বিশ্বজমিন
ভারতে ২৪ ঘন্টায় আক্রান্ত ১৪৯
মানবজমিন ডেস্ক
২৮ মার্চ ২০২০, শনিবার, ১২:১৭ অপরাহ্ন
ভারতে করোনা ভাইরাস সংক্রমণ আরো করুণ আকার ধারণ করেছে। ২৪ ঘন্টায় সেখানে সর্বোচ্চ সংখ্যক মানুষ আক্রান্ত হয়েছেন। ভারতের বিভিন্ন অংশে পরীক্ষায় এ সময়ে কমপক্ষে ১৪৯ জনের দেহে পাওয়া গেছে এই ভাইরাস। কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের মতে, এ নিয়ে ভারতে আক্রান্তের মোট সংখ্যা দাঁড়ালো ৮৭৩। এতে মারা গেছেন ১৯ জন। এ খবর দিয়েছে অনলাইন এনডিটিভি। সবচেয়ে বড় আতঙ্কের বিষয় হলো এখনও এ ভাইরাসের বিরুদ্ধে কোনো টীকা আবিষ্কৃত হয় নি। কমপক্ষে এক থেকে দেড় বছর লাগতে পারে এর টীকা বাজারে আসতে। এ অবস্থায় বিশ^ স্বাস্থ্য সংস্থা সব দেশের প্রতি একত্রিতভাবে এই মহামারির বিরুদ্ধে লড়াই করার আহ্বান জানিয়েছে।
ওদিকে করোনা সংক্রমণের কারণে বৈশি^ক অর্থনীতিতে এরই মধ্যে ধস দেখা দিয়েছে। ফলে উন্নয়নশীল দেশগুলোকে সহায়তার জন্য প্রয়োজন বিশাল অংকের অর্থ। শুক্রবার এমনটা বলেছেন বিশ^ অর্থ তহবিল আইএমএফের প্রধান ক্রিস্টালিয়া জর্জিয়েভা। তিনি বলেছেন, এটা স্পষ্ট যে, আমরা একটি অর্থনৈতিক মন্দায় প্রবেশ করেছি। এটা ২০০৯ সালের বিশ^ অর্থনৈতিক মন্দার চেয়েও কঠিন হবে। তিনি অনলাইনে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেছেন।
ওদিকে ভারতে পুরোপুরি লকডাউনের চতুর্থ দিন চলছে আজ। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি মঙ্গলবার এই লকডাউন ঘোষণা করেন। ফলে দিল্লি সহ বিভিন্ন শহরে আটকে পড়া অন্য রাজ্যের শ্রমিকরা শত শত মাইল পথ পায়ে হেঁটে বাড়ির দিকে ছুটছেন। শুক্রবার কেন্দ্রীয় সরকার রাজ্যগুলোকে এভাবে দলে দলে শ্রমিকদের চলে যাওয়া থামাতে ব্যবস্থা নিতে আহ্বান জানিয়েছে।
অর্থনীতিতে নেতিবাচক প্রভাব রোধে বেশ কিছু পদক্ষেপ শুক্রবার ঘোষণা করেছেন রিজার্ভ ব্যাংকের গভর্নর শক্তিকান্ত দাস। করোনা ভাইরাসের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে আর্থিক ব্যবস্থায় ৩ লাখ ৭৪ হাজার কোটি রুপি তরল অর্থ ছাড়ের কথা বলেছেন তিনি। তিনি বলেছেন, আর্থিক বাজার হতাশার মধ্যে। এ অবস্থাং বাজারের স্থিতিশীলতা ধরে রাখতে এবং অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিকে পুনরুজ্জীবত করতে কেন্দ্রীয় ব্যাংকে ব্যবস্থা নিতে হবে।
ওদিকে করোনা সংক্রমণের কারণে বৈশি^ক অর্থনীতিতে এরই মধ্যে ধস দেখা দিয়েছে। ফলে উন্নয়নশীল দেশগুলোকে সহায়তার জন্য প্রয়োজন বিশাল অংকের অর্থ। শুক্রবার এমনটা বলেছেন বিশ^ অর্থ তহবিল আইএমএফের প্রধান ক্রিস্টালিয়া জর্জিয়েভা। তিনি বলেছেন, এটা স্পষ্ট যে, আমরা একটি অর্থনৈতিক মন্দায় প্রবেশ করেছি। এটা ২০০৯ সালের বিশ^ অর্থনৈতিক মন্দার চেয়েও কঠিন হবে। তিনি অনলাইনে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেছেন।
ওদিকে ভারতে পুরোপুরি লকডাউনের চতুর্থ দিন চলছে আজ। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি মঙ্গলবার এই লকডাউন ঘোষণা করেন। ফলে দিল্লি সহ বিভিন্ন শহরে আটকে পড়া অন্য রাজ্যের শ্রমিকরা শত শত মাইল পথ পায়ে হেঁটে বাড়ির দিকে ছুটছেন। শুক্রবার কেন্দ্রীয় সরকার রাজ্যগুলোকে এভাবে দলে দলে শ্রমিকদের চলে যাওয়া থামাতে ব্যবস্থা নিতে আহ্বান জানিয়েছে।
অর্থনীতিতে নেতিবাচক প্রভাব রোধে বেশ কিছু পদক্ষেপ শুক্রবার ঘোষণা করেছেন রিজার্ভ ব্যাংকের গভর্নর শক্তিকান্ত দাস। করোনা ভাইরাসের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে আর্থিক ব্যবস্থায় ৩ লাখ ৭৪ হাজার কোটি রুপি তরল অর্থ ছাড়ের কথা বলেছেন তিনি। তিনি বলেছেন, আর্থিক বাজার হতাশার মধ্যে। এ অবস্থাং বাজারের স্থিতিশীলতা ধরে রাখতে এবং অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিকে পুনরুজ্জীবত করতে কেন্দ্রীয় ব্যাংকে ব্যবস্থা নিতে হবে।