দেশ বিদেশ
দেশে বছরে ২ লাখ নতুন ক্যানসার রোগী শনাক্ত হচ্ছে
স্টাফ রিপোর্টার
১৭ ফেব্রুয়ারি ২০২০, সোমবার, ৯:০৭ পূর্বাহ্ন
বাংলাদেশে বর্তমানে প্রায় ১৩ থেকে ১৫ লাখ ক্যানসার রোগী রয়েছে। বছরে প্রায় ২ লাখ নতুন ক্যানসার রোগী ধরা পড়ছে। বৈশ্বিক পরিবর্তন, জীবন যাপন পদ্ধতি, বায়োহ্যাজার্ডস ইত্যাদি কারণে বিশ্বে ক্যানসার রোগীর সংখ্যা দিন দিন বেড়েই চলছে। গতকাল রাজধানীর বাগিচা হোটেলে বিভিন্ন মিডিয়ার সাংবাদিকদের সঙ্গে বিশ্ব ক্যানসার দিবস উপলক্ষে এক মতবিনিময় সভায় বিশেষজ্ঞরা এই তথ্য জানিয়েছেন। দিগন্ত মেমোরিয়াল ক্যানসারর ফাউন্ডেশন এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছে। মতবিনিময় সভায় উপস্থিত ছিলেন বিশিষ্ট সার্জিক্যাল ইউরোঅনকোলজিষ্ট ইনসাফ বারাকাহ কিডনী হাসপাতালের ব্যবস্থাপনা পরিচালক অধ্যাপক ডা. এম ফখরুল ইসলাম, ফাউন্ডেশনের পরিচালক অধাপক ডা. মো. নওফের ইসলাম, ফাউন্ডেশন ভাইসচেয়ারম্যান অধ্যাপক ডা. এএসকিউএম সাদেক, ফরিদা ইয়াসমিন কনা, মো, আলতাফ হোসেন প্রমুখ।
চিকিৎসকরা জানান, বিভিন্ন উৎস থেকে পাওয়া তথ্য মতে প্রতি বছর বিশ্বে ৯ দশমিক ৬ মিলিয়ন মানুষ ক্যানসারে মৃত্যুবরণ করছে। ক্যানসারকে মৃত্যুর দ্বিতীয় কারণ হিসেবে চি?হ্িনত করা হচ্ছে। প্রায় ৭০ ভাগ ক্যানসার নিম্ন মধ্যবিত্ত থেকে মধ্যবিত্ত শ্রেণীর মধ্যে পাওয়া যাচ্ছে। সারা বিশ্বে বৎসরে প্রায় ১ দশশিক ১৬ ট্রিলিয়ন ডলার ক্যানসারের জন্য ব্যয় হচ্ছে। কিন্তু বিভিন্ন ক্যানসারের এক তৃতীয়াংশ প্রতিরোধযোগ্য। উপযুক্ত প্রতিরোধ ব্যবস্থা প্রাথমিক পর্যয়ে রোগ নির্ণয় এবং উপযুক্ত চিকিৎসার মাধ্যম ৩ দশমিক ৭ মিলিয়ন ক্যানসার প্রতিরোধ করা সম্ভব। বিভিন্ন তথ্য মোতাবেক বাংলাদেশে বর্তমানে প্রায় ১৩ থেকে ১৫ লাখ ক্যানসার রোগী আছে এবং বছরে প্রায় ২ লাখ নতুন ক্যানসার রোগী শনাক্ত হচ্ছে।
দিগন্ত মেমোরিয়াল ক্যানসার ফাউন্ডেশনের পরিচালক অধাপক ডা. মো. নওফের ইসলাম জানান, সামাজিক দায় থেকে আমরা প্রতিষ্ঠা করেছিলাম দিগন্ত মেমোরিয়াল ক্যানসার ফাউন্ডেশন। যে সকল রোগী ঢাকায় এসে টাকার অভাবে চিকিৎসা নিতে পারেনা তাদের আমরা নামমাত্র মূল্যে রোগী ও রোগীর স্বজন সহ থাকা ও খাওয়ার ব্যবস্থা করে থাকি এবং রেডিও বা ক্যামো থেরাপী দেয়ার জন্য এম্বুলেন্স এ করে আনা নেয়ার ব্যবস্থা করে থাকি। যদি কোন রোগী উক্ত টাকাও দিতে না পারে তবে আমরা সম্পুর্ণ বিনামূল্যে রোগীকে সার্ভিস দিয়ে থাকি। আমাদের এই সেবা সম্পর্কে অনেকেই জানেনা তাই আপনাদের লিখনির মাধ্যমে অনেকেই জানতে পারবে এবং আমাদের সেবা নিতে পারবেন।
দিগন্ত মেমোরিয়াল ক্যানসার ফাউন্ডেশনের পরিচালক অধ্যাপক ডা. এম ফখরুল ইসলাম মতবিনিময় সভায় ক্যানসারের ঝুকিঁ প্রসঙ্গে তামাককে বেশি দায়ী করেন। কিছু ক্যানসার বংশগতভাবে হয়। যেমন-স্তন ক্যান্সার। আর শতকরা ৯০ ভাগ ক্যানসারের জন্য দায়ী দেশের পরিবেশ। পরিবেশের মধ্যে ভাগ করে বললে বলা যায় কিছু রাসায়নিক পদার্থের কথা। বিশেষ করে তামাক থেকে অর্ধেকের বেশি ক্যানসার হয়। সেটা ধূয়াযুক্ত বা ধূয়ামুক্ত যে ধরনের তামাকেই হোক না কেন। ফুসফুসের ক্যানসারের ৮৫ থেকে ৯০ ভাগই তামাক তথা ধূমপানের কারণে। তাই