ষোলো আনা
ভালোবাসা এমনও হয়!
প্রান্ত আচার্য্য
১৪ ফেব্রুয়ারি ২০২০, শুক্রবার, ৭:৫৮ পূর্বাহ্ন
পূর্ণতার প্রতি শুভ্রের ভালোবাসাটা জন্মায় সেই পুতুল খেলার বয়সে। পারিবারিকভাবে পরিচিত, পাশাপাশি বাড়ি। শুভ্রের বয়স তখন ৪ বছর। আর পূর্ণতার ২ বছর। ভালোবাসা, প্রেম কি তারা বোঝে না। শুধুই ছিল একে অপরের প্রতি টান।
কিছুটা বড় হবার পর পূর্ণতারা চলে যায় অন্য কোথাও। দীর্ঘদিন তাদের যোগাযোগ হয়নি। পূর্ণতার জন্য শুভ্র কাঁদলে খেলনা বা চকলেট দিয়ে শান্ত করতো তার পরিবার। আস্তে আস্তে একে অপরকে ভুলে যেতে শুরু করে তারা।
প্রায় এক যুগ পর রাস্তায় দেখা হয় পূর্ণতার সঙ্গে। শুভ্রর মনে আবারো জেগে ওঠে পূর্ণতার প্রতি টান। স্বপ্ন দেখে ঘর বাঁধার। কিন্তু ততোদিনে পূর্ণতার জীবনে অন্য কেউ চলে আসে। পিছু হটে শুভ্র।
এরপর উচ্চ শিক্ষার জন্য শহর ছেড়ে চলে আসে শুভ্র। আবারো শুভ্রর জীবনে উঁকি দেয় পূর্ণতা। হঠাৎ একদিন ফোন। ফোনের ওপারে ছিল পূর্ণতার মা। শুভ্রকে বড় দায়িত্ব দেন পূর্ণতার মা। পূর্ণতাকে দেখে রাখার। তার ভালো-মন্দ খেয়াল রাখার। কারণ পূর্ণতা এসেছে এই নতুন শহরে। যে শহরে আগে থেকেই ছিল শুভ্র। নতুন করে যোগাযোগ শুরু হয় শুভ্র ও পূর্ণতার। ২ বছরের সেই পূর্ণতা এখন ১৮ পেরিয়েছে।
শুভ্র দেখা করার ইচ্ছা জানায় পূর্ণতাকে। তাদের দেখাও হয়। বলা যেতে পারে প্রথম দেখা। দিনটা ছিল পূর্ণতার জন্মদিন। শুভ্র হাজির হয় ৪টা গোলাপ নিয়ে। পূর্ণতার হাসি পাগল করে শুভ্রকে। তাদের আবারো ছোট বেলার মতো যোগাযোগ শুরু হয়। হঠাৎ একদিন সন্ধ্যায় রিকশায় চলতে চলতে একগুচ্ছ রজনীগন্ধা দিয়ে পূর্ণতাকে প্রেম নিবেদন করে শুভ্র। কিন্তু পূর্ণতা জানায়, সে অন্য কারো গল্পের নায়িকা। এরপর কেটে গেছে বেশ কিছু বছর। শুভ্র আজো বিশ্বাস করে, পূর্ণতা একদিন বলবে এটা তার মজা ছিল। প্রতিটি নিশ্বাসে শুভ্র পূর্ণতাকে মিস করে এবং সে বিশ্বাস করে একদিন তাদের দুজনের গল্প শুরু হবে, হবে ভালোবাসার জয়।
কিছুটা বড় হবার পর পূর্ণতারা চলে যায় অন্য কোথাও। দীর্ঘদিন তাদের যোগাযোগ হয়নি। পূর্ণতার জন্য শুভ্র কাঁদলে খেলনা বা চকলেট দিয়ে শান্ত করতো তার পরিবার। আস্তে আস্তে একে অপরকে ভুলে যেতে শুরু করে তারা।
প্রায় এক যুগ পর রাস্তায় দেখা হয় পূর্ণতার সঙ্গে। শুভ্রর মনে আবারো জেগে ওঠে পূর্ণতার প্রতি টান। স্বপ্ন দেখে ঘর বাঁধার। কিন্তু ততোদিনে পূর্ণতার জীবনে অন্য কেউ চলে আসে। পিছু হটে শুভ্র।
এরপর উচ্চ শিক্ষার জন্য শহর ছেড়ে চলে আসে শুভ্র। আবারো শুভ্রর জীবনে উঁকি দেয় পূর্ণতা। হঠাৎ একদিন ফোন। ফোনের ওপারে ছিল পূর্ণতার মা। শুভ্রকে বড় দায়িত্ব দেন পূর্ণতার মা। পূর্ণতাকে দেখে রাখার। তার ভালো-মন্দ খেয়াল রাখার। কারণ পূর্ণতা এসেছে এই নতুন শহরে। যে শহরে আগে থেকেই ছিল শুভ্র। নতুন করে যোগাযোগ শুরু হয় শুভ্র ও পূর্ণতার। ২ বছরের সেই পূর্ণতা এখন ১৮ পেরিয়েছে।
শুভ্র দেখা করার ইচ্ছা জানায় পূর্ণতাকে। তাদের দেখাও হয়। বলা যেতে পারে প্রথম দেখা। দিনটা ছিল পূর্ণতার জন্মদিন। শুভ্র হাজির হয় ৪টা গোলাপ নিয়ে। পূর্ণতার হাসি পাগল করে শুভ্রকে। তাদের আবারো ছোট বেলার মতো যোগাযোগ শুরু হয়। হঠাৎ একদিন সন্ধ্যায় রিকশায় চলতে চলতে একগুচ্ছ রজনীগন্ধা দিয়ে পূর্ণতাকে প্রেম নিবেদন করে শুভ্র। কিন্তু পূর্ণতা জানায়, সে অন্য কারো গল্পের নায়িকা। এরপর কেটে গেছে বেশ কিছু বছর। শুভ্র আজো বিশ্বাস করে, পূর্ণতা একদিন বলবে এটা তার মজা ছিল। প্রতিটি নিশ্বাসে শুভ্র পূর্ণতাকে মিস করে এবং সে বিশ্বাস করে একদিন তাদের দুজনের গল্প শুরু হবে, হবে ভালোবাসার জয়।