খেলা
‘যেখানে’ দুই দশকের দ্বিতীয় সেরা সাকিব
স্পোর্টস ডেস্ক
২৬ মার্চ ২০২০, বৃহস্পতিবার, ৮:১০ পূর্বাহ্ন
২৪শে মার্চ ছিল সাকিব আল হাসানের ৩৩তম জন্মদিন। জুয়াড়ির প্রস্তাব গোপন করায় এক বছরের জন্য সবধরনের ক্রিকেট থেকে নিষিদ্ধ হয়েছেন দেশসেরা এই ক্রিকেটার। ৩৩তম জন্মদিনে ইএসপিএন ক্রিকইনফো সাকিবকে নিয়ে লেখা বিশেষ প্রতিবেদনে গত দুই দশকের দ্বিতীয় সেরা অলরাউন্ডার হিসেবে অ্যাখ্যায়িত করেছে। ২০০০ সালের পর থেকে খেলা অলরাউন্ডারদের মধ্যে ব্যাট-বলের পারফরমেন্সে (টেস্ট ও ওয়ানডে ক্রিকেটের যৌথ সাফল্যের বিচারে) সাকিবের চেয়ে এগিয়ে কেবল দক্ষিণ আফ্রিকার কিংবদন্তি অলরাউন্ডার জ্যাক ক্যালিস।
টেস্ট ক্রিকেটে ইকোনমি রেট যখন খুব একটা গুরুত্ব বহন করে না। টেস্টে ব্যাটিং গড় ৩৯.৪ এবং বোলিং গড় ৩১.১২ নিয়ে সাকিব সেখানে দুর্দান্ত। দুইয়ের মধ্যে পার্থক্য ৮.২৭। ২০০০ সাল থেকে তুলনা করলে, কমপক্ষে দুই হাজার রান ও ১০০ উইকেট পেয়েছেন এমন ক্রিকেটারদের মধ্যে এই পরিসংখ্যানে সাকিবের উপরে কেবল জ্যাক ক্যালিস (২৫.০৮)।
সর্বকালের সেরা তালিকাতেও সাকিব ঢুকে গেছেন এলিট ক্লাবে। টেস্টে ব্যাটিং গড় ও বোলিং গড়ের পার্থক্যে টনি গ্রেইগ (৮.২৩), ইয়ান বোথাম (৫.১৪), রিচার্ড হ্যাডলি (৪.৮৬), ক্রিস কেয়ার্নস (৪.১৩) এবং কপিল দেবও (১.৪) সাকিবের পেছনে।
এই মানদণ্ডে সাকিব ওয়ানডেতেও সেরাদের তালিকায়। এই ফরম্যাটে তার ব্যাটিং গড় ৩৭.৮৬, বোলিং গড় ৩০.২১। দুটির মাঝে পার্থক্য ৭.৬৪। এই তালিকায় সাকিবের ওপরে মাত্র ৫ জন (কমপক্ষে যারা ২ হাজার রান ও ১০০ উইকেট পেয়েছেন)। তারা হলেন- জ্যাক ক্যালিস (১২.৫৬), ভিভ রিচার্ডস (১১.১৬), ল্যান্স ক্লুজনার (১১.১৫), শেন ওয়াটসন (৮.৭৪) ও অ্যাঞ্জেলো ম্যাথুস (৮.৫৮)।
তৃতীয় ক্রিকেটার হিসেবে টেস্টে কোনো ম্যাচে সেঞ্চুরি ও ১০ উইকেট নেয়ার বিরল আছে সাকিবের। ২০১৪ সালের নভেম্বরে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে খুলনায় প্রথম ইনিংসে ১৩৭ রান করেন সাকিব। এরপর বল হাতে প্রথম ইনিংসে ৮০ রানে ৫টি ও দ্বিতীয় ইনিংসে ৪৪ রানে নেন ৫ উইকেট। বাংলাদেশ ম্যাচটি জিতে ১৬২ রানে। সাকিবের আগে এমন কীর্তি গড়তে পেরেছিলেন শুধু ইয়ান বোথাম (১৯৮০) ও ইমরান খান (১৯৮৩)। ইমরান খানের কীর্তির পর এমন বিরল নজির দেখতে অপেক্ষা করতে হয়েছে ৩১ বছর।
টেস্টে ৩ হাজার রান ও ২০০ উইকেট, ডাবলের এই কীর্তিতে সাকিব দ্রুততম। এই কীর্তি গড়তে সাকিবের লেগেছে ৫৪ টেস্ট। ২০০৬ সালের ৬ই আগস্ট ওয়ানডে অভিষেক সাকিবের। এই সময়ে সাকিব ম্যাচ সেরা হয়েছেন ২১ বার। এই সময়ে তার চেয়ে বেশিবার ম্যাচসেরা হয়েছেন বিরাট কোহলি, এবি ডি ভিলিয়ার্স ও তিলকারত্নে দিলশান। ওয়ানডেতে ৫ হাজার রান ও ২৫০ উইকেটের ডাবলের কীর্তি রয়েছে এমন ৫ জনের একজন সাকিব। অন্য চারজন- জ্যাক ক্যালিস (দক্ষিণ আফ্রিকা), আবদুল রাজ্জাক (পাকিস্তান), সনাৎ জয়াসুরিয়া (শ্রীলঙ্কা) এবং শহীদ আফ্রিদি (পাকিস্তান)। তিন ফরম্যাটেই বাংলাদেশের হয়ে সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক ও সর্বোচ্চ উইকেট সংগ্রাহকের তালিকায় প্রতিটা ক্ষেত্রে সাকিব আছেন সেরা তিনে।
