বিশ্বজমিন
নাগরিকত্ব আইন নিয়ে বৈঠকে সংঘর্ষে মেঘালয়ে নিহত ১, কারফিউ
মানবজমিন ডেস্ক
২৯ ফেব্রুয়ারি ২০২০, শনিবার, ১২:০৪ অপরাহ্ন
মেঘালয়ে নাগরিকত্ব আইন নিয়ে এক বৈঠক চলাকালে সংঘর্ষে নিহত হয়েছেন একজন। এর ফলে সরকার শেলা এলাকায় কারফিউ জারি করেছে। আজ রাত পর্যন্ত এই কারফিউ বহাল থাকবে। এ খবর দিয়ে অনলাইন এনডিটিভি বলছে, মেঘালয়ের পূর্ব খাসি পাহাড়ে উপজাতি ও খাসি স্টুডেন্টস ইউনিয়নের (কেএসইউ) মধ্যে শুক্রবার সংঘর্ষ শুরু হয়। এতে কেএসইউয়ের একজন সদস্য নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন ৭ জন। এর ফলে ৪৮ ঘন্টার জন্য রাজ্যের রাজধানী শিলং থেকে ৯০ কিলোমিটার দূরের ওই এলাকায় মোবাইল ইন্টারনেট এবং এসএমএস সার্ভিস বন্ধ করে দিয়েছে কর্তৃপক্ষ।
এতে আরো বলা হয়েছে, বাংলাদেশ সীমান্তের কাছে অবস্থিত গ্রাম ইছামতি। কেএসইউয়ের নেতাদের মতে, শুক্রবার সেখানে সংঘর্ষে যিনি মারা গেছেন তিনি সোহরার লুরশাই হাইনিওটা। সূত্রের মধ্যে নাগরিকত্ব সংশোধন আইনের বিরোধিতা এবং মেঘালয়ে ইনার লাইন পারমিটের (আইএলপি) দাবিতে ওই বৈঠক আয়োজন করে কেএসইউ এবং আইএলপিপন্থি নাগরিক সমাজের কিছু গ্রুপ। কিন্তু এতে এক পর্যায়ে সংঘর্ষের সৃষ্টি হয়। এতে কেএসইউয়ের বেশ কয়েকজন সদস্য সহ পুলিশও আহত হয়। উত্তেজিত জনতা ভাংচুর করে গাড়ি। তবে বৈঠক চলাকালে কি নিয়ে তাদের মধ্যে সংঘর্ষ হয় তা পরিষ্কার নয়।
ওদিকে এরই মধ্যে আইএলপি বাস্তবায়নের জন্য বিধানসভা একটি প্রস্তাব পাস করেছে। তবে এ বিষয়ে এখনও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে কোন নোটিফিকেশন দেয়া হয় নি। কেএসইউ এবং অন্য উপজাতি গ্রুগগুলো এই আইএলপি বাস্তবায়নের জন্য জোর দাবি জানাচ্ছে। অন্যদিকে মেঘালয়ে নাগরিকত্ব সংশোধন আইনের বিরুদ্ধে কড়া হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেছে কেএসইউ।
এতে আরো বলা হয়েছে, বাংলাদেশ সীমান্তের কাছে অবস্থিত গ্রাম ইছামতি। কেএসইউয়ের নেতাদের মতে, শুক্রবার সেখানে সংঘর্ষে যিনি মারা গেছেন তিনি সোহরার লুরশাই হাইনিওটা। সূত্রের মধ্যে নাগরিকত্ব সংশোধন আইনের বিরোধিতা এবং মেঘালয়ে ইনার লাইন পারমিটের (আইএলপি) দাবিতে ওই বৈঠক আয়োজন করে কেএসইউ এবং আইএলপিপন্থি নাগরিক সমাজের কিছু গ্রুপ। কিন্তু এতে এক পর্যায়ে সংঘর্ষের সৃষ্টি হয়। এতে কেএসইউয়ের বেশ কয়েকজন সদস্য সহ পুলিশও আহত হয়। উত্তেজিত জনতা ভাংচুর করে গাড়ি। তবে বৈঠক চলাকালে কি নিয়ে তাদের মধ্যে সংঘর্ষ হয় তা পরিষ্কার নয়।
ওদিকে এরই মধ্যে আইএলপি বাস্তবায়নের জন্য বিধানসভা একটি প্রস্তাব পাস করেছে। তবে এ বিষয়ে এখনও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে কোন নোটিফিকেশন দেয়া হয় নি। কেএসইউ এবং অন্য উপজাতি গ্রুগগুলো এই আইএলপি বাস্তবায়নের জন্য জোর দাবি জানাচ্ছে। অন্যদিকে মেঘালয়ে নাগরিকত্ব সংশোধন আইনের বিরুদ্ধে কড়া হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেছে কেএসইউ।