শিক্ষাঙ্গন
বশেমুরবিপ্রবিতে ফের আমরণ অনশনে ইতিহাস বিভাগের শিক্ষার্থীরা
গোপালগঞ্জ প্রতিনিধি
৭ মার্চ ২০২০, শনিবার, ৪:৪২ পূর্বাহ্ন
গোপালগঞ্জে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে ইউজিসি’র তদন্ত কমিটি এবং প্রশাসন এর উপর আস্থা রেখে ১৫তম দিনে প্রশাসনিক ও একাডেমিক ভবনের তালা খুলে দিয়াছিলেন আন্দোলনরত ইতিহাস বিভাগের শিক্ষার্থীরা। তারা ১৫দিনের আল্টিমেটাম দেন। কিন্তু দাবি আদায় না হওয়াতে এবার তারা আমরণ অনশন শুরু করেন। এতে ৩য় বর্ষের ইন্দ্রনী বাসার এবং ২য় বর্ষের লিজান সর্দার নামক ২জন শিক্ষার্থী অসুস্থ হয়ে ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট সদর হাসপাতালে ভর্তি হন।
অন্য দিকে প্রায় ৫০ জন শিক্ষার্থী ইউজিসি ঘেরাও করে মানব বন্ধনের জন্য ঢাকা অবস্থান করছে। এবং শিক্ষার্থীরা জানান, দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত তাদের এইসব কর্মসূচী চলমান থাকবে।
উল্লেখ্য, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশন কর্তৃক ইতিহাস বিভাগের অনুমোদন নাই। ইতিহাস বিভাগটি অনুমোদিত না হলেও বর্তমানে বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাস বিভাগের ৪১৩ জন শিক্ষার্থী অধ্যায়নরত আছে। ইতিহাস বিভাগের অনুমোদনের দাবিতে গত ৬ই ফেব্রুয়ারি রাত ৯টা থেকে ইতিহাস বিভাগের শিক্ষার্থীরা প্রশাসনিক এবং একাডেমিক ভবনের প্রধান ফটকে তালা ঝুলিয়ে আন্দোলন ও অবস্থান কর্মসূচি শুরু করে। ইতিহাস বিভাগের আন্দোলনের প্রেক্ষিতে গত ১৮ই ফেব্রুয়ারি ইতিহাস বিভাগের অনুমোদনসহ বিশ্ববিদ্যালয়ের সার্বিক বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ে মঞ্জুরি কমিশন ও বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের মধ্যে বৈঠক হয়। ইতিহাস বিভাগের অনুমোদনসহ বিশ্ববিদ্যালয়ের সার্বিক সমস্যা সমাধানের জন্য ইউজিসি কর্তৃক সাত সদস্য বিশিষ্ট কমিটি গঠন করেন।
অন্য দিকে প্রায় ৫০ জন শিক্ষার্থী ইউজিসি ঘেরাও করে মানব বন্ধনের জন্য ঢাকা অবস্থান করছে। এবং শিক্ষার্থীরা জানান, দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত তাদের এইসব কর্মসূচী চলমান থাকবে।
উল্লেখ্য, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশন কর্তৃক ইতিহাস বিভাগের অনুমোদন নাই। ইতিহাস বিভাগটি অনুমোদিত না হলেও বর্তমানে বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাস বিভাগের ৪১৩ জন শিক্ষার্থী অধ্যায়নরত আছে। ইতিহাস বিভাগের অনুমোদনের দাবিতে গত ৬ই ফেব্রুয়ারি রাত ৯টা থেকে ইতিহাস বিভাগের শিক্ষার্থীরা প্রশাসনিক এবং একাডেমিক ভবনের প্রধান ফটকে তালা ঝুলিয়ে আন্দোলন ও অবস্থান কর্মসূচি শুরু করে। ইতিহাস বিভাগের আন্দোলনের প্রেক্ষিতে গত ১৮ই ফেব্রুয়ারি ইতিহাস বিভাগের অনুমোদনসহ বিশ্ববিদ্যালয়ের সার্বিক বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ে মঞ্জুরি কমিশন ও বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের মধ্যে বৈঠক হয়। ইতিহাস বিভাগের অনুমোদনসহ বিশ্ববিদ্যালয়ের সার্বিক সমস্যা সমাধানের জন্য ইউজিসি কর্তৃক সাত সদস্য বিশিষ্ট কমিটি গঠন করেন।