অনলাইন
আবেগ, ভালবাসায় সিক্ত ছাত্র-শিক্ষকের মিলনমেলা
স্টাফ রিপোর্টার
১৬ ফেব্রুয়ারি ২০২০, রবিবার, ১১:৩০ পূর্বাহ্ন
ভালবাসা ও শ্রদ্ধা প্রকাশের এক অকৃত্রিম অনুষ্ঠানের মাধ্যমে প্রফেসর এসএম ফরহাদ স্কলারশিপ-এর লোগো উন্মোচন এবং এ সংক্রান্ত নীতিমালা প্রকাশ করা হয়েছে। শনিবার সন্ধ্যা ৬টায় চ্যানেল ২৪-এর কনফারেন্স রুমে এ নিয়ে এক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। এতে দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের শ্রেষ্ঠ বিদ্যাপিঠ সরকারি রাজেন্দ্র কলেজের সাবেক কীর্তিমাণ কিছু শিক্ষক ও তাদের কৃতী ছাত্রদের এক সম্মিলন ঘটে। এতে উপস্থিত ছিলেন এই স্কলারশিপ বা বৃত্তি প্রবর্তন করে অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপনকারী হা-মীম গ্রুপের কর্ণধার একে আজাদ, উপদেষ্টা ড. রানা চৌধুরী, সভাপতি মো. রেজাউল হায়দার, সচিব ইঞ্জিনিয়ার সাইদুর রহমান, সদস্য আবুল কালাম আজাদ, ইঞ্জিনিয়ার এসএম ফয়সাল, শিক্ষক মো. আজিজ হাসান, নজরুল ইসলাম, একে আজাদের পুত্র সাজিদ আজাদ প্রমুখ। আরও উপস্থিত ছিলেন যে শিক্ষকের নামে এই স্কলারশিপ সেই প্রফেসর এসএম ফরহাদ। অনুষ্ঠানটি আবেগ ভালবাসায় সিক্ত হয়ে ওঠে। উল্লেখ্য, প্রফেসর এসএম ফরহাদ ক্যান্সারে আক্রান্ত।
তার নামে এই বৃত্তি চালু করেছেন হা-মীমের কর্ণধার, সংবাদপত্র ওনার্স এসোসিয়েশনের (নোয়াব) সভাপতি একে আজাদ। জীবিত একজন শিক্ষকের নামে তার ছাত্রের এমন উদ্যোগ সম্ভবত এটাই প্রথম। এ জন্য আবেগে আপ্লুত হয়ে পড়েন শিক্ষক এসএম ফরহাদ। ছাত্র-শিক্ষকের মধ্যকার সম্পর্ক কেমন হওয়া উচিত তার এক মধুর বক্তব্য উপস্থাপন করেন এসএম ফরহাদ, একে আজাদ, ড. রানা চৌধুরী সহ প্রায় সব বক্তা। এস এম ফরহাদ বলেন, ছাত্রের কাছ থেকে শিক্ষক অর্থ বিত্ত চান না। প্রতিজন শিক্ষকের জীবনে সবচেয়ে বড় পাওয়া হলো তারই শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে পাওয়া সম্মান। একে আজাদ যা করেছে, তা আমাকে অনেক বছর বাঁচার রসদ যুগিয়েছে। আমার শিক্ষকতা জীবন ধন্য। আমি আর কিছু চাই না। শিক্ষকের প্রতি শ্রদ্ধা প্রকাশ করে একে আজাদ আপ্লুত হয়ে পড়েন। তিনি প্রফেসর এসএম ফরহাদের সঙ্গে শিক্ষাগ্রহণের দিনগুলোর কথা তুলে ধরেন।
বলেন, তার প্রতি সম্মান জানাতে পেরে আমি ধন্য। এভাবে সমাজের প্রতিটি স্তরে সক্ষম প্রতিজন ছাত্রের উচিত তার শিক্ষককে সম্মান জানানো। একে আজাদ একটি ট্রাস্টি গঠনের ভবিষ্যত পরিকল্পনার কথা ঘোষণা করেন। সমাজ গঠনে সবাইকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানান। এতে আরো বক্তব্য রাখেন মো. রেজাউল হায়দার, ইঞ্জিনিয়ার সাইদুর রহমান, শাকিল বিপ্লব, ফেরদৌসি আক্তার আঁখি, হোমায়রা ইয়াসমিন, আহসান নবাব সহ কৃতী এক ঝাঁক রাজেন্দ্রিয়ান। সবার কণ্ঠেই ধ্বনিত হয়েছে শিক্ষকের প্রতি ভালবাসা, শ্রদ্ধা। একে আজাদকে এমন উদ্যোগ নিয়ে এগিয়ে আসার জন্য সবাই তাকে ধন্যবাদ জানান। অনুষ্ঠানের শুরুতে প্রফেসর এসএম ফরহাদ স্কলারশিপের লোগো, পোস্টার আনুষ্ঠানিকভাবে উন্মোচন করা হয়। ঘোষণা করা হয় নীতিমালা। নীতিমালা ঘোষণা করেন এই স্কলারশিপ পরিচালনা পরিষদের সভাপতি মো. রেজাউল হায়দার। এতে বলা হয়েছে, ১.