বাংলারজমিন
করোনা আতঙ্কে দোহারে হাসপাতাল ফাঁকা
দোহার (ঢাকা) প্রতিনিধি
২৪ মার্চ ২০২০, মঙ্গলবার, ৮:০২ পূর্বাহ্ন
করোনা ভাইরাসের শঙ্কায় হাসাপাতালগুলোতে রোগীর সংখ্যা ব্যপকভাবে কমতে শুরু করেছ। ঢাকা জেলার দোহার উপজেলার ৫০ শয্যার সরকারি হাসপাতালে রোগী ভর্তি রয়েছেন মাত্র ২ জন। গতকাল সরজমিন দেখা যায়, যে সময়টাতে রোগীদের ভিড়ে হাসপাতালে পা চলা দায় থাকে, সেখানে খাঁ খাঁ করছে ৫০ শয্যার দোহার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স। পুরো হাসপাতালে মনোয়ারা বেগম (৪৩) ও শিখা রানী মালাকার (৪০) নামে দুই জন মহিলা রোগী ভর্তি রয়েছেন। রোগীর স্বজনেরা জানান, সোমবার ভোর রাতের দিকে তীব্র পেটে ব্যথা নিয়ে বাধ্য হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন মনোয়ারা বেগম। এছাড়া শিখা রানী মালাকার সোমবার বেলা এগারোটায় বমির সমস্যা নিয়ে ভর্তি হয়েছেন।
দোহার উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. মো. জসিম উদ্দিন ও আবাসিক মেডিকেল অফিসার ডা. এইচ এম আল-আমিন বলেন, করোনা আতঙ্কে গত ২/৩ তিন ধরে রোগীরা কম আসছেন হাসপাতালে। বেসরকারি ক্লিনিকগুলোতেও রোগীর সংখ্যা যে কোন সময়ের তুলনায় অনেক কম। সরকারি হাসপাতালে যারাও আসছেন তারা জরুরি বিভাগ থেকে প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়ে চলে যাচ্ছেন। তবে আমাদের চিকৎসক ও নার্সরা সেবা দেয়ার জন্য প্রস্তুত আছে।
এ বিষয়ে দোহার স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের শিশু ডাক্তার তানিয়া ইয়াসমিন বলেন, আমরা করোনাভাইরাস আতঙ্কের মধ্যেও সেবা দিয়ে যাচ্ছি। আমরা মনে করি এটা আমার দায়িত্ব ও কর্তব্য। তাই আমরা সবার সেবা নিশ্চিতে কাজ করে যাচ্ছি। এ রিপোর্ট লোখা পর্যন্ত দোহার উপজেলায় ৬১ জন বিদেশ ফেরত ব্যক্তিকে হোম কোয়ারেন্টিনে রাখা হয়েছে। এদের মধ্যে ইমামনগর এরাকার একজনকে ঢাকা আইসোলেশনে পাঠানো হয়েছে। করোনার সংক্রামক ঠেকাতে রোববার বিকেল থেকে দোহারে নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্য, ওষুধের দোকান ও মুদি দোকান ব্যাতীত সব দোকানপাট বন্ধের ঘোষনা দেন উপজেলা প্রশাসন।
দোহার উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. মো. জসিম উদ্দিন ও আবাসিক মেডিকেল অফিসার ডা. এইচ এম আল-আমিন বলেন, করোনা আতঙ্কে গত ২/৩ তিন ধরে রোগীরা কম আসছেন হাসপাতালে। বেসরকারি ক্লিনিকগুলোতেও রোগীর সংখ্যা যে কোন সময়ের তুলনায় অনেক কম। সরকারি হাসপাতালে যারাও আসছেন তারা জরুরি বিভাগ থেকে প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়ে চলে যাচ্ছেন। তবে আমাদের চিকৎসক ও নার্সরা সেবা দেয়ার জন্য প্রস্তুত আছে।
এ বিষয়ে দোহার স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের শিশু ডাক্তার তানিয়া ইয়াসমিন বলেন, আমরা করোনাভাইরাস আতঙ্কের মধ্যেও সেবা দিয়ে যাচ্ছি। আমরা মনে করি এটা আমার দায়িত্ব ও কর্তব্য। তাই আমরা সবার সেবা নিশ্চিতে কাজ করে যাচ্ছি। এ রিপোর্ট লোখা পর্যন্ত দোহার উপজেলায় ৬১ জন বিদেশ ফেরত ব্যক্তিকে হোম কোয়ারেন্টিনে রাখা হয়েছে। এদের মধ্যে ইমামনগর এরাকার একজনকে ঢাকা আইসোলেশনে পাঠানো হয়েছে। করোনার সংক্রামক ঠেকাতে রোববার বিকেল থেকে দোহারে নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্য, ওষুধের দোকান ও মুদি দোকান ব্যাতীত সব দোকানপাট বন্ধের ঘোষনা দেন উপজেলা প্রশাসন।