দেশ বিদেশ
আগামী বছরেই আখাউড়া আগরতলা রেলপথ নির্মাণ কাজ শেষ হবে: রিভা গাঙ্গুলি
আখাউড়া (ব্রাহ্মণবাড়িয়া) প্রতিনিধি
১৪ ফেব্রুয়ারি ২০২০, শুক্রবার, ৯:১১ পূর্বাহ্ন
ঢাকাস্থ ভারতীয় হাইকমিশনার রিভা গাঙ্গুলি দাশ বলেছেন ভারত-বাংলাদেশ দু’দেশের জন্য আখাউড়া-আগরতলা রেলপথ খুবই গুরত্বপূর্ণ। আশা করি আগামী বছরেই মধ্যে এর নির্মাণ কাজ শেষ হবে ।
গতকাল বৃহস্পতিবার সকালে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়ায় আখাউড়া-আগরতলা রেলপথের নির্মাণ কাজ পরিদর্শনে এসে মনিয়ন্দ ইউনিয়নের শিবনগর এলাকায় সাংবাদিকদের তিনি এসব কথা বলেন। তিনি বলেন, বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তর-পূর্ব ভারতের বাণিজ্যিক যোগাযোগ এ পথের মাধ্যমেই হবে। তাছাড়া কলকাতার সঙ্গে যোগাযোগও এখান থেকেই হতে পারে।
ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে ভালো সম্পর্ক থাকা সত্ত্বেও সীমান্তে বিএসএফ কর্তৃক বাংলাদেশিদের হত্যার বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, বিএসএফ ও বিজিবি’র মধ্যে ভালো সম্পর্ক রয়েছে। এ বিষয়টি তারা নিজেরা সমন্বয় করবে।
এ সময় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন ভারতীয় হাইকমিশনের প্রথম সচিব আনিতা বারিক, প্রটোকল অফিসার অমরিশ কুমার, আখাউড়া উপজেলা নির্বাহী অফিসার তাহমিনা আক্তার রেইনা, আখাউড়া থানার ওসি মো. রসুল আহমেদ নিজামী প্রমুখ।
উল্লেখ্য, আখাউড়া-আগরতলা রেলপথের দূরত্ব ১৫ কিলোমিটার। এর মধ্যে আখাউড়া রেল জংশন থেকে গঙ্গাসাগর রেলওয়ে স্টেশন হয়ে ত্রিপুরা সীমান্ত পর্যন্ত ১০ কিলোমিটার। ত্রিপুরা রাজ্যের নিশ্চিন্তপুর হবে দুই দেশের সীমান্ত স্টেশন। সীমান্ত থেকে আগরতলা রেলস্টেশন পর্যন্ত হবে ৫ কিলোমিটার।
এ প্রকল্পে মোট ব্যয় ধরা হয়েছে ৯৮০ কোটি রুপি। এর মধ্যে বাংলাদেশ অংশের ১০ কিলোমিটারের জন্য প্রায় ৪৭৮ কোটি টাকা এবং ভারতের ৫ কিলোমিটার অংশের জন্য ৫৮০ কোটি রুপি।
গতকাল বৃহস্পতিবার সকালে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়ায় আখাউড়া-আগরতলা রেলপথের নির্মাণ কাজ পরিদর্শনে এসে মনিয়ন্দ ইউনিয়নের শিবনগর এলাকায় সাংবাদিকদের তিনি এসব কথা বলেন। তিনি বলেন, বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তর-পূর্ব ভারতের বাণিজ্যিক যোগাযোগ এ পথের মাধ্যমেই হবে। তাছাড়া কলকাতার সঙ্গে যোগাযোগও এখান থেকেই হতে পারে।
ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে ভালো সম্পর্ক থাকা সত্ত্বেও সীমান্তে বিএসএফ কর্তৃক বাংলাদেশিদের হত্যার বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, বিএসএফ ও বিজিবি’র মধ্যে ভালো সম্পর্ক রয়েছে। এ বিষয়টি তারা নিজেরা সমন্বয় করবে।
এ সময় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন ভারতীয় হাইকমিশনের প্রথম সচিব আনিতা বারিক, প্রটোকল অফিসার অমরিশ কুমার, আখাউড়া উপজেলা নির্বাহী অফিসার তাহমিনা আক্তার রেইনা, আখাউড়া থানার ওসি মো. রসুল আহমেদ নিজামী প্রমুখ।
উল্লেখ্য, আখাউড়া-আগরতলা রেলপথের দূরত্ব ১৫ কিলোমিটার। এর মধ্যে আখাউড়া রেল জংশন থেকে গঙ্গাসাগর রেলওয়ে স্টেশন হয়ে ত্রিপুরা সীমান্ত পর্যন্ত ১০ কিলোমিটার। ত্রিপুরা রাজ্যের নিশ্চিন্তপুর হবে দুই দেশের সীমান্ত স্টেশন। সীমান্ত থেকে আগরতলা রেলস্টেশন পর্যন্ত হবে ৫ কিলোমিটার।
এ প্রকল্পে মোট ব্যয় ধরা হয়েছে ৯৮০ কোটি রুপি। এর মধ্যে বাংলাদেশ অংশের ১০ কিলোমিটারের জন্য প্রায় ৪৭৮ কোটি টাকা এবং ভারতের ৫ কিলোমিটার অংশের জন্য ৫৮০ কোটি রুপি।