প্রফেসর এসএম ফরহাদ স্কলারশিপ একটি মেধাভিত্তিক এককালীন শিক্ষাবৃত্থি। ২. ফরিদপুর জেলার শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোর ২০২০ সালের এসএসসি পরীক্ষার্থীদের মধ্যে সর্বোচ্চ নম্বরপ্রাপ্ত ছাত্র ও সর্বোচ্চ নম্বরপ্রাপ্ত ছাত্রীকে এই স্কলারশিপ দেয়া হবে। ৩. প্রফেসর এসএম ফরহাদ স্কলারশিপ পরিচালনা পরিষদ কর্তৃক শিক্ষাবোর্ড থেকে প্রাপ্ত তথ্যের ভিত্তিতে প্রফেসর এসএম ফরহাদ স্কলার নির্বাচিত করা হবে।
তার নামে এই বৃত্তি চালু করেছেন হা-মীমের কর্ণধার, সংবাদপত্র ওনার্স এসোসিয়েশনের (নোয়াব) সভাপতি একে আজাদ। জীবিত একজন শিক্ষকের নামে তার ছাত্রের এমন উদ্যোগ সম্ভবত এটাই প্রথম। এ জন্য আবেগে আপ্লুত হয়ে পড়েন শিক্ষক এসএম ফরহাদ। ছাত্র-শিক্ষকের মধ্যকার সম্পর্ক কেমন হওয়া উচিত তার এক মধুর বক্তব্য উপস্থাপন করেন এসএম ফরহাদ, একে আজাদ, ড. রানা চৌধুরী সহ প্রায় সব বক্তা। এস এম ফরহাদ বলেন, ছাত্রের কাছ থেকে শিক্ষক অর্থ বিত্ত চান না। প্রতিজন শিক্ষকের জীবনে সবচেয়ে বড় পাওয়া হলো তারই শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে পাওয়া সম্মান। একে আজাদ যা করেছে, তা আমাকে অনেক বছর বাঁচার রসদ যুগিয়েছে। আমার শিক্ষকতা জীবন ধন্য। আমি আর কিছু চাই না। শিক্ষকের প্রতি শ্রদ্ধা প্রকাশ করে একে আজাদ আপ্লুত হয়ে পড়েন। তিনি প্রফেসর এসএম ফরহাদের সঙ্গে শিক্ষাগ্রহণের দিনগুলোর কথা তুলে ধরেন।
বলেন, তার প্রতি সম্মান জানাতে পেরে আমি ধন্য। এভাবে সমাজের প্রতিটি স্তরে সক্ষম প্রতিজন ছাত্রের উচিত তার শিক্ষককে সম্মান জানানো। একে আজাদ একটি ট্রাস্টি গঠনের ভবিষ্যত পরিকল্পনার কথা ঘোষণা করেন। সমাজ গঠনে সবাইকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানান। এতে আরো বক্তব্য রাখেন মো. রেজাউল হায়দার, ইঞ্জিনিয়ার সাইদুর রহমান, শাকিল বিপ্লব, ফেরদৌসি আক্তার আঁখি, হোমায়রা ইয়াসমিন, আহসান নবাব সহ কৃতী এক ঝাঁক রাজেন্দ্রিয়ান। সবার কণ্ঠেই ধ্বনিত হয়েছে শিক্ষকের প্রতি ভালবাসা, শ্রদ্ধা। একে আজাদকে এমন উদ্যোগ নিয়ে এগিয়ে আসার জন্য সবাই তাকে ধন্যবাদ জানান। অনুষ্ঠানের শুরুতে প্রফেসর এসএম ফরহাদ স্কলারশিপের লোগো, পোস্টার আনুষ্ঠানিকভাবে উন্মোচন করা হয়। ঘোষণা করা হয় নীতিমালা। নীতিমালা ঘোষণা করেন এই স্কলারশিপ পরিচালনা পরিষদের সভাপতি মো. রেজাউল হায়দার। এতে বলা হয়েছে, ১.প্রফেসর এসএম ফরহাদ স্কলারশিপ একটি মেধাভিত্তিক এককালীন শিক্ষাবৃত্থি। ২. ফরিদপুর জেলার শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোর ২০২০ সালের এসএসসি পরীক্ষার্থীদের মধ্যে সর্বোচ্চ নম্বরপ্রাপ্ত ছাত্র ও সর্বোচ্চ নম্বরপ্রাপ্ত ছাত্রীকে এই স্কলারশিপ দেয়া হবে। ৩. প্রফেসর এসএম ফরহাদ স্কলারশিপ পরিচালনা পরিষদ কর্তৃক শিক্ষাবোর্ড থেকে প্রাপ্ত তথ্যের ভিত্তিতে প্রফেসর এসএম ফরহাদ স্কলার নির্বাচিত করা হবে।