খেলা
বঙ্গবন্ধু জাতীয় চ্যাম্পিয়নশিপের চূড়ান্ত পর্ব মার্চে
স্পোর্টস রিপোর্টার
১৭ ফেব্রুয়ারি ২০২০, সোমবার, ৮:৫৬ পূর্বাহ্ন
মার্চের প্রথম সপ্তাহে শুরু হবে বঙ্গবন্ধু জাতীয় ফুটবল চ্যাম্পিয়নশিপের চূড়ান্ত পর্ব। গতকাল টুর্নামেন্টের সাংগঠনিক কমিটির সভায় এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। কমিটির চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় উপস্থিত ছিলেন বাফুফের সভাপতি কাজী মো. সালাউদ্দিন।
দীর্ঘ ১৩ বছর গত জানুয়ারিতে শুরু হয় বঙ্গবন্ধু জাতীয় ফুটবল চ্যাম্পিয়নশিপ। প্রাথমিক পর্বে অংশ নিয়েছে ৬৩ জেলা। প্রথমিক পর্ব ও সেবা বিভাগ মিলিয়ে মার্চের প্রথম সপ্তাহে ১০টি দল চূড়ান্ত পর্বে খেলার অপেক্ষায়। কুমিল্লা, নেত্রকোণা, কক্সবাজার, পাবনা, রংপুর, খুলনা, সাতক্ষীরা, সিলেট, বিকেএসপি ও সেনাবাহিনী দুই গ্রুপে ভাগ হয়ে লড়বে। দুই গ্রুপ থেকে শীর্ষ চার দল খেলবে সেমিফাইনাল। বিজয়ী দুই দল লড়বে শিরোপার জন্য। প্রতিযোগিতায় ৬৩টি জেলাদল অংশগ্রহণ করেছে। শুধু কিশোরগঞ্জ ডিএফএতে কমিটি না থাকার কারণে তারা অংশ নিতে পারেনি। এরমধ্যে একটি বিব্রতকর ঘটনাও আছে। ঝিনাইদহ ও খুলনা জেলার মধ্যে ভুল বোঝাবুঝির কারণে দুই জেলা ম্যাচের দিনে ছিল দুই ভেন্যুতে! পরে খুলনা জেলাকে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়েছে। প্রতযোগিতা আয়োজন নিয়ে অবশ্য সন্তুষ্ট সাংগঠনিক কমিটির চেয়ারম্যান হারুনুর রশীদ। গতকাল কমিটির সভাশেষে বলেন, ‘ফুটবলকে দেশব্যাপী চাঙা করার জন্যই এই আয়োজন। আমরা বিভিন্ন জায়গায় ভালো সাড়া পেয়েছি। ভালো দর্শকও হয়েছে। ঝিনাইদহ ও খুলনার মধ্যে ম্যাচ নিয়ে শুধু সমস্যা হয়েছিল। বাকি সব জেলাই খেলেছে। এখন চূড়ান্ত পর্ব আরও ভালোভাবে আয়োজনের চেষ্টা চলছে।’
দীর্ঘ ১৩ বছর গত জানুয়ারিতে শুরু হয় বঙ্গবন্ধু জাতীয় ফুটবল চ্যাম্পিয়নশিপ। প্রাথমিক পর্বে অংশ নিয়েছে ৬৩ জেলা। প্রথমিক পর্ব ও সেবা বিভাগ মিলিয়ে মার্চের প্রথম সপ্তাহে ১০টি দল চূড়ান্ত পর্বে খেলার অপেক্ষায়। কুমিল্লা, নেত্রকোণা, কক্সবাজার, পাবনা, রংপুর, খুলনা, সাতক্ষীরা, সিলেট, বিকেএসপি ও সেনাবাহিনী দুই গ্রুপে ভাগ হয়ে লড়বে। দুই গ্রুপ থেকে শীর্ষ চার দল খেলবে সেমিফাইনাল। বিজয়ী দুই দল লড়বে শিরোপার জন্য। প্রতিযোগিতায় ৬৩টি জেলাদল অংশগ্রহণ করেছে। শুধু কিশোরগঞ্জ ডিএফএতে কমিটি না থাকার কারণে তারা অংশ নিতে পারেনি। এরমধ্যে একটি বিব্রতকর ঘটনাও আছে। ঝিনাইদহ ও খুলনা জেলার মধ্যে ভুল বোঝাবুঝির কারণে দুই জেলা ম্যাচের দিনে ছিল দুই ভেন্যুতে! পরে খুলনা জেলাকে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়েছে। প্রতযোগিতা আয়োজন নিয়ে অবশ্য সন্তুষ্ট সাংগঠনিক কমিটির চেয়ারম্যান হারুনুর রশীদ। গতকাল কমিটির সভাশেষে বলেন, ‘ফুটবলকে দেশব্যাপী চাঙা করার জন্যই এই আয়োজন। আমরা বিভিন্ন জায়গায় ভালো সাড়া পেয়েছি। ভালো দর্শকও হয়েছে। ঝিনাইদহ ও খুলনার মধ্যে ম্যাচ নিয়ে শুধু সমস্যা হয়েছিল। বাকি সব জেলাই খেলেছে। এখন চূড়ান্ত পর্ব আরও ভালোভাবে আয়োজনের চেষ্টা চলছে।’