বাংলারজমিন
শ্রীমঙ্গলে শতাধিক বিদেশফেরতদের খোঁজে প্রশাসন
শ্রীমঙ্গল প্রতিনিধি
২৫ মার্চ ২০২০, বুধবার, ৬:৫২ পূর্বাহ্ন
মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গল উপজেলার হোম কোয়ারেন্টিনে না থাকা বিদেশফেরতদের খোঁজে মাঠে নেমেছে উপজেলা প্রশাসন, পুলিশ ও স্বাস্থ্য বিভাগ। সরকারি তালিকায় হিসাব অনুযায়ী শতাধিকের বেশি বিদেশফেরতের হদিস পাওয়া যাচ্ছে না। এতে এ উপজেলায় আরও করোনা ঝুঁকি বাড়ছে বলে জানিয়েছে স্বাস্থ্য বিভাগ।
উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকতা ডা. সাজ্জাদুর রহমান বলেন, সোমবার পর্যন্ত এ উপজেলায় মোট ১০৬ জন প্রবাসী হোম কোরেন্টিনে আছেন এর মধ্যে ১২ জন প্রবাসী ১৪ দিন অতিবাহিত করে শঙ্কা মুক্ত হয়েছেন। তিনি জানান, প্রতিদিন ‘হোম কোয়ারেন্টাইনে’ থাকা প্রবাসীদের স্বাস্থ্যের খোঁজখবর নেয়া, নতুন কেউ এলে তাকে খুঁজে বের করে ‘হোম কোয়ারেন্টাইনে’ রাখা এবং স্বাস্থ্য কমল্পেক্সে রোগীদের সেবা দেয়া একসাথে সবগুলো কাজ করা খুব কঠিন হয়ে পড়েছে। বিদেশফেরত তালিকাভুক্ত অনেককে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। তাদের খোঁজে স্বাস্থ্যকর্মীরা মাঠে কাজ করছেন। ‘করোনা রোধে একটি তালিকা নিয়ে আমরা যৌথভাবে কাজ করছি। কোয়ারেন্টিন নিশ্চিতে স্বাস্থ্যকর্মীরা তদারকি করছেন। তাছাড়া যেসব স্বাস্থ্যকর্মী করোনা রোধে মাঠে কাজ করছেন তারাও ঝুঁকিমুক্ত নন বলে জানান তিনি।”
জানা যায়, চলতি মার্চ মাসের ১ তারিখ থেকে ১৭ তারিখ পর্যন্ত এ উপজেলার বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে ৩০১ জন লোক এসেছেন। তবে গত পাঁচদিনে নতুন করে আরও কতজন দেশের বাইরে থেকে এই উপজেলায় এসেছেন তার কোন তথ্য এখনো তাদের হাতে আসেনি। এদের মধ্যে রয়েছেন প্রবাসী, বিদেশী নাগরিক ও বিদেশ ফেরত বাংলাদেশিরা। আর হোম কোয়ারেন্টিনের বাইরে থাকাদের খোঁজে মাঠে নেমেছে পুলিশ প্রশাসন। বাড়ি বাড়ি গিয়ে খোঁজ করছেন স্থানীয় স্বাস্থ্য কর্মকর্তারাও। এদিকে হোম কোয়ারেন্টাইনে থাকার নির্দেশ না মানায় গত তিন দিনে ১১ জন প্রবাসীকে বিভিন্ন অংকের টাকা জরিমানা করেছে ভ্রাম্যমাণ আদালতের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মাহমুদুর রহমান মামুন।
শ্রীমঙ্গল থানার ওসি মো.আব্দুছ ছালেক বলেন, ‘তালিকানুয়ায়ী প্রবাসীদের খোঁজে আমরা ‘হোম কোয়ারেন্টিনে’ রাখছি। এই ভাইরাস রোধে প্রতিদিন সচেতনতামূলক প্রচারণা ও মাইকিং চলছে। তবু আমাদের অনুরোধ, নিজের এবং দেশের মানুষের নিরাপত্তার স্বার্থে খুব বেশি প্রয়োজন ছাড়া ঘর থেকে বের হবেন না’।
উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকতা ডা. সাজ্জাদুর রহমান বলেন, সোমবার পর্যন্ত এ উপজেলায় মোট ১০৬ জন প্রবাসী হোম কোরেন্টিনে আছেন এর মধ্যে ১২ জন প্রবাসী ১৪ দিন অতিবাহিত করে শঙ্কা মুক্ত হয়েছেন। তিনি জানান, প্রতিদিন ‘হোম কোয়ারেন্টাইনে’ থাকা প্রবাসীদের স্বাস্থ্যের খোঁজখবর নেয়া, নতুন কেউ এলে তাকে খুঁজে বের করে ‘হোম কোয়ারেন্টাইনে’ রাখা এবং স্বাস্থ্য কমল্পেক্সে রোগীদের সেবা দেয়া একসাথে সবগুলো কাজ করা খুব কঠিন হয়ে পড়েছে। বিদেশফেরত তালিকাভুক্ত অনেককে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। তাদের খোঁজে স্বাস্থ্যকর্মীরা মাঠে কাজ করছেন। ‘করোনা রোধে একটি তালিকা নিয়ে আমরা যৌথভাবে কাজ করছি। কোয়ারেন্টিন নিশ্চিতে স্বাস্থ্যকর্মীরা তদারকি করছেন। তাছাড়া যেসব স্বাস্থ্যকর্মী করোনা রোধে মাঠে কাজ করছেন তারাও ঝুঁকিমুক্ত নন বলে জানান তিনি।”
জানা যায়, চলতি মার্চ মাসের ১ তারিখ থেকে ১৭ তারিখ পর্যন্ত এ উপজেলার বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে ৩০১ জন লোক এসেছেন। তবে গত পাঁচদিনে নতুন করে আরও কতজন দেশের বাইরে থেকে এই উপজেলায় এসেছেন তার কোন তথ্য এখনো তাদের হাতে আসেনি। এদের মধ্যে রয়েছেন প্রবাসী, বিদেশী নাগরিক ও বিদেশ ফেরত বাংলাদেশিরা। আর হোম কোয়ারেন্টিনের বাইরে থাকাদের খোঁজে মাঠে নেমেছে পুলিশ প্রশাসন। বাড়ি বাড়ি গিয়ে খোঁজ করছেন স্থানীয় স্বাস্থ্য কর্মকর্তারাও। এদিকে হোম কোয়ারেন্টাইনে থাকার নির্দেশ না মানায় গত তিন দিনে ১১ জন প্রবাসীকে বিভিন্ন অংকের টাকা জরিমানা করেছে ভ্রাম্যমাণ আদালতের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মাহমুদুর রহমান মামুন।
শ্রীমঙ্গল থানার ওসি মো.আব্দুছ ছালেক বলেন, ‘তালিকানুয়ায়ী প্রবাসীদের খোঁজে আমরা ‘হোম কোয়ারেন্টিনে’ রাখছি। এই ভাইরাস রোধে প্রতিদিন সচেতনতামূলক প্রচারণা ও মাইকিং চলছে। তবু আমাদের অনুরোধ, নিজের এবং দেশের মানুষের নিরাপত্তার স্বার্থে খুব বেশি প্রয়োজন ছাড়া ঘর থেকে বের হবেন না’।