সবার আগে তামাকের ঝুঁকিঁটা আমাদের হ্রাস করতে হবে। প্রাথমিক অবস্থায় ক্যানসার চিকিৎসার উপর গুরুত্ব দিতে হবে। প্রাথমিক অবস্থায় চিকিৎসার মাধ্যমে ক্যানসার রোগী পুনরায় স্বাভাবিক জীবনে ফিরে আসতে পারে। বাংলাদেশে সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালগুলোতে ক্যানসারের চিকিৎসার ব্যবস্থা থাকলেও তা মূলত রাজধানীকেন্দ্রীকই রয়ে গেছে। ক্যানসার রোগীদের কাছে চিকিৎসা সুবিধা নিতে চিকিৎসা ব্যবস্থা বিকেন্দ্রীকরণের পরামর্শ বিশেষজ্ঞদের।
চিকিৎসকরা জানান, বিভিন্ন উৎস থেকে পাওয়া তথ্য মতে প্রতি বছর বিশ্বে ৯ দশমিক ৬ মিলিয়ন মানুষ ক্যানসারে মৃত্যুবরণ করছে। ক্যানসারকে মৃত্যুর দ্বিতীয় কারণ হিসেবে চি?হ্িনত করা হচ্ছে। প্রায় ৭০ ভাগ ক্যানসার নিম্ন মধ্যবিত্ত থেকে মধ্যবিত্ত শ্রেণীর মধ্যে পাওয়া যাচ্ছে। সারা বিশ্বে বৎসরে প্রায় ১ দশশিক ১৬ ট্রিলিয়ন ডলার ক্যানসারের জন্য ব্যয় হচ্ছে। কিন্তু বিভিন্ন ক্যানসারের এক তৃতীয়াংশ প্রতিরোধযোগ্য। উপযুক্ত প্রতিরোধ ব্যবস্থা প্রাথমিক পর্যয়ে রোগ নির্ণয় এবং উপযুক্ত চিকিৎসার মাধ্যম ৩ দশমিক ৭ মিলিয়ন ক্যানসার প্রতিরোধ করা সম্ভব। বিভিন্ন তথ্য মোতাবেক বাংলাদেশে বর্তমানে প্রায় ১৩ থেকে ১৫ লাখ ক্যানসার রোগী আছে এবং বছরে প্রায় ২ লাখ নতুন ক্যানসার রোগী শনাক্ত হচ্ছে।
দিগন্ত মেমোরিয়াল ক্যানসার ফাউন্ডেশনের পরিচালক অধাপক ডা. মো. নওফের ইসলাম জানান, সামাজিক দায় থেকে আমরা প্রতিষ্ঠা করেছিলাম দিগন্ত মেমোরিয়াল ক্যানসার ফাউন্ডেশন। যে সকল রোগী ঢাকায় এসে টাকার অভাবে চিকিৎসা নিতে পারেনা তাদের আমরা নামমাত্র মূল্যে রোগী ও রোগীর স্বজন সহ থাকা ও খাওয়ার ব্যবস্থা করে থাকি এবং রেডিও বা ক্যামো থেরাপী দেয়ার জন্য এম্বুলেন্স এ করে আনা নেয়ার ব্যবস্থা করে থাকি। যদি কোন রোগী উক্ত টাকাও দিতে না পারে তবে আমরা সম্পুর্ণ বিনামূল্যে রোগীকে সার্ভিস দিয়ে থাকি। আমাদের এই সেবা সম্পর্কে অনেকেই জানেনা তাই আপনাদের লিখনির মাধ্যমে অনেকেই জানতে পারবে এবং আমাদের সেবা নিতে পারবেন।
দিগন্ত মেমোরিয়াল ক্যানসার ফাউন্ডেশনের পরিচালক অধ্যাপক ডা. এম ফখরুল ইসলাম মতবিনিময় সভায় ক্যানসারের ঝুকিঁ প্রসঙ্গে তামাককে বেশি দায়ী করেন। কিছু ক্যানসার বংশগতভাবে হয়। যেমন-স্তন ক্যান্সার। আর শতকরা ৯০ ভাগ ক্যানসারের জন্য দায়ী দেশের পরিবেশ। পরিবেশের মধ্যে ভাগ করে বললে বলা যায় কিছু রাসায়নিক পদার্থের কথা। বিশেষ করে তামাক থেকে অর্ধেকের বেশি ক্যানসার হয়। সেটা ধূয়াযুক্ত বা ধূয়ামুক্ত যে ধরনের তামাকেই হোক না কেন। ফুসফুসের ক্যানসারের ৮৫ থেকে ৯০ ভাগই তামাক তথা ধূমপানের কারণে। তাই সবার আগে তামাকের ঝুঁকিঁটা আমাদের হ্রাস করতে হবে। প্রাথমিক অবস্থায় ক্যানসার চিকিৎসার উপর গুরুত্ব দিতে হবে। প্রাথমিক অবস্থায় চিকিৎসার মাধ্যমে ক্যানসার রোগী পুনরায় স্বাভাবিক জীবনে ফিরে আসতে পারে। বাংলাদেশে সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালগুলোতে ক্যানসারের চিকিৎসার ব্যবস্থা থাকলেও তা মূলত রাজধানীকেন্দ্রীকই রয়ে গেছে। ক্যানসার রোগীদের কাছে চিকিৎসা সুবিধা নিতে চিকিৎসা ব্যবস্থা বিকেন্দ্রীকরণের পরামর্শ বিশেষজ্ঞদের।