ষোলো আনা

করোনা মোকাবিলায় দক্ষিণ কোরিয়া

সচেতনতার প্রয়োজন ছিল শুরু থেকেই

মিজানুর রহমান, দক্ষিণ কোরিয়া থেকে ফিরে

২০২০-০৩-২০

আমি বাংলাদেশে আসি ১৬ দিন হলো। যখন আসি তখন দক্ষিণ কোরিয়ার সিউল শহরে ৩০ জন করোনায় আক্রান্ত ছিলো। এরমধ্যে ২০ জন সুস্থ হয়। তারা সবাই চীন থেকে এসেছিল। ২ জন নিয়ম না মেনে চার্চে যাওয়ায় তাদের মধ্য থেকে ভাইরাস ছড়ায়। সরকার খুবই দায়িত্বশীলভাবে দায়িত্ব পালন করে। সকল টার্মিনাল থেকে শুরু করে সবস্থানেই হ্যান্ড স্যানিটাইজার সরবরাহ করা হয়। সকলের শরীরের তাপমাত্রা পরিমাপ করা হতো। সব থেকে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়- আক্রান্ত ব্যক্তি কোথায় যাচ্ছে, কার সঙ্গে মিশছে সব খেয়াল রাখা হতো যাদের সঙ্গে মিশেছে তাদেরও কোয়ারেন্টিন করা হতো।

সেখানে শুরুর দিকে মাস্ক সংকট ছিলো। পরে বিনামূল্যে মাস্ক বিতরণ করা হয়। এতকিছুর পরেও দ্রব্যমূল্যের দাম স্বাভাবিক ছিলো। রাস্তায় জার্ম কিলিং স্প্রে করা হয় নিয়মিত। আমাদের আরো সচেতন হওয়া উচিত। যেখানে ফাস্ট ওয়ার্ল্ড দেশগুলো হিমশিম খাচ্ছে, সেখানে আমাদের দেশের আরো সচেতন হওয়া প্রয়োজন ছিলো শুরু থেকেই। এখনও সময় আছে সচেতনতার কোনো বিকল্প নেই।
Logo
প্রধান সম্পাদক মতিউর রহমান চৌধুরী
জেনিথ টাওয়ার, ৪০ কাওরান বাজার, ঢাকা-১২১৫ এবং মিডিয়া প্রিন্টার্স ১৪৯-১৫০ তেজগাঁও শিল্প এলাকা, ঢাকা-১২০৮ থেকে
মাহবুবা চৌধুরী কর্তৃক সম্পাদিত ও প্রকাশিত।
ফোন : ৫৫০-১১৭১০-৩ ফ্যাক্স : ৮১২৮৩১৩, ৫৫০১৩৪০০
ই-মেইল: [email protected]
Copyright © 2025
All rights reserved www.mzamin.com
DMCA.com Protection Status