বাংলারজমিন
ত্রিভুজ প্রেমের বলি বাবলু
পিরোজপুর প্রতিনিধি
১৭ ফেব্রুয়ারি ২০২০, সোমবার, ৮:৪৫ পূর্বাহ্ন
পিরোজপুরের নাজিরপুরে ত্রিভুজ প্রেমের কারণে খুন হয়েছে বাগেরহাট সদর উপজেলার হালিশহর এলাকার বাসুদেব মন্ডলের ছেলে বাবলু মণ্ডল (২১)। রবিবার পিরোজপুর আদালতে গ্রেপ্তারকৃত গোপাল মণ্ডল (২০) তার জবানবন্দিতে এমন তথ্য দিয়েছেন।
জানা গেছে, পিরোজপুরের নাজিরপুর উপজেলার পশ্চিম চর বানিয়ারী গ্রামে ভগ্নিপতি মহানন্দ মধুর বাড়ীতে বেড়াতে এসে গত ৬ ফেব্রুয়ারী নিখোঁজ হয় বাবলু মণ্ডল। নিখোঁজের ৩ দিন পর ওই গ্রামের সমীর মণ্ডলের মাছের ঘেরের পাশে হোগল ক্ষেত থেকে তার মরদেহ উদ্ধার করে নাজিরপুর থানা পুলিশ। এ ঘটনায় গত ৯ই ফেব্রুয়ারি নাজিরপুর থানায় অজ্ঞাতনামা আসামীদের নামে একটি হত্যা মামলা রুজু হয়। ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই) ১১ই ফেব্রুয়ারি মামলা তদন্তের দায়িত্ব গ্রহণ করে মাত্র ৩ দিনের মধ্যে ওই ক্লুলেস হত্যা মামলার আসামী গ্রেফতারসহ হত্যার রহস্য উদঘাটন, হত্যাকাণ্ডে ব্যবহৃত আলামত উদ্ধার করেছে পুলিশ। ১৪ই ফেব্রুয়ারী রাজধানীর শাহবাগ এলাকা থেকে গ্রেপ্তারের পর বাবলু মণ্ডলের একমাত্র খুনি গোপাল মণ্ডল শনিবার বিকেলে পিরোজপুরের সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিষ্ট্রেট পল্লবেশ কুণ্ডুর আদালতে খুনের দায় স্বীকার করে জবাববন্দি দিয়েছে বলে জানিয়েছেন পিবিআই পিরোজপুরের পুলিশ পরিদর্শক মো. মাহমুদুর রহমান। পিবিআই পুলিশ পরিদর্শক মো. মাহমুদুর রহমান জানান, ত্রিভুজ প্রেমের কারণে মুঠোফোনে নাজিরপুর উপজেলার পশ্চিম চর বানিয়ারী এলাকায় ডেকে নিয়ে বাবলু মন্ডলকে লাঠি দিয়ে মাথায় আঘাত করে এবং কেচি (সিজার) দিয়ে বুকে আঘাত করে হত্যা করে তার বন্ধু গোপাল মণ্ডল বাগেরহাটের চিতলমারী উপজেলার চরবানিয়ারী বাওয়ালীপাড়া গ্রামের গোলক মণ্ডলের ছেলে। এ ঘটনায় অজ্ঞাতনামা আসামীদের বিরুদ্ধে ৯ ফেব্রুয়ারি নাজিরপুর থানায় একটি হত্যা মামলা রুজু হয়। মামলাটির তদন্তের দায়িত্ব পিবিআইকে দেয়া হলে পিবিআই পিরোজপুরের পুলিশ পরিদর্শক মাহমুদুর রহমানের নেতৃত্বে পিবিআই’র একটি টিম তথ্য প্রযুক্তি ব্যবহার করে ১৪ ফেব্রুয়ারি রাতে রাজধানীর শাহবাগ এলাকা থেকে গোপাল মন্ডলকে প্রেপ্তার করে। পিবিআই’র প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে সে খুনের ঘটনায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করে এবং প্রেমের কারণে সে বাবলু মন্ডলকে হত্যা করেছে বলে জানায়।
জানা গেছে, পিরোজপুরের নাজিরপুর উপজেলার পশ্চিম চর বানিয়ারী গ্রামে ভগ্নিপতি মহানন্দ মধুর বাড়ীতে বেড়াতে এসে গত ৬ ফেব্রুয়ারী নিখোঁজ হয় বাবলু মণ্ডল। নিখোঁজের ৩ দিন পর ওই গ্রামের সমীর মণ্ডলের মাছের ঘেরের পাশে হোগল ক্ষেত থেকে তার মরদেহ উদ্ধার করে নাজিরপুর থানা পুলিশ। এ ঘটনায় গত ৯ই ফেব্রুয়ারি নাজিরপুর থানায় অজ্ঞাতনামা আসামীদের নামে একটি হত্যা মামলা রুজু হয়। ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই) ১১ই ফেব্রুয়ারি মামলা তদন্তের দায়িত্ব গ্রহণ করে মাত্র ৩ দিনের মধ্যে ওই ক্লুলেস হত্যা মামলার আসামী গ্রেফতারসহ হত্যার রহস্য উদঘাটন, হত্যাকাণ্ডে ব্যবহৃত আলামত উদ্ধার করেছে পুলিশ। ১৪ই ফেব্রুয়ারী রাজধানীর শাহবাগ এলাকা থেকে গ্রেপ্তারের পর বাবলু মণ্ডলের একমাত্র খুনি গোপাল মণ্ডল শনিবার বিকেলে পিরোজপুরের সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিষ্ট্রেট পল্লবেশ কুণ্ডুর আদালতে খুনের দায় স্বীকার করে জবাববন্দি দিয়েছে বলে জানিয়েছেন পিবিআই পিরোজপুরের পুলিশ পরিদর্শক মো. মাহমুদুর রহমান। পিবিআই পুলিশ পরিদর্শক মো. মাহমুদুর রহমান জানান, ত্রিভুজ প্রেমের কারণে মুঠোফোনে নাজিরপুর উপজেলার পশ্চিম চর বানিয়ারী এলাকায় ডেকে নিয়ে বাবলু মন্ডলকে লাঠি দিয়ে মাথায় আঘাত করে এবং কেচি (সিজার) দিয়ে বুকে আঘাত করে হত্যা করে তার বন্ধু গোপাল মণ্ডল বাগেরহাটের চিতলমারী উপজেলার চরবানিয়ারী বাওয়ালীপাড়া গ্রামের গোলক মণ্ডলের ছেলে। এ ঘটনায় অজ্ঞাতনামা আসামীদের বিরুদ্ধে ৯ ফেব্রুয়ারি নাজিরপুর থানায় একটি হত্যা মামলা রুজু হয়। মামলাটির তদন্তের দায়িত্ব পিবিআইকে দেয়া হলে পিবিআই পিরোজপুরের পুলিশ পরিদর্শক মাহমুদুর রহমানের নেতৃত্বে পিবিআই’র একটি টিম তথ্য প্রযুক্তি ব্যবহার করে ১৪ ফেব্রুয়ারি রাতে রাজধানীর শাহবাগ এলাকা থেকে গোপাল মন্ডলকে প্রেপ্তার করে। পিবিআই’র প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে সে খুনের ঘটনায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করে এবং প্রেমের কারণে সে বাবলু মন্ডলকে হত্যা করেছে বলে জানায়।