শিক্ষাঙ্গন
কুমিল্লায় স্কুল চলাকালীন ছাদ ধস, আহত এক
চান্দিনা (কুমিল্লা) প্রতিনিধি
২৯ ফেব্রুয়ারি ২০২০, শনিবার, ৬:১৮ পূর্বাহ্ন
কুমিল্লার দেবিদ্বারে স্কুলে ক্লাস চলাকালীন সময়ে স্কুলের ছাদ ধসে পরে নুরজাহান নামে এক ছাত্রী আহত হয়েছে। আহত নুরজাহান উপজেলার দাড়িয়াপুর সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পঞ্চম শ্রেনীর ছাত্রী।
স্কুলের প্রধান শিক্ষিকা রেবেকা সুলতানা জানান, দুপুর একটার সময় পঞ্চম শ্রেনীর ক্লাসে বাংলা ঘণ্টা চলার সময় হঠাৎ স্কুলের ছাদ ভেঙ্গে পরে নুজাহানের মাথা ফেটে যায়। তখন প্রচন্ড রক্তখড়ন হচ্ছিল। কিছুতেই রক্ত বন্ধ করতে পারছিলাম না। তখন স্থানীয় এলাকাবাসী এসে তাকে হাসপাতালে নিয়ে যায়। স্কুলের ভবনটির বেহাল অবস্থা। এই ভবটি যে কোন সময় ধসে পড়ে বড় কোন দুর্ঘটনা ঘটতে পারে। এই ভবনে আমরা আর ক্লাস নেব না।
স্কুলের সভাপতি মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল খালেক জানান, দীর্ঘদিন যাবত স্কুলটির নাজুক অবন্থা। স্কুলের নতুন ভবনের বরাদ্দ এসেছিল। পরে সেই বরাদ্দ অন্যত্র চলে যায়। এই স্কুলে কোমলমতি শিক্ষার্থীদের ক্লাস নেয়া ঠিক হবে না।
এব্যাপরে উপজেলা শিক্ষা অফিসার মোঃ আনোয়ার হোসেন মুঠো ফোনে বলেন, ঘটনাটি আমি শুনেছি। আমি ইউএনও স্যারের সাথে এব্যাপারে কথা বলেছি।
উপজেলা নির্বহী কর্মকর্তা রাকিব হাসান জানান, ঘটনাটি আমি শুনেছি। আমি খুব অসুস্থ, তাই সেখানে যাইতে পারছিনা। স্কুলের প্রধান শিক্ষিকা এবং আহত শিক্ষার্থী বাবার সঙ্গে আমার কথা হয়েছে। তার চিকিৎসার সব খরচ আমরা বহন করব। আমি এখনি একজন এটিওকে সেখান পাঠাচ্ছি।
স্কুলের প্রধান শিক্ষিকা রেবেকা সুলতানা জানান, দুপুর একটার সময় পঞ্চম শ্রেনীর ক্লাসে বাংলা ঘণ্টা চলার সময় হঠাৎ স্কুলের ছাদ ভেঙ্গে পরে নুজাহানের মাথা ফেটে যায়। তখন প্রচন্ড রক্তখড়ন হচ্ছিল। কিছুতেই রক্ত বন্ধ করতে পারছিলাম না। তখন স্থানীয় এলাকাবাসী এসে তাকে হাসপাতালে নিয়ে যায়। স্কুলের ভবনটির বেহাল অবস্থা। এই ভবটি যে কোন সময় ধসে পড়ে বড় কোন দুর্ঘটনা ঘটতে পারে। এই ভবনে আমরা আর ক্লাস নেব না।
স্কুলের সভাপতি মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল খালেক জানান, দীর্ঘদিন যাবত স্কুলটির নাজুক অবন্থা। স্কুলের নতুন ভবনের বরাদ্দ এসেছিল। পরে সেই বরাদ্দ অন্যত্র চলে যায়। এই স্কুলে কোমলমতি শিক্ষার্থীদের ক্লাস নেয়া ঠিক হবে না।
এব্যাপরে উপজেলা শিক্ষা অফিসার মোঃ আনোয়ার হোসেন মুঠো ফোনে বলেন, ঘটনাটি আমি শুনেছি। আমি ইউএনও স্যারের সাথে এব্যাপারে কথা বলেছি।
উপজেলা নির্বহী কর্মকর্তা রাকিব হাসান জানান, ঘটনাটি আমি শুনেছি। আমি খুব অসুস্থ, তাই সেখানে যাইতে পারছিনা। স্কুলের প্রধান শিক্ষিকা এবং আহত শিক্ষার্থী বাবার সঙ্গে আমার কথা হয়েছে। তার চিকিৎসার সব খরচ আমরা বহন করব। আমি এখনি একজন এটিওকে সেখান পাঠাচ্ছি।