অনলাইন
মোবাইল টাওয়ার রেডিয়েশনে ক্ষতিকর কিছু পায়নি বিটিআরসি
স্টাফ রিপোর্টার
১৭ ফেব্রুয়ারি ২০২০, সোমবার, ৪:৫০ পূর্বাহ্ন
মোবাইল টাওয়ার থেকে রেডিয়েশন মাত্রা জরিপ করে মানবদেহ ও পরিবেশের জন্য ক্ষতিকারক কোনো উপাদান পায়নি টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রক সংস্থা- বিটিআরসি। আজ সোমবার রাজধানীর সোনারগাঁও হোটেলে রেডিয়েশনের মানদণ্ড ও সাম্প্রতিক জরিপ শীর্ষক এক আলোচনায় সংস্থাটি এ তথ্য জানায়।
বিটিআরসির স্পেকট্রাম বিভাগের কমিশনার মো. আমিনুল হাসান জানান, টাওয়ার রেডিয়েশন আন্তর্জাতিক ও বিটিআরসির বেঁধে দেয়া মানদণ্ডের অনেক নিচে আছে। এ নিয়ে আতঙ্কিত হওয়ার কোনো কারণ নেই বলেও তিনি আশ্বস্ত করেন।
কমিশনার আমিনুল হাসান বলেন, টাওয়ারের রেডিয়েশনের ফল অত্যন্ত সন্তোষজনক পাওয়া গেছে যা আমরা নিয়মিতভাবে বিটিআরসির ওয়েবসাইটে প্রকাশ করি। আপনি যদি ভবিষ্যতে আরো উন্নততর সেবা পেতে চান তাহলে আরো বেশি মোবাইল সাইট স্থাপনের বিকল্প নেই।
তিনি আরো বলেন, টাওয়ার রেডিয়েশন নিয়ে নানা রকম বিভ্রান্তি আছে, এটা ভিত্তিহীন। আমরা সরকারি, বেসরকারি সংস্থা বা ভবন মালিকদের কাছে নিশ্চিত করছি যে আপনারা ভয় পাবেন না।
মূল প্রবন্ধ উপস্থাপনে বিটিআরসির ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড অপারেশন্স বিভাগের উপপরিচালক শামসুজ্জোহা বলেন, রেডিয়েশন দুই প্রকার- আয়োনাইজিং এবং নন-আয়োনাইজিং। এর মধ্যে আয়োনাইজিং রেডিয়েশন স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর যেমন পারমাণবিক বর্জ্য, সূর্যের আল্ট্রা ভায়োলেট রে, গামা-রে কিংবা এক্স-রে। এগুলো শরীরের মধ্যে ডিএনএ পর্যায়ে পরিবর্তন আনতে সক্ষম।
বুয়েটের অধ্যাপক সত্য প্রসাদ মজুমদার বলেন, বিটিআরসি সারাদেশে মোবাইল টাওয়ার রেডিয়েশন নিয়ে জরিপ করছে এবং দেশে রেডিয়েশনের লেভেল আন্তর্জাতিক মানদণ্ডের অনেক নিচে আছে, এটা খুবই সন্তোষজনক ব্যাপার। টাওয়ার নিয়ে যে বিভ্রান্তি আছে তা দূর হওয়া দরকার। কারণ আমাদের প্রযুক্তি নিয়েই এগিয়ে যেতে হবে। এটা নিয়ে ভয় পাওয়ার কিছু নেই।
বিটিআরসির উদ্যোগে ও অ্যামটবের আয়োজনে এই আলোচনায় আরো অংশ নেন স্পেকট্রাম বিভাগের মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এম শহিদুল আলম, হুয়াওয়ে টেকনলজিস (বাংলাদেশ)-এর মার্কেটিং বিভাগের পরিচালক এস এম নাজমুল হাসান।
বিটিআরসির স্পেকট্রাম বিভাগের কমিশনার মো. আমিনুল হাসান জানান, টাওয়ার রেডিয়েশন আন্তর্জাতিক ও বিটিআরসির বেঁধে দেয়া মানদণ্ডের অনেক নিচে আছে। এ নিয়ে আতঙ্কিত হওয়ার কোনো কারণ নেই বলেও তিনি আশ্বস্ত করেন।
কমিশনার আমিনুল হাসান বলেন, টাওয়ারের রেডিয়েশনের ফল অত্যন্ত সন্তোষজনক পাওয়া গেছে যা আমরা নিয়মিতভাবে বিটিআরসির ওয়েবসাইটে প্রকাশ করি। আপনি যদি ভবিষ্যতে আরো উন্নততর সেবা পেতে চান তাহলে আরো বেশি মোবাইল সাইট স্থাপনের বিকল্প নেই।
তিনি আরো বলেন, টাওয়ার রেডিয়েশন নিয়ে নানা রকম বিভ্রান্তি আছে, এটা ভিত্তিহীন। আমরা সরকারি, বেসরকারি সংস্থা বা ভবন মালিকদের কাছে নিশ্চিত করছি যে আপনারা ভয় পাবেন না।
মূল প্রবন্ধ উপস্থাপনে বিটিআরসির ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড অপারেশন্স বিভাগের উপপরিচালক শামসুজ্জোহা বলেন, রেডিয়েশন দুই প্রকার- আয়োনাইজিং এবং নন-আয়োনাইজিং। এর মধ্যে আয়োনাইজিং রেডিয়েশন স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর যেমন পারমাণবিক বর্জ্য, সূর্যের আল্ট্রা ভায়োলেট রে, গামা-রে কিংবা এক্স-রে। এগুলো শরীরের মধ্যে ডিএনএ পর্যায়ে পরিবর্তন আনতে সক্ষম।
বুয়েটের অধ্যাপক সত্য প্রসাদ মজুমদার বলেন, বিটিআরসি সারাদেশে মোবাইল টাওয়ার রেডিয়েশন নিয়ে জরিপ করছে এবং দেশে রেডিয়েশনের লেভেল আন্তর্জাতিক মানদণ্ডের অনেক নিচে আছে, এটা খুবই সন্তোষজনক ব্যাপার। টাওয়ার নিয়ে যে বিভ্রান্তি আছে তা দূর হওয়া দরকার। কারণ আমাদের প্রযুক্তি নিয়েই এগিয়ে যেতে হবে। এটা নিয়ে ভয় পাওয়ার কিছু নেই।
বিটিআরসির উদ্যোগে ও অ্যামটবের আয়োজনে এই আলোচনায় আরো অংশ নেন স্পেকট্রাম বিভাগের মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এম শহিদুল আলম, হুয়াওয়ে টেকনলজিস (বাংলাদেশ)-এর মার্কেটিং বিভাগের পরিচালক এস এম নাজমুল হাসান।