টেস্ট ক্রিকেটে ইকোনমি রেট যখন খুব একটা গুরুত্ব বহন করে না। টেস্টে ব্যাটিং গড় ৩৯.৪ এবং বোলিং গড় ৩১.১২ নিয়ে সাকিব সেখানে দুর্দান্ত। দুইয়ের মধ্যে পার্থক্য ৮.২৭। ২০০০ সাল থেকে তুলনা করলে, কমপক্ষে দুই হাজার রান ও ১০০ উইকেট পেয়েছেন এমন ক্রিকেটারদের মধ্যে এই পরিসংখ্যানে সাকিবের উপরে কেবল জ্যাক ক্যালিস (২৫.০৮)।
সর্বকালের সেরা তালিকাতেও সাকিব ঢুকে গেছেন এলিট ক্লাবে। টেস্টে ব্যাটিং গড় ও বোলিং গড়ের পার্থক্যে টনি গ্রেইগ (৮.২৩), ইয়ান বোথাম (৫.১৪), রিচার্ড হ্যাডলি (৪.৮৬), ক্রিস কেয়ার্নস (৪.১৩) এবং কপিল দেবও (১.৪) সাকিবের পেছনে।
এই মানদণ্ডে সাকিব ওয়ানডেতেও সেরাদের তালিকায়। এই ফরম্যাটে তার ব্যাটিং গড় ৩৭.৮৬, বোলিং গড় ৩০.২১। দুটির মাঝে পার্থক্য ৭.৬৪। এই তালিকায় সাকিবের ওপরে মাত্র ৫ জন (কমপক্ষে যারা ২ হাজার রান ও ১০০ উইকেট পেয়েছেন)। তারা হলেন- জ্যাক ক্যালিস (১২.৫৬), ভিভ রিচার্ডস (১১.১৬), ল্যান্স ক্লুজনার (১১.১৫), শেন ওয়াটসন (৮.৭৪) ও অ্যাঞ্জেলো ম্যাথুস (৮.৫৮)।
তৃতীয় ক্রিকেটার হিসেবে টেস্টে কোনো ম্যাচে সেঞ্চুরি ও ১০ উইকেট নেয়ার বিরল আছে সাকিবের। ২০১৪ সালের নভেম্বরে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে খুলনায় প্রথম ইনিংসে ১৩৭ রান করেন সাকিব। এরপর বল হাতে প্রথম ইনিংসে ৮০ রানে ৫টি ও দ্বিতীয় ইনিংসে ৪৪ রানে নেন ৫ উইকেট। বাংলাদেশ ম্যাচটি জিতে ১৬২ রানে। সাকিবের আগে এমন কীর্তি গড়তে পেরেছিলেন শুধু ইয়ান বোথাম (১৯৮০) ও ইমরান খান (১৯৮৩)। ইমরান খানের কীর্তির পর এমন বিরল নজির দেখতে অপেক্ষা করতে হয়েছে ৩১ বছর।
টেস্টে ৩ হাজার রান ও ২০০ উইকেট, ডাবলের এই কীর্তিতে সাকিব দ্রুততম। এই কীর্তি গড়তে সাকিবের লেগেছে ৫৪ টেস্ট। ২০০৬ সালের ৬ই আগস্ট ওয়ানডে অভিষেক সাকিবের। এই সময়ে সাকিব ম্যাচ সেরা হয়েছেন ২১ বার। এই সময়ে তার চেয়ে বেশিবার ম্যাচসেরা হয়েছেন বিরাট কোহলি, এবি ডি ভিলিয়ার্স ও তিলকারত্নে দিলশান। ওয়ানডেতে ৫ হাজার রান ও ২৫০ উইকেটের ডাবলের কীর্তি রয়েছে এমন ৫ জনের একজন সাকিব। অন্য চারজন- জ্যাক ক্যালিস (দক্ষিণ আফ্রিকা), আবদুল রাজ্জাক (পাকিস্তান), সনাৎ জয়াসুরিয়া (শ্রীলঙ্কা) এবং শহীদ আফ্রিদি (পাকিস্তান)। তিন ফরম্যাটেই বাংলাদেশের হয়ে সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক ও সর্বোচ্চ উইকেট সংগ্রাহকের তালিকায় প্রতিটা ক্ষেত্রে সাকিব আছেন সেরা তিনে।