অনলাইন
যৌতুক না পেয়ে পানিতে চুবিয়ে হত্যা
তালতলী (বরগুনা) প্রতিনিধি
২২ ফেব্রুয়ারি ২০২০, শনিবার, ৮:৩০ পূর্বাহ্ন
বরগুনার তালতলীতে স্ত্রীকে পানিতে চুবিয়ে হত্যার দায়ে মৃত্যু দ-প্রাপ্ত আসামী আবুল কালাম (৪৫)কে দীর্ঘদিন পলাতক থাকার পর গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। শনিবার দুপুর ১টার দিকে উপজেলার কাজিরখাল এলাকা থেকে তালতলী থানা পুলিশের সহযোগিতায় মঠবাড়িয়া থানার পুলিশের একটি টিম তাকে গ্রেপ্তার করে। গ্রেপ্তারকৃত আবুল কালাম মঠবাড়িয়া থানার বড়শৌলা এলাকার মৃত্যু আবদুল ছত্তার হাওলাদারের ছেলে।
তালতলী থানার ওসি তদন্ত ফরিদুল ইসলাম জানান, ২০১৫ সালে পিরোজপুর জেলার মঠবাবাড়িয়া থানার বড়শৌলা এলাকার আবুল কালাম যৌতুকের দাবিতে পারিবারিক কলহের জের ধরে স্ত্রী জেসমিন বেগমকে নিজ বাড়ীর পুকুরের পানিতে চুবিয়ে হত্যা করেন। এ ঘটনায় জেসমিন বেগমের ভাই দুলাল হাওলাদার মঠবাড়িয়া থানায় আবুল কালামকে আসামি করে একটি হত্যা মামলা করেন।
পরে তৎকালীন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ২০১৫ সালে আবুল কালামকে অভিযুক্ত করে আদালতে অভিযোগপত্র (চার্জশিট) দাখিল করেন। পরে মামলার সাক্ষীদের সাক্ষ্য গ্রহণ শেষে ২০১৯ সালের ৩১শে অক্টোবর পিরোজপুরের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আদালতের বিচারক মামলার প্রধান আসামী আবুল কালামকে মৃত্যুদ- ও এক লাখ টাকা জরিমানা রায় প্রদান করেন।
তিনি আরও জানান, আদালতের রায়ের পরে তালতলী উপজেলায় এসে পরিচয় গোপন করে একটি বিয়ে করে কাজিরখাল এলাকায় বসবাস শুরু করেন আবুল কালাম। তার নামে মঠবাড়িয়া থানা ডাকাতিসহ দুটি মামলা রয়েছে।
পরে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে তালতলী থানার সহযোগিতায় মঠবাড়িয়া থানার সহকারী উপ-পরিদর্শক (এএসআই) মাহবুবুর রহমান ও কনেস্টবল আবু জাফর সিভিল পোশাকে অভিযান চালিয়ে মৃত্যুদ-প্রাপ্ত পলাতক আসামি আবুল কালাম হাওলাদারকে কাজিরখাল গ্রামের নিজ বাড়ী থেকে গ্রেপ্তার করে।
তালতলী থানার ওসি তদন্ত ফরিদুল ইসলাম জানান, ২০১৫ সালে পিরোজপুর জেলার মঠবাবাড়িয়া থানার বড়শৌলা এলাকার আবুল কালাম যৌতুকের দাবিতে পারিবারিক কলহের জের ধরে স্ত্রী জেসমিন বেগমকে নিজ বাড়ীর পুকুরের পানিতে চুবিয়ে হত্যা করেন। এ ঘটনায় জেসমিন বেগমের ভাই দুলাল হাওলাদার মঠবাড়িয়া থানায় আবুল কালামকে আসামি করে একটি হত্যা মামলা করেন।
পরে তৎকালীন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ২০১৫ সালে আবুল কালামকে অভিযুক্ত করে আদালতে অভিযোগপত্র (চার্জশিট) দাখিল করেন। পরে মামলার সাক্ষীদের সাক্ষ্য গ্রহণ শেষে ২০১৯ সালের ৩১শে অক্টোবর পিরোজপুরের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আদালতের বিচারক মামলার প্রধান আসামী আবুল কালামকে মৃত্যুদ- ও এক লাখ টাকা জরিমানা রায় প্রদান করেন।
তিনি আরও জানান, আদালতের রায়ের পরে তালতলী উপজেলায় এসে পরিচয় গোপন করে একটি বিয়ে করে কাজিরখাল এলাকায় বসবাস শুরু করেন আবুল কালাম। তার নামে মঠবাড়িয়া থানা ডাকাতিসহ দুটি মামলা রয়েছে।
পরে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে তালতলী থানার সহযোগিতায় মঠবাড়িয়া থানার সহকারী উপ-পরিদর্শক (এএসআই) মাহবুবুর রহমান ও কনেস্টবল আবু জাফর সিভিল পোশাকে অভিযান চালিয়ে মৃত্যুদ-প্রাপ্ত পলাতক আসামি আবুল কালাম হাওলাদারকে কাজিরখাল গ্রামের নিজ বাড়ী থেকে গ্রেপ্তার করে।