রকমারি
কাশ্মীরী আপেল কুলে সাফল্য
মো. রফিকুল ইসলাম, চিরিরবন্দর (দিনাজপুর) প্রতিনিধি
১৩ ফেব্রুয়ারি ২০২০, বৃহস্পতিবার, ৮:৫৬ পূর্বাহ্ন
কাশ্মীরী আপেল কুল। দেখতে অনেকটাই আপেল ফলের মতো। পুরো শরীর জুড়ে সবুজ ও হালকা হলুদের উপর লাল। এটি অধিক পুষ্টিযুক্ত, সুস্বাদু ও জনপ্রিয়।
ন্যাশনাল এগ্রিকালচার টেকনোলজি প্রোগাম (এনএটিপি-২)’র মাধ্যমে নিরাপদ ও বিষমুক্ত কাশ্মীরী আপেল কুল চাষ করে প্রথম বছরেই সাফলতা পেয়েছেন খানসামা উপজেলার নেউলা গ্রামের কৃষক হাফিজউদ্দিন। আপেল কুল চাষী হাফিজউদ্দিন জানান, কৃষি বিভাগের পরামর্শ ও সহযোগিতায় গত বছরের জুন মাসে ৪৫ শতক জমিতে ৮০টি কাশ্মীরী আপেল কুলগাছ রোপণ করেন। ওই বাগানের মধ্যে সাথী ফসল হিসেবে উচ্চমূল্যের ফসল রসুনও চাষ করেন। চারা রোপণের মাত্র ৮ মাস পর এবারই গাছে প্রথম ফল ধরেছে। প্রতিটি গাছে ফলও ধরেছে ৬-৭ কেজি করে। বাজারে প্রতিকেজি আপেল কুল ৮০-১০০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।
তিনি আরো জানান, স্বল্প সময়ে গাছে কুলের ভালো ফলন হয়েছে। এটি সুস্বাদু ও আকর্ষণীয় রং হওয়ায় বাজারে আপেল কুলের চাহিদাও ব্যাপক। এটি চাষাবাদে লাভবান হওয়া সম্ভব।
খানসামা উপজেলা কৃষি অফিসার মো. আফজাল হোসেন জানান, এনটিপি-২ প্রকল্পের আওতায় কৃষককে কাশ্মীরী আপেল কুল চাষে উদ্বুদ্ধ করা হয়। কাশ্মিরী আপেল কুলের ফলন ও বাজারে চাহিদাও মোটামুটি সন্তোষজনক। এ কারণে ইতিমধ্যেই অনেক কৃষক বাগান করার ইচ্ছা পোষণ করেছেন। কৃষকরা যদি কৃষি বিভাগের পরামর্শে যথাযথভাবে এ জাতের কুল চাষ করেন, তাহলে দেশের কৃষি ক্ষেত্রে নতুন দিগন্তের সূচনা উন্মোচন হবে।
ন্যাশনাল এগ্রিকালচার টেকনোলজি প্রোগাম (এনএটিপি-২)’র মাধ্যমে নিরাপদ ও বিষমুক্ত কাশ্মীরী আপেল কুল চাষ করে প্রথম বছরেই সাফলতা পেয়েছেন খানসামা উপজেলার নেউলা গ্রামের কৃষক হাফিজউদ্দিন। আপেল কুল চাষী হাফিজউদ্দিন জানান, কৃষি বিভাগের পরামর্শ ও সহযোগিতায় গত বছরের জুন মাসে ৪৫ শতক জমিতে ৮০টি কাশ্মীরী আপেল কুলগাছ রোপণ করেন। ওই বাগানের মধ্যে সাথী ফসল হিসেবে উচ্চমূল্যের ফসল রসুনও চাষ করেন। চারা রোপণের মাত্র ৮ মাস পর এবারই গাছে প্রথম ফল ধরেছে। প্রতিটি গাছে ফলও ধরেছে ৬-৭ কেজি করে। বাজারে প্রতিকেজি আপেল কুল ৮০-১০০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।
তিনি আরো জানান, স্বল্প সময়ে গাছে কুলের ভালো ফলন হয়েছে। এটি সুস্বাদু ও আকর্ষণীয় রং হওয়ায় বাজারে আপেল কুলের চাহিদাও ব্যাপক। এটি চাষাবাদে লাভবান হওয়া সম্ভব।
খানসামা উপজেলা কৃষি অফিসার মো. আফজাল হোসেন জানান, এনটিপি-২ প্রকল্পের আওতায় কৃষককে কাশ্মীরী আপেল কুল চাষে উদ্বুদ্ধ করা হয়। কাশ্মিরী আপেল কুলের ফলন ও বাজারে চাহিদাও মোটামুটি সন্তোষজনক। এ কারণে ইতিমধ্যেই অনেক কৃষক বাগান করার ইচ্ছা পোষণ করেছেন। কৃষকরা যদি কৃষি বিভাগের পরামর্শে যথাযথভাবে এ জাতের কুল চাষ করেন, তাহলে দেশের কৃষি ক্ষেত্রে নতুন দিগন্তের সূচনা উন্মোচন হবে।