খেলা
ম্যান সিটির শাস্তির নেপথ্যে হ্যাকার পিন্টো
স্পোর্টস ডেস্ক
১৭ ফেব্রুয়ারি ২০২০, সোমবার, ৮:৫৫ পূর্বাহ্ন
ইউরোপিয়ান ফুটবলে দুই বছরের জন্য নিষিদ্ধ হয়েছে ম্যানচেস্টার সিটি। সঙ্গে ৩০ মিলিয়ন ইউরো জরিমানাও করা হয়েছে তাদের। আর্থিক অনিয়মের অভিযোগে সিটিকে এ নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে ইউরোপিয়ান ফুটবলের সর্বোচ্চ নিয়ন্ত্রক সংস্থা উয়েফা। ব্রিটিশ দৈনিক দ্য সান জানায়, সিটিজেনদের বিরুদ্ধে ফিনান্সিয়াল ফেয়ার প্লের (এফএফপি) নিয়ম ভঙ্গ করার যে সত্যতা মিলেছে সেটা উয়েফা তদন্ত করে বের করেছে তা নয়। সিটির কর্মকর্তাদের গোপন নথি ফাঁস করা এক পর্তুগিজ হ্যাকারের মাধ্যমে বেরিয়ে আসে ক্লাবের আর্থিক অসঙ্গতি। ২০১৫ থেকে ২০১৮ পর্যন্ত আলোচিত ওয়েবসাইট ‘ফুটবল লিকস’-এর পর্তুগিজ হ্যাকার রুই পিন্টো সিটির কমকর্তাদের ব্যাক্তিগত ই-মেইল হ্যাক করে হাতিয়ে নেন অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য।
তিনবছর ধরে সিটির উচ্চপদস্থ কর্তাদের প্রায় ৭০ মিলিয়ন এবং ৩.৪ টেরাবাইটের মত গোপন তথ্য চুরি করেন হাঙ্গেরিতে বসবাস করা ৩১ বছর বয়সী এই হ্যাকার। সেগুলো তিনি তুলে দেন ইউরোপের পেশাদার ফুটবলের আর্থিক অনিয়ম নিয়ে ধারাবাহিক প্রতিবেদন প্রকাশ করা জার্মান ম্যাগাজিন ডার স্পিগেলের হাতে। ছদ্মনাম ব্যবহার করা এই হ্যাকার গোপন নথি চুরি করার অপরাধে গতবছরের মার্চ থেকে জেল হাজতে বন্দি। যদিও তিনি অনিয়মের তথ্য ফাঁস করে বিভিন্ন মহলে প্রশংসিত হন। প্রায় একবছর আগে পিন্টোকে হাঙ্গেরি থেকে পর্তুগালে নিয়ে আসা হয়। লিসবনের একটি আদালতে বিচারের অপেক্ষায় রয়েছেন তিনি। জালিয়াতি, হ্যাকিংসহ মোট ৯০টি আলাদা অপরাধে বিচার হবে তার।
এত সময় জেলে বন্দি থাকলেও উয়েফা ম্যানসিটিকে নিষিদ্ধ করার পর আবারো আলোচনায় রুই পিন্টো। ফুটবলপ্রেমীরা ‘হ্যাশট্যাগ ফ্রি পিন্টো’ লিখে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রচারণা চালাচ্ছেন। স্টেডিয়ামে রুই পিন্টোর মুক্তির দাবিতে ব্যানারও প্রদর্শন করেছে বরুশিয়া ডর্টমুন্ডের সমর্থকরা।
তিনবছর ধরে সিটির উচ্চপদস্থ কর্তাদের প্রায় ৭০ মিলিয়ন এবং ৩.৪ টেরাবাইটের মত গোপন তথ্য চুরি করেন হাঙ্গেরিতে বসবাস করা ৩১ বছর বয়সী এই হ্যাকার। সেগুলো তিনি তুলে দেন ইউরোপের পেশাদার ফুটবলের আর্থিক অনিয়ম নিয়ে ধারাবাহিক প্রতিবেদন প্রকাশ করা জার্মান ম্যাগাজিন ডার স্পিগেলের হাতে। ছদ্মনাম ব্যবহার করা এই হ্যাকার গোপন নথি চুরি করার অপরাধে গতবছরের মার্চ থেকে জেল হাজতে বন্দি। যদিও তিনি অনিয়মের তথ্য ফাঁস করে বিভিন্ন মহলে প্রশংসিত হন। প্রায় একবছর আগে পিন্টোকে হাঙ্গেরি থেকে পর্তুগালে নিয়ে আসা হয়। লিসবনের একটি আদালতে বিচারের অপেক্ষায় রয়েছেন তিনি। জালিয়াতি, হ্যাকিংসহ মোট ৯০টি আলাদা অপরাধে বিচার হবে তার।
এত সময় জেলে বন্দি থাকলেও উয়েফা ম্যানসিটিকে নিষিদ্ধ করার পর আবারো আলোচনায় রুই পিন্টো। ফুটবলপ্রেমীরা ‘হ্যাশট্যাগ ফ্রি পিন্টো’ লিখে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রচারণা চালাচ্ছেন। স্টেডিয়ামে রুই পিন্টোর মুক্তির দাবিতে ব্যানারও প্রদর্শন করেছে বরুশিয়া ডর্টমুন্ডের সমর্থকরা।