর্ষে রয়েছে।
এদিকে, রোগীর ছেলে ও কক্সবাজার সরকারি মহিলা কলেজের অধ্যক্ষ মোহাম্মদ সোলাইমান হোম কোয়ারেন্টিন থেকে মুঠোফোনে জানান, ঢাকা থেকে আসা চিকিৎসকদের দেয়া কিছু ওষুধ খাওয়ার পর তার মায়ের অবস্থার অবনতি হতে থাকে। শুক্রবার রাত থেকে অন্যান্য অসুখের সঙ্গে প্রচণ্ড ডায়রিয়া শুরু হয়েছে।
তিনি বলেন, চিকিৎসকদের পরামর্শ মতো, তার মাকে এয়ার এ্যাম্বুলেন্স অথবা সড়ক এ্যাম্বুলেন্সে করে আজ শনিবার বিকাল ৪ টার মধ্যে ঢাকার উদ্দেশ্যে রওয়ানা দেয়ার প্রস্তুতি নেয়া হচ্ছে।
উল্লেখ্য, জেলার প্রথম করোনা রোগী মুসলিমা খাতুন চকরিয়া উপজেলার খুটাখালী দক্ষিণপাড়ার বাসিন্দা মরহুম রশিদ আহমদের স্ত্রী। গত ১৩ই মার্চ ওমরাহ শেষে সৌদি আরব থেকে তিনি দেশে ফিরেন। ১৮ই মার্চ জ্বর, কাঁশি, গলা ব্যথা ও শ্বাসকষ্ট নিয়ে তাকে জেলা সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। করোনা ভাইরাসের পরীক্ষা করার জন্য ২২শে মার্চ ঢাকাস্থ আইইডিসিআরে নমুনা পাঠানো হয়েছিলো। ২৪শে মার্চ পাঠানো রিপোর্টে করোনা ভাইরাস পজেটিভ আসে। গত ৪দিন ধরে কক্সবাজার জেলা সদর হাসপাতালের আইসোলেশন ইউনিটে তার চিকিৎসা চলছিলো।
তিনি জানান, করোনা ভাইরাস আক্রান্ত মহিলা রোগীর আগে থেকেই এজমাসহ বিভিন্ন জটিল রোগ ছিলো। এসব রোগসহ করোনা রোগের সমন্বিত চিকিৎসা করা কক্সবাজার সদর হাসপাতালে কঠিন হয়ে পড়েছে। তাই স্বজনদের সঙ্গে পরামর্শ করে কুয়েত-বাংলাদেশ মৈত্রী সরকারি হাসপাতালে রেফার করা হয়েছে। সরকারিভাবে ঢাকায় যে ১১টি হাসপাতালকে করোনা ভাইরাস আক্রান্ত রোগীর চিকিৎসার জন্য প্রস্তুত করে রাখা হয়েছে, তার মধ্যে কুয়েত-বাংলাদেশ মৈত্রী সরকারি হাসপাতাল চিকিৎসা সেবায় শীর্ষে রয়েছে।
এদিকে, রোগীর ছেলে ও কক্সবাজার সরকারি মহিলা কলেজের অধ্যক্ষ মোহাম্মদ সোলাইমান হোম কোয়ারেন্টিন থেকে মুঠোফোনে জানান, ঢাকা থেকে আসা চিকিৎসকদের দেয়া কিছু ওষুধ খাওয়ার পর তার মায়ের অবস্থার অবনতি হতে থাকে। শুক্রবার রাত থেকে অন্যান্য অসুখের সঙ্গে প্রচণ্ড ডায়রিয়া শুরু হয়েছে।
তিনি বলেন, চিকিৎসকদের পরামর্শ মতো, তার মাকে এয়ার এ্যাম্বুলেন্স অথবা সড়ক এ্যাম্বুলেন্সে করে আজ শনিবার বিকাল ৪ টার মধ্যে ঢাকার উদ্দেশ্যে রওয়ানা দেয়ার প্রস্তুতি নেয়া হচ্ছে।
উল্লেখ্য, জেলার প্রথম করোনা রোগী মুসলিমা খাতুন চকরিয়া উপজেলার খুটাখালী দক্ষিণপাড়ার বাসিন্দা মরহুম রশিদ আহমদের স্ত্রী। গত ১৩ই মার্চ ওমরাহ শেষে সৌদি আরব থেকে তিনি দেশে ফিরেন। ১৮ই মার্চ জ্বর, কাঁশি, গলা ব্যথা ও শ্বাসকষ্ট নিয়ে তাকে জেলা সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। করোনা ভাইরাসের পরীক্ষা করার জন্য ২২শে মার্চ ঢাকাস্থ আইইডিসিআরে নমুনা পাঠানো হয়েছিলো। ২৪শে মার্চ পাঠানো রিপোর্টে করোনা ভাইরাস পজেটিভ আসে। গত ৪দিন ধরে কক্সবাজার জেলা সদর হাসপাতালের আইসোলেশন ইউনিটে তার চিকিৎসা চলছিলো।